সাখাওয়াত ফাহাদ, ঢাকা
দলীয় সরকারের অধীনে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দল। এ সুযোগ কাজে লাগাতে চায় সদ্য নিবন্ধন পাওয়া তৃণমূল বিএনপি। দলটি জোট গঠনের তৎপরতাও চালাচ্ছে। পাশাপাশি বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মীদের দলে ভেড়ানোর চেষ্টাও চলছে।
দলটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর অনুপস্থিতিতে আগামী নির্বাচনে জনগণের মধ্যে আলোড়ন তৈরি করতে চায় বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও মন্ত্রী নাজমুল হুদার হাতে গড়া দল তৃণমূল বিএনপি। ধানের শীষের পরিবর্তে সোনালি আঁশ প্রতীকটিও জনপ্রিয় করতে চায় তারা। সেই লক্ষ্যে সংলাপ কিংবা বিএনপিসহ বিরোধীদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ নেই দলটির।
দলের চেয়ারপারসন শমশের মুবিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংলাপের খাতিরে সংলাপ নয় বরং এখন কার্যকর সংলাপের সম্ভাবনা আমার মনে হয় খুব একটা নেই। তবে রাষ্ট্রপতি যদি উদ্যোগ নেন তবে আমরা স্বাগত জানাব।’
নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে তফসিল পেছানো উচিত কি না, জানতে চাইলে শমশের মুবিন বলেন, ‘তফসিল পেছানোর নজির খুব একটা নেই। ২০০৬ সালে একটা অস্বাভাবিক অবস্থা ছিল। এখন তেমন পরিস্থিতি দেখছি না যে তফসিল পেছাতে হবে।’
গত রোববার রাতে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা করেছেন দলের শীর্ষ নেতারা। সোমবার দলের মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার আলোচনার বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তৃণমূল বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ চেয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রীও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
তৈমূর আলম আরও বলেন, ‘আন্দোলন অনেক করেছি কিন্তু আমরা তো সরকার গঠন করে তাদের আটকাতে পারি নাই। আওয়ামী লীগকে মাঠ খালি করে দিয়ে লাভ কী? লেট আস ট্রাই টু ফাইট। মাঠে আমরা থাকব।’
নির্বাচনে না এসে বিএনপি ভুল করছে কি না, জানতে চাইলে দলটির সাবেক এই নেতা বলেন, ‘বিএনপি আমি করে আসছি, এই দলের বিরুদ্ধে আমি কোনো কথা বলি না। এই দলটা অনেক বড়, আমি ছোট মুখে বড় কথা বলতে চাই না। উনাদের সিদ্ধান্ত উনারা নেবে।’
তবে বিএনপিসহ অন্যান্য দল না এলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তৈমূর বলেন, জনগণ অংশগ্রহণ করলেই চলে।
ইতিমধ্যে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে দলটি। পাশাপাশি দলটি সদস্য সংগ্রহের কাজও চালিয়ে যাচ্ছে। দলের যুগ্ম সম্পাদক রুখসানা আমীন সুরমা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, সোমবার দুপুর পর্যন্ত ২০৫ জন দলের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। এদের মধ্যে ৮০ জনের অধিক ফরম জমাও দিয়ে দিয়েছেন।
রুখসানা আমীন জানান, নীলফামারী-৩ আসনে জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য এম কে আলম চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য উকিল আবদুস সাত্তারের ছেলে মাইনুল হাসান তুষার, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য তানভীর আহমেদ সিদ্দিকীর ছেলে ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকী তৃণমূল বিএনপির মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন।
এদিকে ১৫টি অনিবন্ধিত ইসলামি দলের জোট প্রগতিশীল ইসলামী জোটের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা হয়েছে তৃণমূল বিএনপির। এই জোটের প্রার্থীরা তৃণমূল বিএনপির প্রতীকে নির্বাচন করবেন বলে জানা গেছে। গত শনিবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) চিঠি দিয়ে দলটির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার জানিয়েছেন, প্রগতিশীল ইসলামী জোটের প্রার্থীরা তৃণমূল বিএনপির প্রতীক ‘সোনাশি আঁশ’ ব্যবহার করবেন।
দলীয় সরকারের অধীনে আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না বিএনপিসহ অনেক রাজনৈতিক দল। এ সুযোগ কাজে লাগাতে চায় সদ্য নিবন্ধন পাওয়া তৃণমূল বিএনপি। দলটি জোট গঠনের তৎপরতাও চালাচ্ছে। পাশাপাশি বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মীদের দলে ভেড়ানোর চেষ্টাও চলছে।
দলটির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, বিএনপিসহ বিরোধী দলগুলোর অনুপস্থিতিতে আগামী নির্বাচনে জনগণের মধ্যে আলোড়ন তৈরি করতে চায় বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও মন্ত্রী নাজমুল হুদার হাতে গড়া দল তৃণমূল বিএনপি। ধানের শীষের পরিবর্তে সোনালি আঁশ প্রতীকটিও জনপ্রিয় করতে চায় তারা। সেই লক্ষ্যে সংলাপ কিংবা বিএনপিসহ বিরোধীদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে আগ্রহ নেই দলটির।
দলের চেয়ারপারসন শমশের মুবিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সংলাপের খাতিরে সংলাপ নয় বরং এখন কার্যকর সংলাপের সম্ভাবনা আমার মনে হয় খুব একটা নেই। তবে রাষ্ট্রপতি যদি উদ্যোগ নেন তবে আমরা স্বাগত জানাব।’
নির্বাচন অংশগ্রহণমূলক করতে তফসিল পেছানো উচিত কি না, জানতে চাইলে শমশের মুবিন বলেন, ‘তফসিল পেছানোর নজির খুব একটা নেই। ২০০৬ সালে একটা অস্বাভাবিক অবস্থা ছিল। এখন তেমন পরিস্থিতি দেখছি না যে তফসিল পেছাতে হবে।’
গত রোববার রাতে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে প্রায় দুই ঘণ্টা আলোচনা করেছেন দলের শীর্ষ নেতারা। সোমবার দলের মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার আলোচনার বিষয়ে আজকের পত্রিকাকে বলেন, তৃণমূল বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ চেয়েছে এবং প্রধানমন্ত্রীও সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ থাকবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
তৈমূর আলম আরও বলেন, ‘আন্দোলন অনেক করেছি কিন্তু আমরা তো সরকার গঠন করে তাদের আটকাতে পারি নাই। আওয়ামী লীগকে মাঠ খালি করে দিয়ে লাভ কী? লেট আস ট্রাই টু ফাইট। মাঠে আমরা থাকব।’
নির্বাচনে না এসে বিএনপি ভুল করছে কি না, জানতে চাইলে দলটির সাবেক এই নেতা বলেন, ‘বিএনপি আমি করে আসছি, এই দলের বিরুদ্ধে আমি কোনো কথা বলি না। এই দলটা অনেক বড়, আমি ছোট মুখে বড় কথা বলতে চাই না। উনাদের সিদ্ধান্ত উনারা নেবে।’
তবে বিএনপিসহ অন্যান্য দল না এলে নির্বাচনের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তৈমূর বলেন, জনগণ অংশগ্রহণ করলেই চলে।
ইতিমধ্যে মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু করেছে দলটি। পাশাপাশি দলটি সদস্য সংগ্রহের কাজও চালিয়ে যাচ্ছে। দলের যুগ্ম সম্পাদক রুখসানা আমীন সুরমা আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন, সোমবার দুপুর পর্যন্ত ২০৫ জন দলের মনোনয়ন ফরম কিনেছেন। এদের মধ্যে ৮০ জনের অধিক ফরম জমাও দিয়ে দিয়েছেন।
রুখসানা আমীন জানান, নীলফামারী-৩ আসনে জাতীয় পার্টির সাবেক সংসদ সদস্য এম কে আলম চৌধুরী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য উকিল আবদুস সাত্তারের ছেলে মাইনুল হাসান তুষার, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সাবেক সদস্য তানভীর আহমেদ সিদ্দিকীর ছেলে ইরাদ আহমেদ সিদ্দিকী তৃণমূল বিএনপির মনোনয়ন ফরম নিয়েছেন।
এদিকে ১৫টি অনিবন্ধিত ইসলামি দলের জোট প্রগতিশীল ইসলামী জোটের সঙ্গে নির্বাচনী সমঝোতা হয়েছে তৃণমূল বিএনপির। এই জোটের প্রার্থীরা তৃণমূল বিএনপির প্রতীকে নির্বাচন করবেন বলে জানা গেছে। গত শনিবার নির্বাচন কমিশনে (ইসি) চিঠি দিয়ে দলটির মহাসচিব তৈমূর আলম খন্দকার জানিয়েছেন, প্রগতিশীল ইসলামী জোটের প্রার্থীরা তৃণমূল বিএনপির প্রতীক ‘সোনাশি আঁশ’ ব্যবহার করবেন।
সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৫ ঘণ্টা আগেসেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা বলেছেন অন্তর্বর্তী সরকারে থাকা তিন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, আসিফ ভূঁইয়া সজীব ও নাহিদ ইসলাম। একই অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কথা হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্
১ দিন আগে