নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বড়ভাই ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে যে দূরত্ব ছিল তা রোজার ঈদের দিনই মিটে গেছে বলে জানিয়েছেন বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। আজকে তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছি। তিনি কোম্পানীগঞ্জের শান্তি স্থাপনের জন্য আমাকে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী কাজ করবো।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আজকের পত্রিকাকে এসব কথা বলেন মির্জা আবদুল কাদের। এর আগে ওবায়দুল কাদেরের ধানমন্ডির বাসভবনে দুই ভাইয়ের বৈঠক হয়। আধা ঘণ্টার বেশি এই বৈঠকে কোম্পানীগঞ্জের দলীয় রাজনীতি আলোচনা হয়।
আবদুল কাদের মির্জা বলেন, আমাদের যে দূরত্ব ছিল তা ঈদের দিনই শেষ হয়ে গেছে। আজকে সৌজন্য সাক্ষাৎ। আমার ছোট ভাই মনে হয় ক্যানসারে আক্রান্ত। ওর চিকিৎসার বিষয়ে আলাপ করলাম। আর আমার কোম্পানীগঞ্জে যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য, শান্তি স্থাপনের জন্য কিছু দিক নির্দেশনা তিনি আমাকে দিয়েছেন। উনি যে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন সেই মোতাবেক আমার কার্যক্রম পরিচালনা করবো।
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ে আপনি যে অভিযোগ করেছিলেন সেটা নিয়ে কি আলোচনা হয়েছে কি এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি ওই বিষয়ে উনি দ্বিমত পোষণ করেন নাই। দুর্নীতি, অপরাজনীতি এগুলোর বিষয়ে উনি বলেছেন, আমার নেত্রী (শেখ হাসিনা) দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার। আমিও ব্যক্তিগতভাবে দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার। এগুলোর সঙ্গে কোন দ্বিমত নাই।
জেলা আওয়ামী লীগের বিষয়ে তিনি বলেছেন, নেত্রীর টেবিলে আছে। এটা প্রক্রিয়াধীন আছে। তিনি অচিরেই সিদ্ধান্ত দেবেন। ভাবির বিষয়ে আপনি যে অভিযোগ করেছিলেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পারিবারিক বিষয়ে আর কিছু বলতে চাই না।
এর আগে চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠক করেন মির্জা কাদের।
ঢাকা: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বড়ভাই ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে যে দূরত্ব ছিল তা রোজার ঈদের দিনই মিটে গেছে বলে জানিয়েছেন বসুরহাট পৌরসভার মেয়র আবদুল কাদের মির্জা। আজকে তাঁর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এসেছি। তিনি কোম্পানীগঞ্জের শান্তি স্থাপনের জন্য আমাকে বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী কাজ করবো।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে আজকের পত্রিকাকে এসব কথা বলেন মির্জা আবদুল কাদের। এর আগে ওবায়দুল কাদেরের ধানমন্ডির বাসভবনে দুই ভাইয়ের বৈঠক হয়। আধা ঘণ্টার বেশি এই বৈঠকে কোম্পানীগঞ্জের দলীয় রাজনীতি আলোচনা হয়।
আবদুল কাদের মির্জা বলেন, আমাদের যে দূরত্ব ছিল তা ঈদের দিনই শেষ হয়ে গেছে। আজকে সৌজন্য সাক্ষাৎ। আমার ছোট ভাই মনে হয় ক্যানসারে আক্রান্ত। ওর চিকিৎসার বিষয়ে আলাপ করলাম। আর আমার কোম্পানীগঞ্জে যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য, শান্তি স্থাপনের জন্য কিছু দিক নির্দেশনা তিনি আমাকে দিয়েছেন। উনি যে দিকনির্দেশনা দিয়েছেন সেই মোতাবেক আমার কার্যক্রম পরিচালনা করবো।
নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ে আপনি যে অভিযোগ করেছিলেন সেটা নিয়ে কি আলোচনা হয়েছে কি এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি ওই বিষয়ে উনি দ্বিমত পোষণ করেন নাই। দুর্নীতি, অপরাজনীতি এগুলোর বিষয়ে উনি বলেছেন, আমার নেত্রী (শেখ হাসিনা) দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার। আমিও ব্যক্তিগতভাবে দুর্নীতি ও অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার। এগুলোর সঙ্গে কোন দ্বিমত নাই।
জেলা আওয়ামী লীগের বিষয়ে তিনি বলেছেন, নেত্রীর টেবিলে আছে। এটা প্রক্রিয়াধীন আছে। তিনি অচিরেই সিদ্ধান্ত দেবেন। ভাবির বিষয়ে আপনি যে অভিযোগ করেছিলেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, পারিবারিক বিষয়ে আর কিছু বলতে চাই না।
এর আগে চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতাদের নিয়ে ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে বৈঠক করেন মির্জা কাদের।
ফ্যাসিবাদকে ফিরিয়ে আনতে পরিকল্পিতভাবে ভয়াবহ অবস্থা তৈরির চেষ্টা চলছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘এমন কিছু কাজ হচ্ছে, যার মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদের ফিরে আসার সম্ভাবনা বেড়ে গেছে।’ আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় কবিতা পরিষদ আয়োজিত ‘রাষ্ট্র
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদ জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। আইনজীবীকে পিটিয়ে হত্যা করা জঙ্গিবাদী আচরণ বলে মনে করেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেনাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ইসকন কি কোনো সংগঠন? এর কি অনুমোদন আছে? যেটার অনুমোদনই নেই সেটাকে আবার নিষিদ্ধ করার কী আছে?
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনাকে ইঙ্গিত করে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে দেওয়া স্ট্যাটাসে বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে ও সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী সোহেল তাজ বলেছেন, ‘ছাত্র-জনতার ঝাঁটা পেটা খেয়ে পালিয়ে যেয়ে এখন দেশ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র করছে।’ আজ বৃহস্পতিবার ফেসবুকে এ পোস্ট দেন তিনি
৬ ঘণ্টা আগে