নোয়াখালী প্রতিনিধি
রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে বিরোধী দলের উদ্দেশ্যে ‘খেলা হবে’ বলে স্লোগান নিয়ে সমালোচনার পরও ‘জনগণ খুবই পছন্দ’ করে বলে দাবি করে আজীবন এই স্লোগান দেওয়ার প্রত্যয় জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ সোমবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি আজীবন এ স্লোগান দিয়ে যাব, এ স্লোগান জনগণ খুবই পছন্দ করে। তাই আমি বলব, খেলা হবে, হবে খেলা। এ ডিসেম্বরে খেলা হবে, আগামী নির্বাচনে খেলা হবে, অর্থপাচারের বিরুদ্ধে খেলা হবে, টাকা চুরির বিরুদ্ধে খেলা হবে, ভোট চুরির বিরুদ্ধে খেলা হবে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে খেলা হবে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে খেলা হবে।;
‘কিন্তু এ স্লোগান ফখরুলসহ আরও কয়েকজনের পছন্দ না। জনগণের পছন্দের এ স্লোগান আমি দিয়ে যাব, আমি বলে, যাব খেলা হবে।’
দুদিন আগেই এক সভায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ তার দলের নেতাদের রাজনৈতিক বক্তব্যে ‘খেলা হবে’ শব্দগুচ্ছের ব্যবহার নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেছেন, ‘হয়তো কেউ অসন্তুষ্ট হতে পারেন, আমার বিবেক বলে, এই স্লোগানটা এইভাবে না দেওয়া উচিত।’
‘খেলা হবে’ স্লোগানটির প্রথম ব্যবহার হয়েছিল বছর ছয়েক আগে। তখন নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বিরোধী দলের সঙ্গে রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে এক বক্তব্যে তিনবার বলেন, ‘খেলা হবে’। ‘আমরা খেলব’ কথাটিও এসেছে কয়েকবার।
এই ‘খেলা হবে’ পরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতেও জনপ্রিয় স্লোগানে পরিণত হয়। স্লোগানটি এখন ঢাকার রাজনীতিতে ব্যাপক চর্চিত হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের টানা দুই মাস ধরেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তব্যে ‘খেলা হবে’ কথাটি ব্যবহার করছেন।
এই স্লোগান নিয়ে জাতীয় সংসদে সমালোচনা করেছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ। পরে এর উত্তরও দেন ওবায়দুল কাদের। এখন তিনি প্রায় প্রতিদিন বিভিন্ন কর্মসূচিতে এ স্লোগান দিচ্ছেন। সর্বশেষ তোফায়েল আহমদের সমালোচনার পরও অনড় মনোভাব দেখালেন তিনি।
সম্মেলনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমকে পুনরায় সভাপতি ঘোষণা করেন ওবায়দুল কাদের। তবে সাধারণ সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় আগামী ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে তা ঘোষণা করা হবে বলেও জানান তিনি। এই পদে প্রত্যক্ষ ভোটও হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। এ জন্য দলীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রত্যয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জনের মহাসড়ক ধরে শেখ হাসিনর নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গিকার এ বিজয়ের মাসে। নিজেদের রক্তে আমাদের এ মানচিত্র এঁকেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মুজিবসহ অনেকে।’
অতীত ইতিহাস উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পলাশীর মীর-জাফরের প্রেতাত্মা ভর করেছিল খন্দকার মোস্তাকের ওপর, আর মীর-জাফরের সেনাপতির ন্যায় জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৫ আগষ্ট হত্যাকান্ডের মাস্টার মাইন্ড ছিলেন। একইভাবে জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যাকান্ডের মাস্টার মাইন্ডও ছিল জিয়াউর রহমান। ইতিহাসের বর্বর হত্যাকান্ডের সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা যদি বিদেশে না থাকতেন তাঁরাও এ হায়েনাদের হাতে নিহত হতেন।’
স্থানীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘একরামুল করিম চৌধুরী (স্থানীয় সাংসদ) আমার ছোট ভাই, দল এবং নোয়াখালীর স্বার্থে আমি একরামুল করিম চৌধুরী এমপি ও আমার ভাই আবদুল কাদের মির্জা সহ তাদের ক্ষমা করে দিয়েছি। কোন্দল মুক্ত নোয়াখালী আমি দেখতে চাই। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাও কোন্দল আর কোলাহল দেখতে চান না, পছন্দও করেন না।’
সম্মেলনের বিশেষ অতিথি আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলেন, ‘বাস-ট্রেনে পেট্টোল ঢেলে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করবেন, আর মামলা হলে গ্রেপ্তার করলে এখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা বলেন-বিএনপির নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। খালেদা জিয়ার নামে নাইকো দুর্নীতি মামলাসহ আরও দুর্নীতির মামলা রয়েছে, এসব মামলার রায় হলে হয়তো বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ও তাদের নেতাদের বাকি জীবন কারাগারেই থাকতে হবে। বিএনপিকে আহ্বান করে বলব, দেশে আইন আছে, সরকার ও সংবিধান আছে। যেখানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) সরকার সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে, সেখানে সমাবেশ করুন। অন্যভাবে সমাবেশ করার চেষ্টা করলে, নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের লক্ষ লক্ষ কর্মী আছে, তারাই আপনাদের নৈরাজ্য অপকর্ম রুখে দেবে।’
এতে সভাপতিত্ব করেন নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম এবং সঞ্চালনা করেন যুগ্ম আহ্বায়ক নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র মো. সহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেল। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আলহাজ্ব মো. আবদুস সবুর, নোয়াখালী এমপি মোরশেদ আলম, এইচ এম ইব্রাহিম, মামুনুর রশীদ কিরণ, আয়েশা ফেরদাউস, সংরক্ষিত সাংসদ ফরিদা খানম সাকিসহ প্রমুখ।
রাজনৈতিক সভা-সমাবেশে বিরোধী দলের উদ্দেশ্যে ‘খেলা হবে’ বলে স্লোগান নিয়ে সমালোচনার পরও ‘জনগণ খুবই পছন্দ’ করে বলে দাবি করে আজীবন এই স্লোগান দেওয়ার প্রত্যয় জানিয়েছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ সোমবার (৫ ডিসেম্বর) দুপুরে নোয়াখালী শহীদ ভুলু স্টেডিয়ামে জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে তিনি একথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমি আজীবন এ স্লোগান দিয়ে যাব, এ স্লোগান জনগণ খুবই পছন্দ করে। তাই আমি বলব, খেলা হবে, হবে খেলা। এ ডিসেম্বরে খেলা হবে, আগামী নির্বাচনে খেলা হবে, অর্থপাচারের বিরুদ্ধে খেলা হবে, টাকা চুরির বিরুদ্ধে খেলা হবে, ভোট চুরির বিরুদ্ধে খেলা হবে, হাওয়া ভবনের বিরুদ্ধে খেলা হবে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে খেলা হবে।;
‘কিন্তু এ স্লোগান ফখরুলসহ আরও কয়েকজনের পছন্দ না। জনগণের পছন্দের এ স্লোগান আমি দিয়ে যাব, আমি বলে, যাব খেলা হবে।’
দুদিন আগেই এক সভায় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য তোফায়েল আহমেদ তার দলের নেতাদের রাজনৈতিক বক্তব্যে ‘খেলা হবে’ শব্দগুচ্ছের ব্যবহার নিয়ে কড়া সমালোচনা করেন। তিনি বলেছেন, ‘হয়তো কেউ অসন্তুষ্ট হতে পারেন, আমার বিবেক বলে, এই স্লোগানটা এইভাবে না দেওয়া উচিত।’
‘খেলা হবে’ স্লোগানটির প্রথম ব্যবহার হয়েছিল বছর ছয়েক আগে। তখন নারায়ণগঞ্জের আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য শামীম ওসমান বিরোধী দলের সঙ্গে রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে এক বক্তব্যে তিনবার বলেন, ‘খেলা হবে’। ‘আমরা খেলব’ কথাটিও এসেছে কয়েকবার।
এই ‘খেলা হবে’ পরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিতেও জনপ্রিয় স্লোগানে পরিণত হয়। স্লোগানটি এখন ঢাকার রাজনীতিতে ব্যাপক চর্চিত হয়ে গেছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের টানা দুই মাস ধরেই বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বক্তব্যে ‘খেলা হবে’ কথাটি ব্যবহার করছেন।
এই স্লোগান নিয়ে জাতীয় সংসদে সমালোচনা করেছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশীদ। পরে এর উত্তরও দেন ওবায়দুল কাদের। এখন তিনি প্রায় প্রতিদিন বিভিন্ন কর্মসূচিতে এ স্লোগান দিচ্ছেন। সর্বশেষ তোফায়েল আহমদের সমালোচনার পরও অনড় মনোভাব দেখালেন তিনি।
সম্মেলনে নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিমকে পুনরায় সভাপতি ঘোষণা করেন ওবায়দুল কাদের। তবে সাধারণ সম্পাদক পদে একাধিক প্রার্থী থাকায় আগামী ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে তা ঘোষণা করা হবে বলেও জানান তিনি। এই পদে প্রত্যক্ষ ভোটও হতে পারে বলে তিনি মন্তব্য করেন। এ জন্য দলীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, ‘সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করার প্রত্যয়ে বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্জনের মহাসড়ক ধরে শেখ হাসিনর নেতৃত্বে এগিয়ে যাওয়ার অঙ্গিকার এ বিজয়ের মাসে। নিজেদের রক্তে আমাদের এ মানচিত্র এঁকেছেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু মুজিবসহ অনেকে।’
অতীত ইতিহাস উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘পলাশীর মীর-জাফরের প্রেতাত্মা ভর করেছিল খন্দকার মোস্তাকের ওপর, আর মীর-জাফরের সেনাপতির ন্যায় জেনারেল জিয়াউর রহমান ১৫ আগষ্ট হত্যাকান্ডের মাস্টার মাইন্ড ছিলেন। একইভাবে জেলখানায় জাতীয় চার নেতাকে হত্যাকান্ডের মাস্টার মাইন্ডও ছিল জিয়াউর রহমান। ইতিহাসের বর্বর হত্যাকান্ডের সময় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা এবং শেখ রেহানা যদি বিদেশে না থাকতেন তাঁরাও এ হায়েনাদের হাতে নিহত হতেন।’
স্থানীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘একরামুল করিম চৌধুরী (স্থানীয় সাংসদ) আমার ছোট ভাই, দল এবং নোয়াখালীর স্বার্থে আমি একরামুল করিম চৌধুরী এমপি ও আমার ভাই আবদুল কাদের মির্জা সহ তাদের ক্ষমা করে দিয়েছি। কোন্দল মুক্ত নোয়াখালী আমি দেখতে চাই। আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনাও কোন্দল আর কোলাহল দেখতে চান না, পছন্দও করেন না।’
সম্মেলনের বিশেষ অতিথি আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলেন, ‘বাস-ট্রেনে পেট্টোল ঢেলে আগুন দিয়ে মানুষ হত্যা করবেন, আর মামলা হলে গ্রেপ্তার করলে এখন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীররা বলেন-বিএনপির নেতা-কর্মীদের মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। খালেদা জিয়ার নামে নাইকো দুর্নীতি মামলাসহ আরও দুর্নীতির মামলা রয়েছে, এসব মামলার রায় হলে হয়তো বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়া ও তাদের নেতাদের বাকি জীবন কারাগারেই থাকতে হবে। বিএনপিকে আহ্বান করে বলব, দেশে আইন আছে, সরকার ও সংবিধান আছে। যেখানে (সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) সরকার সমাবেশ করার অনুমতি দিয়েছে, সেখানে সমাবেশ করুন। অন্যভাবে সমাবেশ করার চেষ্টা করলে, নৈরাজ্য সৃষ্টি করলে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগের লক্ষ লক্ষ কর্মী আছে, তারাই আপনাদের নৈরাজ্য অপকর্ম রুখে দেবে।’
এতে সভাপতিত্ব করেন নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক অধ্যক্ষ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম এবং সঞ্চালনা করেন যুগ্ম আহ্বায়ক নোয়াখালী পৌরসভার মেয়র মো. সহিদ উল্যাহ খাঁন সোহেল। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন-বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এবং জাতীয় সংসদের হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক ফরিদুন্নাহার লাইলী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আলহাজ্ব মো. আবদুস সবুর, নোয়াখালী এমপি মোরশেদ আলম, এইচ এম ইব্রাহিম, মামুনুর রশীদ কিরণ, আয়েশা ফেরদাউস, সংরক্ষিত সাংসদ ফরিদা খানম সাকিসহ প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
৯ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
১১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
১২ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
১৫ ঘণ্টা আগে