নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শুধু এই সরকার নয় বর্তমান নির্বাচন কমিশনের প্রতিও আস্থা নেই বিএনপির। সরকারের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনেরও বদল চায় দলটি। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মহাখালী ডিওএইচএসে কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের বাসভবনে এলডিপির একাংশের সঙ্গে সংলাপ শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় আমরা সবাই একমত এবং আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমরা আলোচনা করেছি, এখনো করছি। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, সরকারের পদত্যাগ, পদত্যাগের পরে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর, সংসদ বিলুপ্তসহ কয়েকটা বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। একই সঙ্গে সরকার পতনের পরে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের কথাও বলেছি। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, এই নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে কখনই কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না।’
সংলাপে ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ২০ দলীয় জোটের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান। অন্যদিকে কর্নেল অলির নেতৃত্বে এলডিপির একটি প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেয়।
সংলাপ শেষে কর্নেল (অব.) অলি বলেন, ‘বর্তমান যে সরকার আছে, তারা দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। দেশের জনগণ অস্বস্তিকর পরিবেশে বসবাস করছে। একটা মগের মুল্লুকে বাস করছি আমরা। এ রকম অবস্থা জনগণের জন্য কাম্য নয়। আমরা চাই এই অবস্থার অবসান হোক। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটানো হবে।’
এর আগে গত ২৪ মে নাগরিক ঐক্যের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করে বিএনপি। এরপর গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, লেবার পার্টি, ন্যাপ ভাসানী, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), মুসলিম লীগ ও কল্যাণ পার্টির সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় কর্নেল অলির এলডিপির সঙ্গে সংলাপ করল দলটি।
শুধু এই সরকার নয় বর্তমান নির্বাচন কমিশনের প্রতিও আস্থা নেই বিএনপির। সরকারের পাশাপাশি নির্বাচন কমিশনেরও বদল চায় দলটি। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মহাখালী ডিওএইচএসে কর্নেল (অব.) অলি আহমেদের বাসভবনে এলডিপির একাংশের সঙ্গে সংলাপ শেষে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই সরকারকে সরিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠায় আমরা সবাই একমত এবং আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করছি। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমরা আলোচনা করেছি, এখনো করছি। বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি, রাজনৈতিক নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, সরকারের পদত্যাগ, পদত্যাগের পরে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর, সংসদ বিলুপ্তসহ কয়েকটা বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। একই সঙ্গে সরকার পতনের পরে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের কথাও বলেছি। কারণ আমরা বিশ্বাস করি, এই নির্বাচন কমিশনকে দিয়ে কখনই কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না।’
সংলাপে ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে ছিলেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও ২০ দলীয় জোটের সমন্বয়ক নজরুল ইসলাম খান। অন্যদিকে কর্নেল অলির নেতৃত্বে এলডিপির একটি প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেয়।
সংলাপ শেষে কর্নেল (অব.) অলি বলেন, ‘বর্তমান যে সরকার আছে, তারা দেশকে ধ্বংস করে দিচ্ছে। দেশের জনগণ অস্বস্তিকর পরিবেশে বসবাস করছে। একটা মগের মুল্লুকে বাস করছি আমরা। এ রকম অবস্থা জনগণের জন্য কাম্য নয়। আমরা চাই এই অবস্থার অবসান হোক। আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি এই সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এই আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারের পতন ঘটানো হবে।’
এর আগে গত ২৪ মে নাগরিক ঐক্যের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করে বিএনপি। এরপর গণসংহতি আন্দোলন, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, লেবার পার্টি, ন্যাপ ভাসানী, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর), মুসলিম লীগ ও কল্যাণ পার্টির সঙ্গে বৈঠক করে বিএনপি। এরই ধারাবাহিকতায় কর্নেল অলির এলডিপির সঙ্গে সংলাপ করল দলটি।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৪ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১০ ঘণ্টা আগে