নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যাঁদের আমলাতন্ত্রের দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাঁরা যদি দলীয়করণকে পাশ কাটিয়ে কাজ করেন, তাহলে অবশ্যই সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। সে ক্ষেত্রে আর সার্চ কমিটির এতটা প্রয়োজন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন।
আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিক সাগর-রুনী মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বাংলাদেশ নাগরিক জোট (বিএনজে) আয়োজিত ‘বিজয়ের ৫০ বছরে প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, জনগণকে বোঝাতে হবে, ভোট হচ্ছে তাঁদের নাগরিক অধিকার। আর এটা বোঝাতে পারবে একমাত্র নির্বাচন কমিশন। তাহলে মানুষের ভোটের প্রতি আগ্রহ বাড়বে এবং সুষ্ঠু নির্বাচন আশা করা যাবে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ পালন করছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশের যে লক্ষ্য ছিল, জাতি তা ভোগ করতে পারেনি। বাংলাদেশের রাজনীতির শিষ্টাচার আজ শূন্য হতে চলেছে। বাংলাদেশ নাগরিক জোট বিএনজে গণতন্ত্রের চর্চা করে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা গণতন্ত্রমনা সব দলের সঙ্গে একমত পোষণ করে নতুন প্রজন্মের বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।’
সভার সভাপতি এইচ সিদ্দিকুর রহমান খোরশেদ বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী জাতি উদ্যাপন করছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের যে লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ছিল, তা অর্জিত হয়নি। মানুষের অধিকার পথে পথে হোঁচট খেয়ে চলেছে। রাজনীতিতে মতপার্থক্য থাকতে পারে। কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস বিকৃতি বা কোনো অপপ্রচার নতুন প্রজন্ম মেনে নেবে না।’
বিএনজে চেয়ারম্যান এইচ সিদ্দিকুর রহমান খোরশেদের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, মো. ইয়ারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক (জাগপা) অধ্যাপক মো. ইকবাল হোসেন, বিএনজের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য মুহাম্মদ হারুন আল-রশিদ ও গিয়াস উদ্দিন হাওলাদার, এনডিপির মহাসচিব মঞ্জুর হোসেন ঈসা, পিপলস গ্রিন পার্টির চেয়ারম্যান রাজু আহম্মেদ খান প্রমুখ।
যাঁদের আমলাতন্ত্রের দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাঁরা যদি দলীয়করণকে পাশ কাটিয়ে কাজ করেন, তাহলে অবশ্যই সুষ্ঠু নির্বাচন হবে। সে ক্ষেত্রে আর সার্চ কমিটির এতটা প্রয়োজন হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন।
আজ শুক্রবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাংবাদিক সাগর-রুনী মিলনায়তনে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে বাংলাদেশ নাগরিক জোট (বিএনজে) আয়োজিত ‘বিজয়ের ৫০ বছরে প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কাজী রেজাউল হোসেন বলেন, জনগণকে বোঝাতে হবে, ভোট হচ্ছে তাঁদের নাগরিক অধিকার। আর এটা বোঝাতে পারবে একমাত্র নির্বাচন কমিশন। তাহলে মানুষের ভোটের প্রতি আগ্রহ বাড়বে এবং সুষ্ঠু নির্বাচন আশা করা যাবে। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ আজ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ পালন করছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বঙ্গবন্ধুর স্বাধীন বাংলাদেশের যে লক্ষ্য ছিল, জাতি তা ভোগ করতে পারেনি। বাংলাদেশের রাজনীতির শিষ্টাচার আজ শূন্য হতে চলেছে। বাংলাদেশ নাগরিক জোট বিএনজে গণতন্ত্রের চর্চা করে এগিয়ে যাচ্ছে। আমরা গণতন্ত্রমনা সব দলের সঙ্গে একমত পোষণ করে নতুন প্রজন্মের বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।’
সভার সভাপতি এইচ সিদ্দিকুর রহমান খোরশেদ বলেন, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী জাতি উদ্যাপন করছে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, মহান স্বাধীনতাযুদ্ধের যে লক্ষ্য-উদ্দেশ্য ছিল, তা অর্জিত হয়নি। মানুষের অধিকার পথে পথে হোঁচট খেয়ে চলেছে। রাজনীতিতে মতপার্থক্য থাকতে পারে। কিন্তু স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস বিকৃতি বা কোনো অপপ্রচার নতুন প্রজন্ম মেনে নেবে না।’
বিএনজে চেয়ারম্যান এইচ সিদ্দিকুর রহমান খোরশেদের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ কংগ্রেসের চেয়ারম্যান কাজী রেজাউল হোসেন। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টির মহাসচিব এম গোলাম মোস্তফা ভূঁইয়া, মো. ইয়ারুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক (জাগপা) অধ্যাপক মো. ইকবাল হোসেন, বিএনজের উপদেষ্টা কমিটির সদস্য মুহাম্মদ হারুন আল-রশিদ ও গিয়াস উদ্দিন হাওলাদার, এনডিপির মহাসচিব মঞ্জুর হোসেন ঈসা, পিপলস গ্রিন পার্টির চেয়ারম্যান রাজু আহম্মেদ খান প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৩ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৯ ঘণ্টা আগে