টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঘরের মধ্যে ঘর বানিয়েছে বিএনপি। অক্টোবর মাসে নাকি ভাগ্য নির্ধারণ করবে। মির্জা ফখরুল খালি কাঁদেন। ইদানীং মিটিংয়ে দাঁড়ালেই কাঁদেন, হায়রে কান্না। কাঁদতে কাঁদতে চোখের পানি শেষ। এত কান্না কোথায় ছিল। ৪৮ ঘণ্টায় খালেদার জন্য একটা আন্দোলন করতে পারলেন না মির্জা ফখরুল।
আজ বুধবার বিকেলে গাজীপুরের টঙ্গীতে সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি এন্ড কলেজ মাঠে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিএনপি ও জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন কাদের।
কাদের বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জন্য বড় কথা বলার অধিকার তাদের নেই। কারণ আমাদের নেত্রী (শেখ হাসিনা) খালেদা জিয়ার প্রতি দয়া দেখিয়েছেন, মহানুভবতা দেখিয়েছেন। কিন্তু মির্জা ফখরুল ৪৮টা মিটিংয়েও কোনো আন্দোলন দেখাতে পারেননি। খালেদা জিয়ার জন্য কিছুই করতে পারেননি।’
এ সময় দলীয় নেতা–কর্মীদের মাঠে থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অক্টোবর মাসে নাকি সব শেষ। শেখ হাসিনার নাকি মেয়াদ শেষ। বিএনপির কি হবে অক্টোবরে। ১৫টা অক্টোবর দেখলাম। এবারও অক্টোবর আসবে, আগামী বছরও অক্টোবর আসবে। তখনো এই শেখ হাসিনাই ক্ষমতায় থাকবেন, ইনশা আল্লাহ। আর এ জন্য সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। আমাদের ফাইনাল খেলা হবে আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। এ জন্য সবাইকে এক যোগে মাঠে থাকতে হবে।’
গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মণ্ডলের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, সিমিন হোসেন রিমি, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাংসদ ইকবাল হোসেন সবুজ, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য শামসুন্নাহার ভূঁইয়া, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি, যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল, গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি মশিউর রহমান সরকার বাবু প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঘরের মধ্যে ঘর বানিয়েছে বিএনপি। অক্টোবর মাসে নাকি ভাগ্য নির্ধারণ করবে। মির্জা ফখরুল খালি কাঁদেন। ইদানীং মিটিংয়ে দাঁড়ালেই কাঁদেন, হায়রে কান্না। কাঁদতে কাঁদতে চোখের পানি শেষ। এত কান্না কোথায় ছিল। ৪৮ ঘণ্টায় খালেদার জন্য একটা আন্দোলন করতে পারলেন না মির্জা ফখরুল।
আজ বুধবার বিকেলে গাজীপুরের টঙ্গীতে সফিউদ্দিন সরকার একাডেমি এন্ড কলেজ মাঠে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের উদ্যোগে বিএনপি ও জামায়াতের সন্ত্রাস ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন কাদের।
কাদের বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জন্য বড় কথা বলার অধিকার তাদের নেই। কারণ আমাদের নেত্রী (শেখ হাসিনা) খালেদা জিয়ার প্রতি দয়া দেখিয়েছেন, মহানুভবতা দেখিয়েছেন। কিন্তু মির্জা ফখরুল ৪৮টা মিটিংয়েও কোনো আন্দোলন দেখাতে পারেননি। খালেদা জিয়ার জন্য কিছুই করতে পারেননি।’
এ সময় দলীয় নেতা–কর্মীদের মাঠে থাকার আহ্বান জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অক্টোবর মাসে নাকি সব শেষ। শেখ হাসিনার নাকি মেয়াদ শেষ। বিএনপির কি হবে অক্টোবরে। ১৫টা অক্টোবর দেখলাম। এবারও অক্টোবর আসবে, আগামী বছরও অক্টোবর আসবে। তখনো এই শেখ হাসিনাই ক্ষমতায় থাকবেন, ইনশা আল্লাহ। আর এ জন্য সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। আমাদের ফাইনাল খেলা হবে আগামী জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহে। এ জন্য সবাইকে এক যোগে মাঠে থাকতে হবে।’
গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি আজমত উল্লাহ খানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক আতাউল্লাহ মণ্ডলের সঞ্চালনায় সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতি মণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রহমান, সিমিন হোসেন রিমি, আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ. ফ. ম বাহাউদ্দিন নাসিম, সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, মির্জা আজম, মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল, গাজীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাংসদ ইকবাল হোসেন সবুজ, সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য শামসুন্নাহার ভূঁইয়া, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি, যুবলীগের আহ্বায়ক কামরুল আহসান সরকার রাসেল, গাজীপুর মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি মশিউর রহমান সরকার বাবু প্রমুখ।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১৯ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ দিন আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১ দিন আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ দিন আগে