নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দিয়ে বড় জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। দলটির এ উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
রাজধানীর শাহবাগে আজ শনিবার বিকেলে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এমন কথা বলেন সাকি।
বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সব দলকে রাজপথে নামতে হবে। দেশের অন্যতম প্রধান দল বিএনপি বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন দলের সঙ্গে কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমরা বলেছি, এটা ইতিবাচক। দ্রুত একসঙ্গে নামুন। ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে এই সরকার ১৮ কোটি মানুষকে এককাতারে নামিয়েছে। এই সরকারকে টেনেহিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামাতে হবে।’
নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সরকার নাটক করছে মন্তব্য করে সাকি বলেন, ‘নাটকে যারা অংশ নিতে চায়, তাদেরই নির্বাচন কমিশনে রাখা হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক সাকি বলেন, ‘এই সরকার হটিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আনতে হবে ৷ সেই সরকারের দুটো কাজ হবে—একটা হলো, ইভিএম বাতিল করে স্বচ্ছ ব্যালটের মাধ্যমে ভোট করতে হবে ৷ দ্বিতীয় কাজ—রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি করতে হবে। এই দুই কাজের জন্য জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
বর্তমানে সব ক্ষমতা একজনের হাতে উল্লেখ করে সাকি বলেন, ‘এ অবস্থা পরিবর্তন করতে প্রয়োজনে সংবিধান সংস্কার করতে হবে ৷ জবাবদিহির সরকার আনতে হবে।’
শুধু একটা নির্বাচন নয়, পাঁচ বছর পরপর প্রতিটি নির্বাচন সুষ্ঠু সুন্দরভাবে হতে হবে উল্লেখ করে সাকি বলেন, ‘এ জন্য সব দলের একসঙ্গে কাজ করা দরকার।’
এ সময় গার্মেন্টস শ্রমিকেরা দেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় অবদান রাখছে উল্লেখ করে শ্রমিক ও নারী অধিকারকর্মী তাসলিমা আখতার বলেন, ‘সারা দেশে ৪০ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিক। তাঁদের বাঁচার মতো মজুরি না দিয়ে মালিক এবং সরকার লাভটাই দেখছে। সমস্ত লাভের ভাগ মালিক সরকার ভোগ করছে। চাকমা, মারমা প্রত্যেকটা ধর্মের মানুষ দুর্দশার মধ্যে আসে। নারীরাও নিরাপদ নয়। বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলা ছাড়া আমাদের মুক্তির কোনো পথ নাই।’
গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা বাচ্চু ভুইয়ার সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা অঞ্জন দাস, মুনিরুজ্জামান বাবু, আবুল হাসনাত রুবেল প্রমুখ।
তাঁরা বলেন, বর্তমান আওয়ামী সরকার গণবিরোধী রক্তচোষা সরকার। ১০ টাকায় চাল দেওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসে এই সরকার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত পাকা করতে চাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে জনগণকে রাজপথে নামার আহ্বান জানান বক্তারা।
বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দিয়ে বড় জোট গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে বিএনপি। দলটির এ উদ্যোগকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি।
রাজধানীর শাহবাগে আজ শনিবার বিকেলে বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানির মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এমন কথা বলেন সাকি।
বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দিয়ে জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘সব দলকে রাজপথে নামতে হবে। দেশের অন্যতম প্রধান দল বিএনপি বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলার জন্য বিভিন্ন দলের সঙ্গে কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। আমরা বলেছি, এটা ইতিবাচক। দ্রুত একসঙ্গে নামুন। ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে এই সরকার ১৮ কোটি মানুষকে এককাতারে নামিয়েছে। এই সরকারকে টেনেহিঁচড়ে ক্ষমতা থেকে নামাতে হবে।’
নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সরকার নাটক করছে মন্তব্য করে সাকি বলেন, ‘নাটকে যারা অংশ নিতে চায়, তাদেরই নির্বাচন কমিশনে রাখা হবে।’
গণসংহতি আন্দোলনের সমন্বয়ক সাকি বলেন, ‘এই সরকার হটিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আনতে হবে ৷ সেই সরকারের দুটো কাজ হবে—একটা হলো, ইভিএম বাতিল করে স্বচ্ছ ব্যালটের মাধ্যমে ভোট করতে হবে ৷ দ্বিতীয় কাজ—রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য সৃষ্টি করতে হবে। এই দুই কাজের জন্য জনগণকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।’
বর্তমানে সব ক্ষমতা একজনের হাতে উল্লেখ করে সাকি বলেন, ‘এ অবস্থা পরিবর্তন করতে প্রয়োজনে সংবিধান সংস্কার করতে হবে ৷ জবাবদিহির সরকার আনতে হবে।’
শুধু একটা নির্বাচন নয়, পাঁচ বছর পরপর প্রতিটি নির্বাচন সুষ্ঠু সুন্দরভাবে হতে হবে উল্লেখ করে সাকি বলেন, ‘এ জন্য সব দলের একসঙ্গে কাজ করা দরকার।’
এ সময় গার্মেন্টস শ্রমিকেরা দেশের অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় অবদান রাখছে উল্লেখ করে শ্রমিক ও নারী অধিকারকর্মী তাসলিমা আখতার বলেন, ‘সারা দেশে ৪০ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিক। তাঁদের বাঁচার মতো মজুরি না দিয়ে মালিক এবং সরকার লাভটাই দেখছে। সমস্ত লাভের ভাগ মালিক সরকার ভোগ করছে। চাকমা, মারমা প্রত্যেকটা ধর্মের মানুষ দুর্দশার মধ্যে আসে। নারীরাও নিরাপদ নয়। বৃহত্তর ঐক্য গড়ে তোলা ছাড়া আমাদের মুক্তির কোনো পথ নাই।’
গণসংহতি আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতা বাচ্চু ভুইয়ার সভাপতিত্বে আয়োজিত সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির নেতা অঞ্জন দাস, মুনিরুজ্জামান বাবু, আবুল হাসনাত রুবেল প্রমুখ।
তাঁরা বলেন, বর্তমান আওয়ামী সরকার গণবিরোধী রক্তচোষা সরকার। ১০ টাকায় চাল দেওয়ার স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসে এই সরকার চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত পাকা করতে চাচ্ছে। এ অবস্থা থেকে মুক্তি পেতে জনগণকে রাজপথে নামার আহ্বান জানান বক্তারা।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে