গাজীপুর ও টঙ্গী প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও গাজীপুর সিটি নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তার মধ্যে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন আমাদের জন্য একটি অগ্নিপরীক্ষা।’
আজ বুধবার দুপুরে গাজীপুর মহানগর ও জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আয়োজনে টঙ্গীর নতুন বাজার এলাকায় আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় মায়া এসব কথা বলেন। আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের পক্ষে করণীয় নিয়ে আলোচনার জন্য এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। এতে তিনি নানা বিষয়ে দিক-নির্দেশনা দিয়ে বলেন, যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকেন তাঁরা হিরো, ছেড়ে দিলেই জিরো।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘এখানে নৌকা ছাড়া কোনো ব্যক্তির নাম থাকতে পারবে না। যেখানে যাবেন নৌকার ও নৌকার প্রার্থীর নাম আগে তিনবার করে বলবেন। আমরা কিন্তু কারও পোস্টারে হাত দিতে বলি না। নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে বলি। শুধু নেতা-কর্মীদের নিয়ে মিছিল, মিটিং নয়, ভোটারদের কাছে কাছে যান। শুনেছি আমাদের নির্বাচন করতে দেবেন না, আপনারা নির্বাচনে না এলে আমাদের কিছু বলার নেই। তাই বলে আগুন-সন্ত্রাস করবেন, সেটা আমরা মেনে নেব না। আমরা নির্বাচনী আচরণবিধির বিষয়টি মাথায় রেখেছি। কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে তার দায়দায়িত্ব তাকেই নিতে হবে।’
এ সময় তিনি ৭ মে সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টারের মৃত্যুবার্ষিকীর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ২৫ মে নৌকার প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে সব নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
মতবিনিময় সভায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মেজবাউল হোসেন সাচ্চু সভাপতিত্ব করেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এ কে এম রহমান বাবুর সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি কাজী শহিদুল্লাহ লিটন, গাজীপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আক্তারুজ্জামান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি, গাজীপুর মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সঞ্জিত কুমার মল্লিক বাবু ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন জজ, বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও গাজীপুর সিটি নির্বাচন পরিচালনা কমিটির আহ্বায়ক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেছেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে পাঁচটি সিটি করপোরেশন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তার মধ্যে গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচন আমাদের জন্য একটি অগ্নিপরীক্ষা।’
আজ বুধবার দুপুরে গাজীপুর মহানগর ও জেলা আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের আয়োজনে টঙ্গীর নতুন বাজার এলাকায় আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এক মতবিনিময় সভায় মায়া এসব কথা বলেন। আসন্ন গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় প্রার্থী অ্যাডভোকেট আজমত উল্লা খানের পক্ষে করণীয় নিয়ে আলোচনার জন্য এই মতবিনিময় সভার আয়োজন করা হয়। এতে তিনি নানা বিষয়ে দিক-নির্দেশনা দিয়ে বলেন, যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকেন তাঁরা হিরো, ছেড়ে দিলেই জিরো।
মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, ‘এখানে নৌকা ছাড়া কোনো ব্যক্তির নাম থাকতে পারবে না। যেখানে যাবেন নৌকার ও নৌকার প্রার্থীর নাম আগে তিনবার করে বলবেন। আমরা কিন্তু কারও পোস্টারে হাত দিতে বলি না। নৌকার বিজয় নিশ্চিত করতে বলি। শুধু নেতা-কর্মীদের নিয়ে মিছিল, মিটিং নয়, ভোটারদের কাছে কাছে যান। শুনেছি আমাদের নির্বাচন করতে দেবেন না, আপনারা নির্বাচনে না এলে আমাদের কিছু বলার নেই। তাই বলে আগুন-সন্ত্রাস করবেন, সেটা আমরা মেনে নেব না। আমরা নির্বাচনী আচরণবিধির বিষয়টি মাথায় রেখেছি। কেউ নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করলে তার দায়দায়িত্ব তাকেই নিতে হবে।’
এ সময় তিনি ৭ মে সাবেক সংসদ সদস্য আহসান উল্লাহ মাস্টারের মৃত্যুবার্ষিকীর কথা স্মরণ করিয়ে দিয়ে বলেন, ২৫ মে নৌকার প্রার্থীর বিজয় নিশ্চিত করতে সব নেতা-কর্মীকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
মতবিনিময় সভায় স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মেজবাউল হোসেন সাচ্চু সভাপতিত্ব করেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক এ কে এম রহমান বাবুর সঞ্চালনায় সভায় আরও বক্তব্য দেন স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি কাজী শহিদুল্লাহ লিটন, গাজীপুর জেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আক্তারুজ্জামান, গাজীপুর মহানগর আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মতিউর রহমান মতি, গাজীপুর মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সঞ্জিত কুমার মল্লিক বাবু ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দিন জজ, বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক সিদ্দিকুর রহমান প্রমুখ।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৭ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৯ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগে