নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দলীয় নেতা-কর্মীদের তৈরি হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ।
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা তৈরি হয়ে যান। রাজপথ আমরা ছাড়িনি। ৪ তারিখে নেত্রী, আপনার কটূক্তির প্রতিবাদে আমরা একটা প্রোগ্রাম নিয়েছিলাম সারা দেশে। আমি অবাক হয়ে শুনেছি, ইউনিয়ন পর্যন্ত এই বিক্ষোভ সারা দেশে হয়েছে। আমরা ৬ দফার শক্তিতে বলীয়ান, আমরা স্বাধীনতার চেতনায় মহীয়ান। আমরা আমাদের আস্থার বাতিঘর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আস্থাবান। আসুন, ষড়যন্ত্রের গন্ধ মাটিচাপা দিয়ে, ঘাতকের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে আবারও জেগে উঠি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণে তাঁর সুযোগ্য কন্যার হাতকে আরও শক্তিশালী, আরও মজবুত করি। কাঁপন ধরাই দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বেদিমূলে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক আমাদের চুরির অপবাদ দিয়েছে, দুর্নীতির অপবাদ দিয়েছে। কানাডার আদালতে প্রমাণিত হয়ে গেছে যে আমরা চোর না, আমরা বীরের জাতি। এই পদ্মা সেতু শেখ হাসিনার অসম সাহসের প্রতীক। এই পদ্মা সেতু বীর বাঙালির সাধ্যমত্তার প্রতীক। এই পদ্মা সেতু বাংলাদেশের জনগণের অহংকারের প্রতীক।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘স্বল্পোন্নত দেশকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করলেন, এটা আপনার অপরাধ। সে জন্য আপনাকে মৃত্যুর হুমকি দিচ্ছে, হত্যার হুমকি দিচ্ছে। প্রকাশ্যে গালিগালাজ করছে অশ্রাব্য ভাষায়। আমি মির্জা ফখরুলকে বলেছিলাম, এইগুলো সামলান। পরিণতি হবে ভয়াবহ, আগুন নিয়ে খেলবেন না। শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেবেন আর ফখরুল আমাকে বলবেন সংযত ভাষায় কথা বলতে! আমি অসংযত নই। আমি বলেছি, আমার নেত্রীকে হত্যার হুমকি দিচ্ছেন, আমি কি ঘরে বসে আঙুল চুষব?’
ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় দলীয় নেতা-কর্মীদের তৈরি হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।
বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত এ সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর সরকারি বাসভবন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন। আলোচনা সভা সঞ্চালনা করেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ।
দলীয় নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আপনারা তৈরি হয়ে যান। রাজপথ আমরা ছাড়িনি। ৪ তারিখে নেত্রী, আপনার কটূক্তির প্রতিবাদে আমরা একটা প্রোগ্রাম নিয়েছিলাম সারা দেশে। আমি অবাক হয়ে শুনেছি, ইউনিয়ন পর্যন্ত এই বিক্ষোভ সারা দেশে হয়েছে। আমরা ৬ দফার শক্তিতে বলীয়ান, আমরা স্বাধীনতার চেতনায় মহীয়ান। আমরা আমাদের আস্থার বাতিঘর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আস্থাবান। আসুন, ষড়যন্ত্রের গন্ধ মাটিচাপা দিয়ে, ঘাতকের ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে আবারও জেগে উঠি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণে তাঁর সুযোগ্য কন্যার হাতকে আরও শক্তিশালী, আরও মজবুত করি। কাঁপন ধরাই দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের বেদিমূলে।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বিশ্বব্যাংক আমাদের চুরির অপবাদ দিয়েছে, দুর্নীতির অপবাদ দিয়েছে। কানাডার আদালতে প্রমাণিত হয়ে গেছে যে আমরা চোর না, আমরা বীরের জাতি। এই পদ্মা সেতু শেখ হাসিনার অসম সাহসের প্রতীক। এই পদ্মা সেতু বীর বাঙালির সাধ্যমত্তার প্রতীক। এই পদ্মা সেতু বাংলাদেশের জনগণের অহংকারের প্রতীক।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘স্বল্পোন্নত দেশকে উন্নয়নশীল দেশে উন্নীত করলেন, এটা আপনার অপরাধ। সে জন্য আপনাকে মৃত্যুর হুমকি দিচ্ছে, হত্যার হুমকি দিচ্ছে। প্রকাশ্যে গালিগালাজ করছে অশ্রাব্য ভাষায়। আমি মির্জা ফখরুলকে বলেছিলাম, এইগুলো সামলান। পরিণতি হবে ভয়াবহ, আগুন নিয়ে খেলবেন না। শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেবেন আর ফখরুল আমাকে বলবেন সংযত ভাষায় কথা বলতে! আমি অসংযত নই। আমি বলেছি, আমার নেত্রীকে হত্যার হুমকি দিচ্ছেন, আমি কি ঘরে বসে আঙুল চুষব?’
দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। সরকারের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, ‘তাঁদের দায়িত্ব হচ্ছে ভোটার তালিকা প্রণয়ন করা এবং ভোটের একটা সময় নির্ধারণ করা। সে জন্য আমরা বলছি, অতি দ্রুত একটি নির্বাচনী রোডম্য
১১ ঘণ্টা আগেদেশের শত্রুরা পেছনে থেকে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা চালাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ অবস্থায় সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি
১২ ঘণ্টা আগেসাবেক চিফ হুইপ ও বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য মো. জয়নুল আবদীন ফারুককে দুর্নীতির একটি মামলা থেকে খালাস দেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এসএম জিয়াউর রহমান রায়ে খালাসের এই আদেশ দেন।
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবের মূল অংশে বাংলাদেশের রাজনীতির চরিত্র পরিবর্তনের বিধান ১৫ তম সংশোধনীর মাধ্যমে আওয়ামী লীগ যা করেছিল সেগুলোসহ কিছু নতুন প্রস্তাব বিএনপি দিয়েছে বলে জানান সালাহউদ্দিন আহমেদ।
১৭ ঘণ্টা আগে