নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার নানাবিধ চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে সংবাদমাধ্যমকে হেনস্তা করতে আইন তৈরি করা হচ্ছে, পত্রিকা বন্ধ করার কথা বলা হচ্ছে। সব দিক থেকে একটা একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সব আয়োজন চূড়ান্ত করা হয়েছে। সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরাও প্রকাশ্যে বাকশালের গুণগান করছেন। আর এসব অভিযোগ করতে গিয়ে তিনি প্রথমে বলেন, ‘আমরা তো বাকশালের আলামত দেখতে পাচ্ছি।’ সঙ্গে সঙ্গেই নিজের কথার সংশোধনী এনে সরাসরি বলেছেন, ‘আলামত না, বাকশাল দেখতে পাচ্ছি।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিএনপির মহাসচিব এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম।
মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ আগেও একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েমের জন্য বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিল। এখনো তারা ভিন্ন আঙ্গিকে গণতন্ত্রের একটা মুখোশ পরিয়ে দিয়ে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে সমস্ত অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারা সুপরিকল্পিতভাবে দীর্ঘদিন ধরে এই কাজ করে আসছে। কিন্তু সরকার বাকশালী কায়দায় দেশ চালালেও তা স্বীকার করছে না এমন অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারের লোকেরা প্রকাশ্যেই বলছেন যে বাকশাল ভালো ছিল। কিন্তু এ কথাটা তাঁরা পরিষ্কার করে বলে না যে এই সরকারও বাকশাল করেছে।
নির্বাচন কমিশনের সমালোচনায় ফখরুল বলেন, ‘আজ কোথায় নির্বাচন কমিশন? এটা সম্পূর্ণরূপে একটা আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। আইন করার কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু আইন করে কী হবে? আইন তো পাস করবে পার্লামেন্ট, যে পার্লামেন্টে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কিছু নাই।’
সরকারের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, শুধু বিএনপি নয়, গোটা জাতি আজ একটা দুঃসময় পার করছে। সাংবাদিক সংগঠন, পেশাজীবী সংগঠন, রাজনৈতিক দল—সব জায়গাতেই বিভক্তি। অত্যন্ত সচেতনভাবে এই বিভক্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে। সরকারের এজেন্সিগুলো আজকে অত্যন্ত সক্রিয়। দেশের গণতন্ত্রকামীদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে সরাতে জনগণের ঐক্যের প্রয়োজন আছে, রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যের প্রয়োজন আছে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলো নিয়ন্ত্রণের জন্য সরকার নানাবিধ চেষ্টা করছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, পরিকল্পিতভাবে সংবাদমাধ্যমকে হেনস্তা করতে আইন তৈরি করা হচ্ছে, পত্রিকা বন্ধ করার কথা বলা হচ্ছে। সব দিক থেকে একটা একদলীয় শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার সব আয়োজন চূড়ান্ত করা হয়েছে। সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরাও প্রকাশ্যে বাকশালের গুণগান করছেন। আর এসব অভিযোগ করতে গিয়ে তিনি প্রথমে বলেন, ‘আমরা তো বাকশালের আলামত দেখতে পাচ্ছি।’ সঙ্গে সঙ্গেই নিজের কথার সংশোধনী এনে সরাসরি বলেছেন, ‘আলামত না, বাকশাল দেখতে পাচ্ছি।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) এক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বিএনপির মহাসচিব এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আব্দুল হালিম।
মির্জা ফখরুল বলেন, আওয়ামী লীগ আগেও একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েমের জন্য বাকশাল প্রতিষ্ঠা করেছিল। এখনো তারা ভিন্ন আঙ্গিকে গণতন্ত্রের একটা মুখোশ পরিয়ে দিয়ে গণতন্ত্রকে ধ্বংস করে সমস্ত অধিকার কেড়ে নিয়েছে। তারা সুপরিকল্পিতভাবে দীর্ঘদিন ধরে এই কাজ করে আসছে। কিন্তু সরকার বাকশালী কায়দায় দেশ চালালেও তা স্বীকার করছে না এমন অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, সরকারের লোকেরা প্রকাশ্যেই বলছেন যে বাকশাল ভালো ছিল। কিন্তু এ কথাটা তাঁরা পরিষ্কার করে বলে না যে এই সরকারও বাকশাল করেছে।
নির্বাচন কমিশনের সমালোচনায় ফখরুল বলেন, ‘আজ কোথায় নির্বাচন কমিশন? এটা সম্পূর্ণরূপে একটা আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। আইন করার কথা বলা হচ্ছে। কিন্তু আইন করে কী হবে? আইন তো পাস করবে পার্লামেন্ট, যে পার্লামেন্টে আওয়ামী লীগ ছাড়া আর কিছু নাই।’
সরকারের বিরুদ্ধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ফখরুল বলেন, শুধু বিএনপি নয়, গোটা জাতি আজ একটা দুঃসময় পার করছে। সাংবাদিক সংগঠন, পেশাজীবী সংগঠন, রাজনৈতিক দল—সব জায়গাতেই বিভক্তি। অত্যন্ত সচেতনভাবে এই বিভক্তি সৃষ্টি করা হচ্ছে। সরকারের এজেন্সিগুলো আজকে অত্যন্ত সক্রিয়। দেশের গণতন্ত্রকামীদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে সবাইকে সজাগ থাকতে হবে। এই ফ্যাসিস্ট সরকারকে সরাতে জনগণের ঐক্যের প্রয়োজন আছে, রাজনৈতিক দলগুলোর ঐক্যের প্রয়োজন আছে। সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
শক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
১ ঘণ্টা আগেদেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামগ্রিকভাবে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এদেশে বিপন্ন অবস্থায় আছে বলে ক্রমাগত প্রচারণা চালাচ্ছে ভারত। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিস
৪ ঘণ্টা আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলা থেকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন অব্যাহতির এ আদেশ দেন
৫ ঘণ্টা আগে