নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে লজ্জা এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এত দিন সরকার গোপনে ভোট চুরি করলেও এই নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করেছে প্রকাশ্যে, ওপেনে। ভোটের ফলাফল সব নির্ধারিত হয়েছে ঢাকার একটি উচ্চ পর্যায়ের টেবিল থেকে। কে কত ভোট পাবে, কে কে নির্বাচিত হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মঈন খান এসব কথা বলেন। আড়াই মাস তালাবদ্ধ থাকার পর এদিন প্রথম কার্যালয়ে দলটি সংবাদ সম্মেলন করে।
মঈন খান বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করে সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মিডিয়া বলেছে এ নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। এই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। অনেক সংস্থা বলেছে, নির্বাচন সুষ্ঠু ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হয়নি। সাজানো নাটক করে নির্বাচনের আবহ তৈরি করেছে তা বিশ্বে প্রমাণিত হয়েছে।’
মঈন খান বলেন, ‘বিএনপির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশ, জনগণ এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে এটা প্রমাণ করা যে, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। সরকার যেটাতে বিশ্বাস করে সেটা হচ্ছে একদলীয় বাকশালীয় কায়দায় শাসন।’
বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যমে ৭ জানুয়ারি ৷ নির্বাচন নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনের উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, ‘গত তিন দিনে আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে শুধুমাত্র একটি কথা বলা হচ্ছে, তা হল এই নির্বাচন একটা ভুয়া এবং প্রহসনের নির্বাচন। এই কথাটি প্রতিটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় বলা হচ্ছে। এখানে মিডিয়ার পাশাপাশি সারা বিশ্বে যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলো রয়েছে, এখানে আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্রই বলেন বা জাতিসংঘই বলেন তাদের প্রত্যেকটি স্টেটমেন্ট আপনারা পাঠ করুন সেখানে কি বলেছে। আমি একটি উদাহরণ দিয়ে বলছি আমেরিকার মতো রাষ্ট্র বলেছে এই নির্বাচন কোনোভাবেই ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হয়নি। এই কথাটি আমরা গত ১৫ মাস যাবত বলে আসছি।’
মঈন খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করতে পারবে না। বিশ্ববাসীর কথাতেই বোঝা যাচ্ছে আমরা এত দিন যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছি তা সত্য হচ্ছে। এটা প্রমাণ হয়ে গেছে যে এভাবে একটি ভুয়া নির্বাচনের আবহ সৃষ্টি করে, বিদেশি ক্ষমতা দিয়ে কোনো ধরনের গণতন্ত্র হতে পারে না তা আজকে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।’
‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র আজকে মৃত’ এমন মন্তব্য করে মঈন খান বলেন, ‘লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে এই বাংলাদেশ তৈরি করেছিল। আজকে আওয়ামী লীগ সরকারকে আমরা প্রশ্ন করতে চাই, আওয়ামী লীগ নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। তাহলে কেন তারা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। এ প্রশ্ন শুধু বিএনপির প্রশ্ন নয়, এটা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের প্রশ্ন। এ প্রশ্ন মানুষ করেছে ৭ জানুয়ারি ভোট বর্জন করার মাধ্যমে। জনগণ শুধু যে ভোটই বর্জন করেছে বিষয়টা এমন নয়, তারা এই বাকশালী আওয়ামী লীগকেও বর্জন করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবেদীন ফারুক, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহাবুব উদ্দিন খোকন প্রমূখ।
৭ জানুয়ারি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রকাশ্যে ভোট ডাকাতি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান। তিনি বলেন, ‘সবচেয়ে লজ্জা এবং দুঃখের বিষয় হচ্ছে, এত দিন সরকার গোপনে ভোট চুরি করলেও এই নির্বাচনে ভোট ডাকাতি করেছে প্রকাশ্যে, ওপেনে। ভোটের ফলাফল সব নির্ধারিত হয়েছে ঢাকার একটি উচ্চ পর্যায়ের টেবিল থেকে। কে কত ভোট পাবে, কে কে নির্বাচিত হবে।’
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মঈন খান এসব কথা বলেন। আড়াই মাস তালাবদ্ধ থাকার পর এদিন প্রথম কার্যালয়ে দলটি সংবাদ সম্মেলন করে।
মঈন খান বলেন, ‘এ দেশের মানুষ ৭ জানুয়ারি নির্বাচন বর্জন করে সরকারকে প্রত্যাখ্যান করেছে। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মিডিয়া বলেছে এ নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। এই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। অনেক সংস্থা বলেছে, নির্বাচন সুষ্ঠু ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা হয়নি। সাজানো নাটক করে নির্বাচনের আবহ তৈরি করেছে তা বিশ্বে প্রমাণিত হয়েছে।’
মঈন খান বলেন, ‘বিএনপির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে দেশ, জনগণ এবং আন্তর্জাতিক বিশ্বের কাছে এটা প্রমাণ করা যে, আওয়ামী লীগ গণতন্ত্রে বিশ্বাস করে না। সরকার যেটাতে বিশ্বাস করে সেটা হচ্ছে একদলীয় বাকশালীয় কায়দায় শাসন।’
বিভিন্ন বিদেশি গণমাধ্যমে ৭ জানুয়ারি ৷ নির্বাচন নিয়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনের উল্লেখ করে মঈন খান বলেন, ‘গত তিন দিনে আন্তর্জাতিক মিডিয়াতে শুধুমাত্র একটি কথা বলা হচ্ছে, তা হল এই নির্বাচন একটা ভুয়া এবং প্রহসনের নির্বাচন। এই কথাটি প্রতিটি আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় বলা হচ্ছে। এখানে মিডিয়ার পাশাপাশি সারা বিশ্বে যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রগুলো রয়েছে, এখানে আমেরিকা বা যুক্তরাষ্ট্রই বলেন বা জাতিসংঘই বলেন তাদের প্রত্যেকটি স্টেটমেন্ট আপনারা পাঠ করুন সেখানে কি বলেছে। আমি একটি উদাহরণ দিয়ে বলছি আমেরিকার মতো রাষ্ট্র বলেছে এই নির্বাচন কোনোভাবেই ফ্রি অ্যান্ড ফেয়ার হয়নি। এই কথাটি আমরা গত ১৫ মাস যাবত বলে আসছি।’
মঈন খান বলেন, ‘আওয়ামী লীগের অধীনে কোনো নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু অবাধ নির্বাচন করতে পারবে না। বিশ্ববাসীর কথাতেই বোঝা যাচ্ছে আমরা এত দিন যে আশঙ্কা প্রকাশ করেছি তা সত্য হচ্ছে। এটা প্রমাণ হয়ে গেছে যে এভাবে একটি ভুয়া নির্বাচনের আবহ সৃষ্টি করে, বিদেশি ক্ষমতা দিয়ে কোনো ধরনের গণতন্ত্র হতে পারে না তা আজকে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।’
‘বাংলাদেশের গণতন্ত্র আজকে মৃত’ এমন মন্তব্য করে মঈন খান বলেন, ‘লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে এই বাংলাদেশ তৈরি করেছিল। আজকে আওয়ামী লীগ সরকারকে আমরা প্রশ্ন করতে চাই, আওয়ামী লীগ নিজেদেরকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে দাবি করে। তাহলে কেন তারা বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে হত্যা করেছে। এ প্রশ্ন শুধু বিএনপির প্রশ্ন নয়, এটা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষের প্রশ্ন। এ প্রশ্ন মানুষ করেছে ৭ জানুয়ারি ভোট বর্জন করার মাধ্যমে। জনগণ শুধু যে ভোটই বর্জন করেছে বিষয়টা এমন নয়, তারা এই বাকশালী আওয়ামী লীগকেও বর্জন করেছে।’
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবেদীন ফারুক, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহাবুব উদ্দিন খোকন প্রমূখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৮ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৪ ঘণ্টা আগে