নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় দূতাবাসে গিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে শোক জানান দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। সেখানে শোক বইতে সই করেন তিনি।
এ সময় সাংবাদিকদের কাছে আমির খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশ ও আরব আমিরাতে সম্পর্ক অনেক গভীর। অনেক দিনের সম্পর্ক। বিশেষ করে এই সম্পর্কটা স্থায়ী করার পেছনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের অনেক অবদান রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে যে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে তার মূল ভিত্তি স্থাপন করেছেন জিয়াউর রহমান।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আজকে আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যে যে শ্রম শক্তি যাচ্ছে, সেটা প্রথম প্রেরণ করেছিলেন জিয়াউর রহমান। তাই আমরা মনে করেছি যে, জিয়াউর রহমান যে সুসম্পর্ক স্থাপন করেছেন, সেটা অব্যাহত রাখতে হবে আমাদের।’
আরব আমিরাতের সঙ্গে বাংলাদেশের অনেক ব্যবসায়িক সম্পর্ক আছে উল্লেখ করে খসরু বলেন, ‘শ্রম বাজারের সম্পর্ক আছে, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক একটা দৃঢ় সম্পর্ক আছে। আমরা চাই সেই সম্পর্ক অব্যাহত থাকুক। সেটাই আমি বলেছি এবং শোক বইতে লিখেছি।’
আমির খসরু আরও বলেন, ‘বিশেষ করে আমাদের নিম্ন আয়ের অনেক শ্রমিক মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করে। তার রেমিট্যান্সের ওপর এখন বাংলাদেশের অর্থনীতি নির্ভরশীল। বিশেষ করে দেশের অর্থনীতি এখন যে বিপাকে পড়েছে, সেটা বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স। সুতরাং এটা অত্যন্ত গুরুত্ব যে তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে আরও গুরুত্ব দেওয়া।’
বাংলাদেশের শ্রমিকদের আরব আমিরাতে বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়-এ বিষয়ে আমাদের করণীয় কি জানতে চাইলে আমির খসরু বলেন, ‘এটা তো বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্ব, যে সমস্যাগুলো হচ্ছে তার সমাধানে মূলে যাওয়া। আমাদের শ্রমিকদের যাওয়াটা যেন সঠিকভাবে হয়, যাওয়ার পরে সেই দেশের সরকারের সঙ্গে কথা বলা, শ্রমিকেরা যারা কাজ করছে তাদের জীবনের নিরাপত্তা, চাকরির নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা এইগুলো তো আমাদেরে দায়িত্ব।’
পদ্মাসেতুতে বিএনপির নেতা কর্মীদের চলাচল নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের দেওয়া বক্তব্যের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যে ধরনের বক্তব্য দিয়েছে, তার উত্তর দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। যে ধরনের বক্তব্য এসেছে তার প্রতি উত্তরে কিছু বলার ভাষা আমার কাছে নেই। তাই আমি কিছু বলতে পারছি না, দুঃখিত।’
আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের মৃত্যুতে শোক জানিয়েছে বিএনপি। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় দূতাবাসে গিয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে শোক জানান দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও আন্তর্জাতিক বিষয়ক কমিটির চেয়ারম্যান আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী। সেখানে শোক বইতে সই করেন তিনি।
এ সময় সাংবাদিকদের কাছে আমির খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশ ও আরব আমিরাতে সম্পর্ক অনেক গভীর। অনেক দিনের সম্পর্ক। বিশেষ করে এই সম্পর্কটা স্থায়ী করার পেছনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের অনেক অবদান রয়েছে। বাংলাদেশের সঙ্গে আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যের সঙ্গে যে সম্পর্ক গড়ে উঠেছে তার মূল ভিত্তি স্থাপন করেছেন জিয়াউর রহমান।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘আজকে আরব আমিরাতসহ মধ্যপ্রাচ্যে যে শ্রম শক্তি যাচ্ছে, সেটা প্রথম প্রেরণ করেছিলেন জিয়াউর রহমান। তাই আমরা মনে করেছি যে, জিয়াউর রহমান যে সুসম্পর্ক স্থাপন করেছেন, সেটা অব্যাহত রাখতে হবে আমাদের।’
আরব আমিরাতের সঙ্গে বাংলাদেশের অনেক ব্যবসায়িক সম্পর্ক আছে উল্লেখ করে খসরু বলেন, ‘শ্রম বাজারের সম্পর্ক আছে, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক একটা দৃঢ় সম্পর্ক আছে। আমরা চাই সেই সম্পর্ক অব্যাহত থাকুক। সেটাই আমি বলেছি এবং শোক বইতে লিখেছি।’
আমির খসরু আরও বলেন, ‘বিশেষ করে আমাদের নিম্ন আয়ের অনেক শ্রমিক মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করে। তার রেমিট্যান্সের ওপর এখন বাংলাদেশের অর্থনীতি নির্ভরশীল। বিশেষ করে দেশের অর্থনীতি এখন যে বিপাকে পড়েছে, সেটা বাঁচিয়ে রেখেছে রেমিট্যান্স। সুতরাং এটা অত্যন্ত গুরুত্ব যে তাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে আরও গুরুত্ব দেওয়া।’
বাংলাদেশের শ্রমিকদের আরব আমিরাতে বিভিন্ন সমস্যায় পড়তে হয়-এ বিষয়ে আমাদের করণীয় কি জানতে চাইলে আমির খসরু বলেন, ‘এটা তো বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্ব, যে সমস্যাগুলো হচ্ছে তার সমাধানে মূলে যাওয়া। আমাদের শ্রমিকদের যাওয়াটা যেন সঠিকভাবে হয়, যাওয়ার পরে সেই দেশের সরকারের সঙ্গে কথা বলা, শ্রমিকেরা যারা কাজ করছে তাদের জীবনের নিরাপত্তা, চাকরির নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা এইগুলো তো আমাদেরে দায়িত্ব।’
পদ্মাসেতুতে বিএনপির নেতা কর্মীদের চলাচল নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের দেওয়া বক্তব্যের প্রসঙ্গে জানতে চাইলে সাবেক এই বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ‘যে ধরনের বক্তব্য দিয়েছে, তার উত্তর দেওয়া আমার পক্ষে সম্ভব নয়। যে ধরনের বক্তব্য এসেছে তার প্রতি উত্তরে কিছু বলার ভাষা আমার কাছে নেই। তাই আমি কিছু বলতে পারছি না, দুঃখিত।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৭ ঘণ্টা আগে