নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই সরব হচ্ছে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলো। তারা বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলছে। নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের হস্তক্ষেপের পেছনে বর্তমান ক্ষমতাসীনরাই দায়ী বলে দাবি করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।
আজ শনিবার বিকেলে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে ভারতে নিরীহ মুসলিম গণহত্যা, বাড়িঘর ও দোকানপাটে অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদ, সন্ত্রাসী হামলায় নিহত মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউল করিমের খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ এবং সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরী আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
ফয়জুল করীম বলেন, ‘জাতীয় সরকার বা নিরপেক্ষ সরকার যে নামেই হোক একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে দেশ অস্তিত্ব সংকটে নিপতিত হবে, দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। নির্বাচন নিয়ে বিদেশি হস্তক্ষেপের দায়ভার শেখ হাসিনার। তাদের ২০১৪ ও ২০১৮ সালে প্রহসনের নির্বাচনের কারণেই বিদেশিরা আমাদের দেশে হস্তক্ষেপ করার সাহস পাচ্ছে।’
ফয়জুল করীম আরও বলেন, সরকারকে পদত্যাগ করে জাতীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি আওয়ামী লীগ ছাড়া সব রাজনৈতিক দলের। দেশবাসী একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের নামে দেশে বাকশাল কায়েম করেছে। আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ, চিকিৎসা বিভাগ, নির্বাচনী ব্যবস্থা, শিক্ষাঙ্গনসহ সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে।
দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, সরকার মানুষের বাক্স্বাধীনতা ও জবান বন্ধ করতে চায়। কিন্তু জবান বন্ধ করতে পারলেও মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ বন্ধ করা যায় না।
সভাপতির বক্তব্যে দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেন, নির্বাচনের নামে আওয়ামী টুর্নামেন্টে কোনো রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে না। আওয়ামী টুর্নামেন্টের রেফারি হলো নির্বাচন কমিশন। এই কমিশনের অধীনে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব নয়। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করলে সেটি আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হবে, নির্বাচন হবে না।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, প্রবাসীকল্যাণ সম্পাদক কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, মাওলানা আরিফুল ইসলাম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট থেকে পল্টন মোড় হয়ে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে গিয়ে শেষ হয়।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসছে, ততই সরব হচ্ছে বিশ্বের প্রভাবশালী দেশগুলো। তারা বাংলাদেশে সব দলের অংশগ্রহণে একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের কথা বলছে। নির্বাচন নিয়ে বিদেশিদের হস্তক্ষেপের পেছনে বর্তমান ক্ষমতাসীনরাই দায়ী বলে দাবি করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমির সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।
আজ শনিবার বিকেলে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররম উত্তর গেটে ভারতে নিরীহ মুসলিম গণহত্যা, বাড়িঘর ও দোকানপাটে অগ্নিসংযোগের প্রতিবাদ, সন্ত্রাসী হামলায় নিহত মাদ্রাসা শিক্ষার্থী হাফেজ রেজাউল করিমের খুনিদের দ্রুত গ্রেপ্তার, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি রোধ এবং সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবিতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরী আয়োজিত সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
ফয়জুল করীম বলেন, ‘জাতীয় সরকার বা নিরপেক্ষ সরকার যে নামেই হোক একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হলে দেশ অস্তিত্ব সংকটে নিপতিত হবে, দেশ ধ্বংস হয়ে যাবে। নির্বাচন নিয়ে বিদেশি হস্তক্ষেপের দায়ভার শেখ হাসিনার। তাদের ২০১৪ ও ২০১৮ সালে প্রহসনের নির্বাচনের কারণেই বিদেশিরা আমাদের দেশে হস্তক্ষেপ করার সাহস পাচ্ছে।’
ফয়জুল করীম আরও বলেন, সরকারকে পদত্যাগ করে জাতীয় সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের দাবি আওয়ামী লীগ ছাড়া সব রাজনৈতিক দলের। দেশবাসী একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন চায়। সরকার মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়নের নামে দেশে বাকশাল কায়েম করেছে। আইন বিভাগ, বিচার বিভাগ, চিকিৎসা বিভাগ, নির্বাচনী ব্যবস্থা, শিক্ষাঙ্গনসহ সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে।
দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বলেন, সরকার মানুষের বাক্স্বাধীনতা ও জবান বন্ধ করতে চায়। কিন্তু জবান বন্ধ করতে পারলেও মানুষের পুঞ্জীভূত ক্ষোভ বন্ধ করা যায় না।
সভাপতির বক্তব্যে দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি মাওলানা ইমতিয়াজ আলম বলেন, নির্বাচনের নামে আওয়ামী টুর্নামেন্টে কোনো রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করবে না। আওয়ামী টুর্নামেন্টের রেফারি হলো নির্বাচন কমিশন। এই কমিশনের অধীনে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব নয়। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন করলে সেটি আওয়ামী লীগের কাউন্সিল হবে, নির্বাচন হবে না।
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলের সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, প্রবাসীকল্যাণ সম্পাদক কেফায়েতুল্লাহ কাশফী, মাওলানা আরিফুল ইসলাম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল বায়তুল মোকাররম উত্তর গেট থেকে পল্টন মোড় হয়ে বিজয়নগর পানির ট্যাংকির সামনে গিয়ে শেষ হয়।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে