নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার সবকিছু দুমড়ে, মুচড়ে ধ্বংস করে দিয়েছে। এই সরকারকে প্রতিহত ও পরাজিত করাই তাঁদের মূল লক্ষ্য বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বর্তমানে সরকারকে উদ্দেশ্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন নিরেট বাস্তবতা হচ্ছে ভয়াবহ ফ্যাসিবাদী, দানবীয়, মনস্টার আমাদের সবকিছুকে দুমড়ে, মুচড়ে ধ্বংস করে দিয়েছে। তাকে প্রতিহত করা এবং পরাজিত করাই হচ্ছে আমাদের মূল লক্ষ্য।’
শুক্রবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘নজরুলের রাজনীতি-বাংলাদেশের রাজনীতি’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও কবিতা আবৃত্তি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ফখরুল।
চলমান রাজনৈতিক সংকট এবং ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তোলার জন্য জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এখনো প্রাসঙ্গিক ও প্রেরণাদায়ক বলেও মনে করেন বিএনপি মহাসচিব।
ফখরুল বলেন, ‘যখন ভোলাতে আমার ভাই নুর আলমকে গুলি করে হত্যা করা হয়, যখন ইলিয়াস আলীকে গুম করে দেওয়া হয়, অথবা যখন আমাদের নেতা কর্মীদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন করা হয়। যখন আমরা দেখি আমাদের নেতা গণতন্ত্রের মাতা বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে বন্দী করে রাখা হয়। যখন আমাদের নেতা তারেক রহমানকে অন্যায় ভাবে বিদেশে নির্বাসিত করে রাখা হয়। তখন নজরুল ইসলাম আমার কাছে অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক মনে হয়। তাঁকে অনেক বেশি অনুসরণ করতে ইচ্ছে করে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্তমান দুঃশাসন চলছে। এই দুঃশাসন থেকে মুক্ত হতে নজরুলের গান কবিতা প্রতিটা মুহূর্তে প্রেরণা জোগাবে। কারণ এখনো আমাদেরকে কারাগারে যেতে হয়। সংগ্রামে অবতীর্ণ হতে হয়। তাই নজরুল ছাড়া আমাদের গত্যন্তর নেই।’
রিজভী আরও বলেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান, কিন্তু নাগরিকত্ব দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নজরুল গবেষক ও বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কবি আবদুল হাই শিকদার। আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ব্যাপারীসহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার সবকিছু দুমড়ে, মুচড়ে ধ্বংস করে দিয়েছে। এই সরকারকে প্রতিহত ও পরাজিত করাই তাঁদের মূল লক্ষ্য বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
বর্তমানে সরকারকে উদ্দেশ্য করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এখন নিরেট বাস্তবতা হচ্ছে ভয়াবহ ফ্যাসিবাদী, দানবীয়, মনস্টার আমাদের সবকিছুকে দুমড়ে, মুচড়ে ধ্বংস করে দিয়েছে। তাকে প্রতিহত করা এবং পরাজিত করাই হচ্ছে আমাদের মূল লক্ষ্য।’
শুক্রবার (২৬ আগস্ট) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৪৬তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ‘নজরুলের রাজনীতি-বাংলাদেশের রাজনীতি’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও কবিতা আবৃত্তি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন ফখরুল।
চলমান রাজনৈতিক সংকট এবং ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ গড়ে তোলার জন্য জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এখনো প্রাসঙ্গিক ও প্রেরণাদায়ক বলেও মনে করেন বিএনপি মহাসচিব।
ফখরুল বলেন, ‘যখন ভোলাতে আমার ভাই নুর আলমকে গুলি করে হত্যা করা হয়, যখন ইলিয়াস আলীকে গুম করে দেওয়া হয়, অথবা যখন আমাদের নেতা কর্মীদের ওপর নির্যাতন-নিপীড়ন করা হয়। যখন আমরা দেখি আমাদের নেতা গণতন্ত্রের মাতা বেগম খালেদা জিয়াকে অন্যায়ভাবে বন্দী করে রাখা হয়। যখন আমাদের নেতা তারেক রহমানকে অন্যায় ভাবে বিদেশে নির্বাসিত করে রাখা হয়। তখন নজরুল ইসলাম আমার কাছে অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক মনে হয়। তাঁকে অনেক বেশি অনুসরণ করতে ইচ্ছে করে।’
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে বর্তমান দুঃশাসন চলছে। এই দুঃশাসন থেকে মুক্ত হতে নজরুলের গান কবিতা প্রতিটা মুহূর্তে প্রেরণা জোগাবে। কারণ এখনো আমাদেরকে কারাগারে যেতে হয়। সংগ্রামে অবতীর্ণ হতে হয়। তাই নজরুল ছাড়া আমাদের গত্যন্তর নেই।’
রিজভী আরও বলেন, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে নিয়ে এসেছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান, কিন্তু নাগরিকত্ব দিয়েছিলেন জিয়াউর রহমান।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন নজরুল গবেষক ও বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কবি আবদুল হাই শিকদার। আয়োজক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির ব্যাপারীসহ আরও অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৮ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৪ ঘণ্টা আগে