নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বান্দরবানের ঘটনায় দেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বান্দরবানের ঘটনাই প্রমাণ করে বাংলাদেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা কত ভঙ্গুর।’
আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে বিএনপির গুম, খুন ও পঙ্গুত্বের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত আজ ভয়াবহভাবে আক্রান্ত। কিন্তু সরকার এই সমস্যা সমাধান করতে পারেনি। গত কয়েক দিনে বান্দরবানের থানায় আক্রমণ হয়েছে। এখনো পর্যন্ত আমাদের সরকার বলতে পারছে না কারা এটার সঙ্গে জড়িত।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা তো ছাত্ররাজনীতির বিরোধী নই। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে তারা ভয়াবহ সন্ত্রাসের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে। এমন কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই যেখানে ছাত্রলীগের নৈরাজ্য নেই। ছাত্রলীগ হত্যা, খুন, ধর্ষণ সবকিছু করে চলেছে। একটি প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে জ্ঞানের কিছুটা চর্চা হচ্ছে। আজকে সেটাকেও তারা গ্রাস করতে চায়।’
সরকারের সার্বিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘এই সরকারের অপকীর্তির কথা বলে এখন আর সময় নষ্ট করতে চাই না। এরা সব দিক দিয়ে ব্যর্থ। এরা রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যর্থ হয়েছে, জনগণকে পথ দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে দেওয়া হয়েছে, শিক্ষাব্যবস্থা পরিপূর্ণভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।’
চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে আমাদের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের যে সংগ্রাম, কথা বলার সংগ্রাম, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার সংগ্রাম, এটা ন্যায়ের সংগ্রাম, সত্যের পথের সংগ্রাম, কখনই কোনো কালে ব্যর্থ হয়নি। সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা আশা জেগেছিল যে এইবার বোধ হয় পরিবর্তন হবে। কিন্তু সরকার যে ভয়ংকর নির্যাতনের জন্য হয়তো আমরা কিছুক্ষণের জন্য হলেও থেমে গেছি। আমাদের ভেতরে যে আগুন জ্বলছে, আমরা প্রতিজ্ঞা নিয়েছি-দেশমাতৃকাকে মুক্ত করব, আমাদের অধিকারগুলোকে ফিরিয়ে আনব, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করব।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
বান্দরবানের ঘটনায় দেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, ‘বান্দরবানের ঘটনাই প্রমাণ করে বাংলাদেশের নিরাপত্তাব্যবস্থা কত ভঙ্গুর।’
আজ রোববার রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। অ্যাসোসিয়েশন অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশের উদ্যোগে এই অনুষ্ঠানে বিএনপির গুম, খুন ও পঙ্গুত্বের শিকার ব্যক্তিদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বাংলাদেশের সীমান্ত আজ ভয়াবহভাবে আক্রান্ত। কিন্তু সরকার এই সমস্যা সমাধান করতে পারেনি। গত কয়েক দিনে বান্দরবানের থানায় আক্রমণ হয়েছে। এখনো পর্যন্ত আমাদের সরকার বলতে পারছে না কারা এটার সঙ্গে জড়িত।’
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমরা তো ছাত্ররাজনীতির বিরোধী নই। কিন্তু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে তারা ভয়াবহ সন্ত্রাসের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে। এমন কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই যেখানে ছাত্রলীগের নৈরাজ্য নেই। ছাত্রলীগ হত্যা, খুন, ধর্ষণ সবকিছু করে চলেছে। একটি প্রতিষ্ঠান আছে, যেখানে জ্ঞানের কিছুটা চর্চা হচ্ছে। আজকে সেটাকেও তারা গ্রাস করতে চায়।’
সরকারের সার্বিক কর্মকাণ্ডের সমালোচনা করে তিনি বলেন, ‘এই সরকারের অপকীর্তির কথা বলে এখন আর সময় নষ্ট করতে চাই না। এরা সব দিক দিয়ে ব্যর্থ। এরা রাষ্ট্র পরিচালনায় ব্যর্থ হয়েছে, জনগণকে পথ দেখাতে ব্যর্থ হয়েছে। স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে দেওয়া হয়েছে, শিক্ষাব্যবস্থা পরিপূর্ণভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।’
চলমান আন্দোলন প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘আজকে আমাদের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের যে সংগ্রাম, কথা বলার সংগ্রাম, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনার সংগ্রাম, এটা ন্যায়ের সংগ্রাম, সত্যের পথের সংগ্রাম, কখনই কোনো কালে ব্যর্থ হয়নি। সাধারণ মানুষের মধ্যে একটা আশা জেগেছিল যে এইবার বোধ হয় পরিবর্তন হবে। কিন্তু সরকার যে ভয়ংকর নির্যাতনের জন্য হয়তো আমরা কিছুক্ষণের জন্য হলেও থেমে গেছি। আমাদের ভেতরে যে আগুন জ্বলছে, আমরা প্রতিজ্ঞা নিয়েছি-দেশমাতৃকাকে মুক্ত করব, আমাদের অধিকারগুলোকে ফিরিয়ে আনব, ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করব।’
অনুষ্ঠানে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আবদুল মঈন খান, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদসহ আরও অনেকে অংশ নেন।
ড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
২ ঘণ্টা আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৫ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগে