নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন তো আজকে নতুন শুরু হয়নি। অনেক দিন আগে থেকে চলছে। এই আন্দোলনে আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। কারণ মেধাবীরা যদি দেশ গঠনে, পরিচালনার সুযোগ না পায়, সেই দেশ তো সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না। সরকার মেধাভিত্তিক একটা দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় কি না সেটাই হচ্ছে প্রশ্ন। তারা যদি সেটা চাইত, তাহলে এই খেলাধুলা করার তো কোনো দরকার ছিল না। একবার দেয়, একবার দেয় না। একবার কোর্টের কথা বলে, আবার নিজেরা বলে, এখন গোলাগুলি করছে, আহত করছে। কাদের আহত করছেন? আগামী প্রজন্মের নাগরিকদের, যারা বাংলাদেশকে পরিচালিত করবে। যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাদের ওপর হামলা, আক্রমণ গুলি চালাচ্ছে তারা।’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আজকে ছাত্রদের ওপর গুলি, তাদের ওপর আক্রমণ, এগুলো তো আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। দেশে যখন অবৈধ, দখলদার, দেশবিরোধী সরকার থাকে, তাদের কাছ থেকে সমাধান পাওয়া দূরের কথা, তাদের কাজ একটাই—ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এবং থাকার জন্য যে শক্তিগুলো আছে, তাদের ব্যবহার করতে হবে। আর যাদের সহযোগিতায় তারা ক্ষমতায়, তাদের খুশি রাখতে হবে। অন্য কারও জন্য তাদের কোনো দায়িত্ব নেই।’
‘কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিএনপি মদদ দিচ্ছে’—সরকারের দায়িত্বশীলদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এখানে কে মদদ দিচ্ছে, কে মদদ দিচ্ছে না এসব কথা বলে তো পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কথা হচ্ছে, তাদের আন্দোলনের মেরিট আছে কি না, তাদের আন্দোলন যুক্তিযুক্ত কি না, সাংবিধানিক কি না, গণতান্ত্রিক কি না। এই প্রশ্নগুলো বিবেচনা না করে কে মদদ দিচ্ছে, এইসব কথা বলে পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
এদিন আগামীদিনের কর্মসূচি নির্ধারণে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, এনডিএম, গণফোরাম ও পিপলস পার্টির সঙ্গে আলোচনায় বসেন বিএনপির নেতারা। সে বিষয়ে জানাতেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন আমীর খসরু।
আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘চলমান আন্দোলনকে আরও গতিশীল করতে আমাদের যুগপৎ আন্দোলনের সহযোগী যারা, আগামী দিনের কর্মসূচি কী হবে, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমরা কী করতে পারি এবং এই আন্দোলনের সফল সমাপ্তি কীভাবে করতে পারি, এসব নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করেছি। বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আন্দোলন চলমান আছে এবং তা আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী হয়েছে। ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে, তাঁরা এই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। মিটিং ভন্ডুল করে, ডামি নির্বাচন করে, ক্ষমতা দখল করে কেউ যদি মনে করে আন্দোলন শেষ হয়ে গেছে, এর চেয়ে বড় ভুল আর কিছু হতে পারে না। আমরা ঐক্যবদ্ধ এবং আমাদের গন্তব্য একটাই—সেটা হচ্ছে বাংলাদেশের মুক্তি, গণতন্ত্রের মুক্তি। সেই সঙ্গে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি। কারণ খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং গণতন্ত্রের মুক্তি আলাদা করার সুযোগ নেই। দুটো একসঙ্গে চলছে এবং বাংলাদেশের মানুষ এ ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ।’
যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাদের ওপর গুলি চালানো হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
আমীর খসরু বলেন, ‘বাংলাদেশে কোটা আন্দোলন তো আজকে নতুন শুরু হয়নি। অনেক দিন আগে থেকে চলছে। এই আন্দোলনে আগামী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। কারণ মেধাবীরা যদি দেশ গঠনে, পরিচালনার সুযোগ না পায়, সেই দেশ তো সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না। সরকার মেধাভিত্তিক একটা দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চায় কি না সেটাই হচ্ছে প্রশ্ন। তারা যদি সেটা চাইত, তাহলে এই খেলাধুলা করার তো কোনো দরকার ছিল না। একবার দেয়, একবার দেয় না। একবার কোর্টের কথা বলে, আবার নিজেরা বলে, এখন গোলাগুলি করছে, আহত করছে। কাদের আহত করছেন? আগামী প্রজন্মের নাগরিকদের, যারা বাংলাদেশকে পরিচালিত করবে। যাদের মেধায় আগামীর বাংলাদেশ চলবে, তাদের ওপর হামলা, আক্রমণ গুলি চালাচ্ছে তারা।’
আমীর খসরু আরও বলেন, ‘আজকে ছাত্রদের ওপর গুলি, তাদের ওপর আক্রমণ, এগুলো তো আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই। দেশে যখন অবৈধ, দখলদার, দেশবিরোধী সরকার থাকে, তাদের কাছ থেকে সমাধান পাওয়া দূরের কথা, তাদের কাজ একটাই—ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য এবং থাকার জন্য যে শক্তিগুলো আছে, তাদের ব্যবহার করতে হবে। আর যাদের সহযোগিতায় তারা ক্ষমতায়, তাদের খুশি রাখতে হবে। অন্য কারও জন্য তাদের কোনো দায়িত্ব নেই।’
‘কোটা সংস্কার আন্দোলনে বিএনপি মদদ দিচ্ছে’—সরকারের দায়িত্বশীলদের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘এখানে কে মদদ দিচ্ছে, কে মদদ দিচ্ছে না এসব কথা বলে তো পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কথা হচ্ছে, তাদের আন্দোলনের মেরিট আছে কি না, তাদের আন্দোলন যুক্তিযুক্ত কি না, সাংবিধানিক কি না, গণতান্ত্রিক কি না। এই প্রশ্নগুলো বিবেচনা না করে কে মদদ দিচ্ছে, এইসব কথা বলে পার পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’
এদিন আগামীদিনের কর্মসূচি নির্ধারণে চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে যুগপৎ আন্দোলনের শরিক গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, এনডিএম, গণফোরাম ও পিপলস পার্টির সঙ্গে আলোচনায় বসেন বিএনপির নেতারা। সে বিষয়ে জানাতেই সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন আমীর খসরু।
আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘চলমান আন্দোলনকে আরও গতিশীল করতে আমাদের যুগপৎ আন্দোলনের সহযোগী যারা, আগামী দিনের কর্মসূচি কী হবে, দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমরা কী করতে পারি এবং এই আন্দোলনের সফল সমাপ্তি কীভাবে করতে পারি, এসব নিয়ে আজকে আমরা আলোচনা করেছি। বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘আন্দোলন চলমান আছে এবং তা আগের চেয়ে আরও শক্তিশালী হয়েছে। ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোটকেন্দ্রে না গিয়ে, তাঁরা এই আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়েছে। মিটিং ভন্ডুল করে, ডামি নির্বাচন করে, ক্ষমতা দখল করে কেউ যদি মনে করে আন্দোলন শেষ হয়ে গেছে, এর চেয়ে বড় ভুল আর কিছু হতে পারে না। আমরা ঐক্যবদ্ধ এবং আমাদের গন্তব্য একটাই—সেটা হচ্ছে বাংলাদেশের মুক্তি, গণতন্ত্রের মুক্তি। সেই সঙ্গে দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার মুক্তি। কারণ খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং গণতন্ত্রের মুক্তি আলাদা করার সুযোগ নেই। দুটো একসঙ্গে চলছে এবং বাংলাদেশের মানুষ এ ব্যাপারে ঐক্যবদ্ধ।’
নতুন নির্বাচন কমিশনের দায়িত্ব গ্রহণকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি। জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নতুন কমিশন কাজ করবে বলেও আশা প্রকাশ করেছে দলটি
৯ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের অপসারণ চেয়ে তাঁর নিয়োগ দেওয়া নতুন নির্বাচন কমিশন (ইসি) প্রত্যাখ্যান করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি। একই সঙ্গে নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কারের প্রাপ্ত প্রস্তাবের আলোকে নতুন আইনের অধীনে নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন তারা
১০ ঘণ্টা আগেড. কামাল হোসেন আর গণফোরামের সঙ্গে যুক্ত নন এবং তিনি রাজনীতি থেকে অবসর নিয়েছেন—বলে জানিয়েছেন নিজেকে গণফোরামের সভাপতি দাবি করা এবং সাবেক সংসদ সদস্য মফিজুল ইসলাম খান কামাল।
১ দিন আগেনতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
২ দিন আগে