নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের শপথ অনুষ্ঠানের ডায়াসে বানান ভুলের বিষয়ে ক্ষমা চেয়েছে উদ্যাপন কমিটি। তাই এটি নিয়ে কোন কিছু বলার নেই বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের বিশেষ কর্মসূচি বাস্তবায়ন প্রস্তুতি সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন তিনি।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর শপথ পড়ানোর অনুষ্ঠানে ভুলের বিষয়ে জানতে চাইলে শেখ সেলিম বলেন, একটা মানুষ যখন তাঁর ভুলের জন্য ক্ষমা চায় তখন আর কি বলার থাকে। আবু নাসের চৌধুরী আমাদের কাছে এসেছিলেন, ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে তিনি এই ভুল করেননি।
এর আগে গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত জমকালো এক অনুষ্ঠানের ডায়াসের ‘মুজিববর্ষ’ বানান ভুল লেখা ছিল। ডায়াসে ‘মুজিববর্ষ’র বদলে লেখা ছিল ‘মুজিবর্ষ’! অর্থাৎ একটি ‘ব’ বাদ পড়ে যায়। পরে এই ভুলের জন্য ক্ষমা চান উদ্যাপন কমিটি।
তিনি বলেন, গতকাল (শুক্রবার) ঝালকাঠি সুগন্ধা নদীতে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী অভিযান-১০ লঞ্চ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সকল খোঁজে খবর রাখছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এই দুর্ঘটনায় কবলিতদের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছেন। যারা এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে তাঁদের চিকিৎসার সুব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া যারা নিহত হয়েছে তাঁদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য প্রদান করতে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী সকল কিছুর খোঁজে খবর নিতেও নির্দেশনা দিয়েছেন। নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রীও সকল কিছু খোঁজ খবর রাখছেন।
শেখ সেলিম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ একজনই। এই পৃথিবীতে তাঁর মত দক্ষ নেতৃত্ব ও মানবিক নেতা আর আসবে না। তিনি আল্লাহর প্রেরিত একজন মহাপুরুষ ছিলেন। পাকিস্তান বারবার বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার জন্য ষড়যন্ত্র করেছে কিন্তু তাঁকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু তাঁর সাহসী নেতৃত্বে সকল ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু বারবার মৃত্যুর মুখে থেকে ফিরে এসে বাংলার মানুষের কথা বলেছেন, বাংলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার উদ্দেশ্যে পাকিস্তানিরা যখন কবর খোঁড়ে তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমাকে যদি হত্যা করো তবে আমার লাশটা আমার বাংলাদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দিও।
আওয়ামী লীগের এই প্রবীণ নেতা বলেন, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর জাতীয় কমিটির আয়োজনে ১১ ও ১২ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ৫ দিন টুঙ্গিপাড়ায় মুজিব মেলা হবে। বাংলাদেশ শিল্প একাডেমির আয়োজনে মেলায় দেশের ৬৪ জেলার প্রসিদ্ধ পণ্যের পসরা বসবে সেখানে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, দীপু মনি, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের শপথ অনুষ্ঠানের ডায়াসে বানান ভুলের বিষয়ে ক্ষমা চেয়েছে উদ্যাপন কমিটি। তাই এটি নিয়ে কোন কিছু বলার নেই বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার রাজনৈতিক কার্যালয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের বিশেষ কর্মসূচি বাস্তবায়ন প্রস্তুতি সভা শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে এ কথা বলেন তিনি।
স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী ও মুজিববর্ষে প্রধানমন্ত্রীর শপথ পড়ানোর অনুষ্ঠানে ভুলের বিষয়ে জানতে চাইলে শেখ সেলিম বলেন, একটা মানুষ যখন তাঁর ভুলের জন্য ক্ষমা চায় তখন আর কি বলার থাকে। আবু নাসের চৌধুরী আমাদের কাছে এসেছিলেন, ভুলের জন্য ক্ষমা চেয়েছেন। উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে তিনি এই ভুল করেননি।
এর আগে গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তীতে ‘মহাবিজয়ের মহানায়ক’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত জমকালো এক অনুষ্ঠানের ডায়াসের ‘মুজিববর্ষ’ বানান ভুল লেখা ছিল। ডায়াসে ‘মুজিববর্ষ’র বদলে লেখা ছিল ‘মুজিবর্ষ’! অর্থাৎ একটি ‘ব’ বাদ পড়ে যায়। পরে এই ভুলের জন্য ক্ষমা চান উদ্যাপন কমিটি।
তিনি বলেন, গতকাল (শুক্রবার) ঝালকাঠি সুগন্ধা নদীতে ঢাকা থেকে বরগুনাগামী অভিযান-১০ লঞ্চ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনার সকল খোঁজে খবর রাখছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ হাসিনা। এই দুর্ঘটনায় কবলিতদের পাশে দাঁড়ানোর নির্দেশনা দিয়েছেন। যারা এই দুর্ঘটনায় আহত হয়েছে তাঁদের চিকিৎসার সুব্যবস্থা করার নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। এ ছাড়া যারা নিহত হয়েছে তাঁদের পরিবারকে আর্থিক সাহায্য প্রদান করতে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী সকল কিছুর খোঁজে খবর নিতেও নির্দেশনা দিয়েছেন। নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রীও সকল কিছু খোঁজ খবর রাখছেন।
শেখ সেলিম বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশ একজনই। এই পৃথিবীতে তাঁর মত দক্ষ নেতৃত্ব ও মানবিক নেতা আর আসবে না। তিনি আল্লাহর প্রেরিত একজন মহাপুরুষ ছিলেন। পাকিস্তান বারবার বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করার জন্য ষড়যন্ত্র করেছে কিন্তু তাঁকে দমিয়ে রাখতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু তাঁর সাহসী নেতৃত্বে সকল ষড়যন্ত্রকে নস্যাৎ করে দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু বারবার মৃত্যুর মুখে থেকে ফিরে এসে বাংলার মানুষের কথা বলেছেন, বাংলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছেন। বঙ্গবন্ধুকে হত্যার উদ্দেশ্যে পাকিস্তানিরা যখন কবর খোঁড়ে তখন বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, আমাকে যদি হত্যা করো তবে আমার লাশটা আমার বাংলাদেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দিও।
আওয়ামী লীগের এই প্রবীণ নেতা বলেন, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত থেকে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীর জাতীয় কমিটির আয়োজনে ১১ ও ১২ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু কলেজে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হবে। ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ৫ দিন টুঙ্গিপাড়ায় মুজিব মেলা হবে। বাংলাদেশ শিল্প একাডেমির আয়োজনে মেলায় দেশের ৬৪ জেলার প্রসিদ্ধ পণ্যের পসরা বসবে সেখানে।
বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, দীপু মনি, হাছান মাহমুদ, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এসএম কামাল হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, উপপ্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, উপদপ্তর সম্পাদক সায়েম খান প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৮ ঘণ্টা আগে