নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্র সম্মেলনে কোথায় কাকে দাওয়াত দিল আর না দিল সেটার পরোয়া শেখ হাসিনা করেন না বলে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে হাজী মোকবুল হোসেন কলেজ মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমার দেশে গণতন্ত্র ঠিকমতো চলছে কিনা, আমার দেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন হচ্ছে কিনা, দেশের জনগণ গণতন্ত্রের কথা বলতে পারছে কিনা, স্বাধীনতা আছে কিনা কথা বলার, তাঁরা হেসে খেলে শান্তিতে আছে কিনা, সেটাই আমার গণতন্ত্র।’
কে আমন্ত্রণ করল, কারা, কোথায় সম্মেলন সেটা নিয়ে আওয়ামী লীগের ভাবনা নেই বলে জানান তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমন্ত্রণে আগামী ২৯ ও ৩০ মার্চ ভার্চ্যুয়ালি গণতন্ত্র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বাংলাদেশকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। সেখানে দক্ষিণ এশিয়ার সার্কভুক্ত ভারত, পাকিস্তান, নেপাল ও মালদ্বীপসহ ১১১টি দেশ আমন্ত্রণ পেয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ পালায় না। পালায় খাম্বা সরদার তারেক রহমান। আওয়ামী লীগের শিকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে। দেশের মানুষের অন্তরে অন্তরে, হৃদয়ে হৃদয়ে। এই আওয়ামী লীগকে বিচ্ছিন্ন করা বা পতন ঘটানো সম্ভব নয় ফখরুল সাহেব। পালিয়েছেন আপনারা, হয়তো পালাবেনও আপনারা। আমরা পালাতে জানি না। আমাদের এই দেশেতে জন্ম, এই দেশেতে থাকব। মানুষের মাঝে, মাটির মাঝে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এই বিশ্ব সংকটেও সরকার বেশি দামে জ্বালানি ও খাদ্যশস্য কিনছে। কিন্তু আপনাদেরকে (জনগণ) দিচ্ছে কম পয়সায়। ভর্তুকি দিয়ে চালাচ্ছে, মানুষের যাতে কষ্ট না হয়। আর বিএনপি হচ্ছে খাম্বা আর খাম্বা। কোথাও বিদ্যুৎ নেই আছে শুধু খাম্বা। তারেক জিয়াতো খাম্বা ব্যাপারী। তার কাজই ছিল খাম্বার ব্যবসা করা। লুটপাট করা। ভবনের আরেক নাম খাওয়া ভবন। সেই লুটপাটের ভবন শেখ হাসিনার ছেলে মেয়েরা করে নাই। প্রধানমন্ত্রীর পরিবার ব্যবসা করে না। সাধারণ জীবনযাপন করে। সৎ জীবনযাপন করে।’
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘ডোনাল্ড লু এল আলাপ করল সরকারের সঙ্গে, কথাবার্তা বলল সরকারের সঙ্গে। তারপরে এল ডিরেক্ট শোলে। বিএনপির সঙ্গে কি বৈঠক হয়েছে? কত চেষ্টা, দিনরাত পড়েছিল মার্কিন দূতাবাসে যদি একটা সাক্ষাৎ মিলে। সাক্ষাৎ কি হয়েছে? ওখানেই মন খারাপ। সরকারের সঙ্গে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। এটাই খবর। এটাতেই মন খারাপ। এখন আমেরিকা নাই। বিদেশি বন্ধুরাও নাই। দেশেও পাবলিক নাই। বিএনপি বন্ধুহীন হয়ে পড়ছে। তাহলে উপায়টা কীসে?’
দলের নেতা–কর্মীদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কিছু কিছু লোক দলের নামে কিছু অপকর্ম করছে। মানুষ ক্ষমতাসীন দলকে কিছু বলবে না। এখন ভয় পাবে। কিন্তু এবার ভোট হবে অবাধ ও সুষ্ঠু। যাদেরকে শাস্তি দিচ্ছেন তারা তখন আপনাদের প্রার্থীকে শাস্তি দিয়ে দেবে। এসব অপকর্ম সংশোধন করেন। নেতাদের বলি, যার যার ক্যাডার সংশোধন করেন। এরা এক সময় দলের জন্য লাইবেলিটিস হয়ে যাবে। আওয়ামী লীগের কর্মীর অভাব নেই, নেতার অভাব নেই। আমি ভালো লোক চাই। শেখ হাসিনা খারাপ লোক চান না। ভালো লোক দিয়ে কমিটি করুন।’
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে শান্তি সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সাদেক খান প্রমুখ।
গণতন্ত্র সম্মেলনে কোথায় কাকে দাওয়াত দিল আর না দিল সেটার পরোয়া শেখ হাসিনা করেন না বলে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে হাজী মোকবুল হোসেন কলেজ মাঠে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ আয়োজিত শান্তি সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আমার দেশে গণতন্ত্র ঠিকমতো চলছে কিনা, আমার দেশে গণতান্ত্রিক নির্বাচন হচ্ছে কিনা, দেশের জনগণ গণতন্ত্রের কথা বলতে পারছে কিনা, স্বাধীনতা আছে কিনা কথা বলার, তাঁরা হেসে খেলে শান্তিতে আছে কিনা, সেটাই আমার গণতন্ত্র।’
কে আমন্ত্রণ করল, কারা, কোথায় সম্মেলন সেটা নিয়ে আওয়ামী লীগের ভাবনা নেই বলে জানান তিনি।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমন্ত্রণে আগামী ২৯ ও ৩০ মার্চ ভার্চ্যুয়ালি গণতন্ত্র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে বাংলাদেশকে দাওয়াত দেওয়া হয়নি। সেখানে দক্ষিণ এশিয়ার সার্কভুক্ত ভারত, পাকিস্তান, নেপাল ও মালদ্বীপসহ ১১১টি দেশ আমন্ত্রণ পেয়েছে।
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উদ্দেশ্যে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগ পালায় না। পালায় খাম্বা সরদার তারেক রহমান। আওয়ামী লীগের শিকড় বাংলাদেশের মাটির অনেক গভীরে। দেশের মানুষের অন্তরে অন্তরে, হৃদয়ে হৃদয়ে। এই আওয়ামী লীগকে বিচ্ছিন্ন করা বা পতন ঘটানো সম্ভব নয় ফখরুল সাহেব। পালিয়েছেন আপনারা, হয়তো পালাবেনও আপনারা। আমরা পালাতে জানি না। আমাদের এই দেশেতে জন্ম, এই দেশেতে থাকব। মানুষের মাঝে, মাটির মাঝে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘এই বিশ্ব সংকটেও সরকার বেশি দামে জ্বালানি ও খাদ্যশস্য কিনছে। কিন্তু আপনাদেরকে (জনগণ) দিচ্ছে কম পয়সায়। ভর্তুকি দিয়ে চালাচ্ছে, মানুষের যাতে কষ্ট না হয়। আর বিএনপি হচ্ছে খাম্বা আর খাম্বা। কোথাও বিদ্যুৎ নেই আছে শুধু খাম্বা। তারেক জিয়াতো খাম্বা ব্যাপারী। তার কাজই ছিল খাম্বার ব্যবসা করা। লুটপাট করা। ভবনের আরেক নাম খাওয়া ভবন। সেই লুটপাটের ভবন শেখ হাসিনার ছেলে মেয়েরা করে নাই। প্রধানমন্ত্রীর পরিবার ব্যবসা করে না। সাধারণ জীবনযাপন করে। সৎ জীবনযাপন করে।’
বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, ‘ডোনাল্ড লু এল আলাপ করল সরকারের সঙ্গে, কথাবার্তা বলল সরকারের সঙ্গে। তারপরে এল ডিরেক্ট শোলে। বিএনপির সঙ্গে কি বৈঠক হয়েছে? কত চেষ্টা, দিনরাত পড়েছিল মার্কিন দূতাবাসে যদি একটা সাক্ষাৎ মিলে। সাক্ষাৎ কি হয়েছে? ওখানেই মন খারাপ। সরকারের সঙ্গে ইতিবাচক আলোচনা হয়েছে। এটাই খবর। এটাতেই মন খারাপ। এখন আমেরিকা নাই। বিদেশি বন্ধুরাও নাই। দেশেও পাবলিক নাই। বিএনপি বন্ধুহীন হয়ে পড়ছে। তাহলে উপায়টা কীসে?’
দলের নেতা–কর্মীদের উদ্দেশ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘কিছু কিছু লোক দলের নামে কিছু অপকর্ম করছে। মানুষ ক্ষমতাসীন দলকে কিছু বলবে না। এখন ভয় পাবে। কিন্তু এবার ভোট হবে অবাধ ও সুষ্ঠু। যাদেরকে শাস্তি দিচ্ছেন তারা তখন আপনাদের প্রার্থীকে শাস্তি দিয়ে দেবে। এসব অপকর্ম সংশোধন করেন। নেতাদের বলি, যার যার ক্যাডার সংশোধন করেন। এরা এক সময় দলের জন্য লাইবেলিটিস হয়ে যাবে। আওয়ামী লীগের কর্মীর অভাব নেই, নেতার অভাব নেই। আমি ভালো লোক চাই। শেখ হাসিনা খারাপ লোক চান না। ভালো লোক দিয়ে কমিটি করুন।’
ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমানের সভাপতিত্বে শান্তি সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন—আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম, মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সাদেক খান প্রমুখ।
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
৪৪ মিনিট আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
৩ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
৬ ঘণ্টা আগে