নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিত থাকুন, খালেদা জিয়া এখন একদম সুস্থ আছেন, তাঁর চিকিৎসকেরা এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কোনো রকম বিপদের কোনো সম্ভাবনাই নেই বলে তাঁরা মনে করেন।’
আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। এ সময় খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। সোমবার দুপুরে খালেদা জিয়ার বায়োপসি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জাহিদ হোসেন জানান, বায়োপসি করার পরে খালেদা জিয়া সুস্থ আছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ পরিবারের অনেকের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে বলেও জানান। তিনি বলেন, ‘তাঁর (খালেদা জিয়া) সমস্ত প্যারামিটারগুলো স্ট্যাবল আছে এই মুহূর্তে। তিনি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন আছেন। ওনার বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে একটা ডেভেলপড সেন্টারে চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে বলে মেডিকেল বোর্ড মত দিয়েছে।’
ডা. জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে মেডিকেল বোর্ড যে ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন মনে করেছে, সেগুলো করা হয়েছে। পরীক্ষা করার পরে যখন ওনারা দেখলেন একটা বায়োপসি করার প্রয়োজন, ছোট্ট একটা লাম্প আছে এক জায়গায়। এ জন্যই সোমবার দুপুরে অপারেশন থিয়েটারে তাঁর বায়োপসি করা হয়েছে। এই পরীক্ষার ওপর নির্ভর করবে তাঁর পরবর্তী চিকিৎসা কী হবে?
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি
সংবাদ সম্মেলনে সুচিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানান ফখরুল। তিনি বলেন, ‘শি নিডস অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট ইন অ্যাডভান্স সেন্টার। এর জন্য আইনগত কোনো বাধা আছে বলে আমরা মনে করি না। কেন জামিন পাবেন না। জামিন তো ওনার প্রাপ্য। এটা তাঁর অধিকার। এটা কোনো দয়া নয়।’
খালেদা জিয়ার কিছু হয়ে গেলে তার জন্য সরকারই দায়ী থাকবে বলে মন্তব্য করেন ফখরুল। সরকারকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা তো তাঁকে (খালেদা জিয়া) স্থায়ী জামিন দেন নাই। স্থায়ী মুক্তিও দেন নাই। হয় আপনারা পুরোপুরি মানা করে দেন, অথবা পুরোপুরি মুক্ত করে দেন।’
মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়ার পরিপূর্ণ চিকিৎসার জন্য এখানে কোনো অ্যাডভান্স সেন্টার নাই। এ জন্য তাঁকে বাইরে নিতে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু সরকার তাঁকে বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয়নি। তাঁর যে শারীরিক অবস্থা, এটা সরকারেরই উচিত অবিলম্বে তাঁকে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া।
রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সুস্থ আছেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা নিয়ে সাংবাদিকদের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘আপনারা নিশ্চিত থাকুন, খালেদা জিয়া এখন একদম সুস্থ আছেন, তাঁর চিকিৎসকেরা এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। কোনো রকম বিপদের কোনো সম্ভাবনাই নেই বলে তাঁরা মনে করেন।’
আজ সোমবার বিকেলে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান। এ সময় খালেদা জিয়ার সবশেষ শারীরিক অবস্থা তুলে ধরেন তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। সোমবার দুপুরে খালেদা জিয়ার বায়োপসি করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
জাহিদ হোসেন জানান, বায়োপসি করার পরে খালেদা জিয়া সুস্থ আছেন। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ পরিবারের অনেকের সঙ্গে তাঁর কথা হয়েছে বলেও জানান। তিনি বলেন, ‘তাঁর (খালেদা জিয়া) সমস্ত প্যারামিটারগুলো স্ট্যাবল আছে এই মুহূর্তে। তিনি নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন আছেন। ওনার বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে একটা ডেভেলপড সেন্টারে চিকিৎসার প্রয়োজন রয়েছে বলে মেডিকেল বোর্ড মত দিয়েছে।’
ডা. জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে মেডিকেল বোর্ড যে ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন মনে করেছে, সেগুলো করা হয়েছে। পরীক্ষা করার পরে যখন ওনারা দেখলেন একটা বায়োপসি করার প্রয়োজন, ছোট্ট একটা লাম্প আছে এক জায়গায়। এ জন্যই সোমবার দুপুরে অপারেশন থিয়েটারে তাঁর বায়োপসি করা হয়েছে। এই পরীক্ষার ওপর নির্ভর করবে তাঁর পরবর্তী চিকিৎসা কী হবে?
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি
সংবাদ সম্মেলনে সুচিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি জানান ফখরুল। তিনি বলেন, ‘শি নিডস অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্ট ইন অ্যাডভান্স সেন্টার। এর জন্য আইনগত কোনো বাধা আছে বলে আমরা মনে করি না। কেন জামিন পাবেন না। জামিন তো ওনার প্রাপ্য। এটা তাঁর অধিকার। এটা কোনো দয়া নয়।’
খালেদা জিয়ার কিছু হয়ে গেলে তার জন্য সরকারই দায়ী থাকবে বলে মন্তব্য করেন ফখরুল। সরকারকে উদ্দেশ করে বলেন, ‘আপনারা তো তাঁকে (খালেদা জিয়া) স্থায়ী জামিন দেন নাই। স্থায়ী মুক্তিও দেন নাই। হয় আপনারা পুরোপুরি মানা করে দেন, অথবা পুরোপুরি মুক্ত করে দেন।’
মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়ার পরিপূর্ণ চিকিৎসার জন্য এখানে কোনো অ্যাডভান্স সেন্টার নাই। এ জন্য তাঁকে বাইরে নিতে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়েছে। কিন্তু সরকার তাঁকে বাইরে যাওয়ার অনুমতি দেয়নি। তাঁর যে শারীরিক অবস্থা, এটা সরকারেরই উচিত অবিলম্বে তাঁকে বিদেশে যাওয়ার সুযোগ দেওয়া।
শক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
১ ঘণ্টা আগেদেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামগ্রিকভাবে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
২ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এদেশে বিপন্ন অবস্থায় আছে বলে ক্রমাগত প্রচারণা চালাচ্ছে ভারত। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিস
৪ ঘণ্টা আগেজ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলা থেকে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ারকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. জাকির হোসেন অব্যাহতির এ আদেশ দেন
৫ ঘণ্টা আগে