নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ডেকে সংবাদ সম্মেলন করায় তোপের মুখে পড়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বক্তব্য শুরু করার ১০ মিনিটের মাথায় তুমুল হট্টগোল শুরু হয়; সাবেক ছাত্রলীগ নেতারা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকেন। হট্টগোলের কারণে বক্তব্য শেষ না করেই চলে যান কাদের; পণ্ড হয়ে যায় সংবাদ সম্মেলন।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বুধবার সকাল ১১টায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ডেকেছিলেন ওবায়দুল কাদের। সেখানে সাংবাদিকদেরও ডাকা হয়। তাঁদের দেখে সাবেক ছাত্রলীগ নেতারা বিরক্তি প্রকাশ করেন। কেউ কেউ বলে ওঠেন, ‘এখানে সাংবাদিকেরা কেন? সাবেক নেতাদের এমন কথায় সংবাদ সম্মেলন বয়কট করে চলে যান সাংবাদিকেরা।
সকালে সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের কথা বলা শুরু করার ১০ মিনিটের মাথায় হট্টগোল শুরু হয়। এসময় আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় শীর্ষ এই নেতার উদ্দেশ্যে পেছন থেকে অনেক ছাত্রনেতা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেন। অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বের হয়ে যান।
কেউ কেউ বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ডেকেছেন, আগে তো আমাদের কথা শুনবেন, আমাদের কথা বলার সুযোগ দেবেন। কিন্তু তা না করে মিডিয়ার সামনে কথা বলা শুরু করে দিয়েছেন।’
এর আগে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক মতবিনিময় সভায় এলে শোরগোল ওঠে। সাবেক ছাত্রনেতাদের অনেকে চিৎকার করে বলতে থাকেন, ‘উনি এখানে কেন? ওনার ছেলে তো সরকারের বিরুদ্ধে পোস্ট (সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম) দেন।’
সাবেক ছাত্রনেতাদের তোপের মুখে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ আরও কয়েকজন নেতা-কর্মীকে নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দোতলা থেকে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামিয়ে তাঁকে গাড়িতে তুলে দেন।
অন্যদিকে সাবেক নেতাদের হট্টগোলের কারণে সংবাদ সম্মেলন শেষ না করে ওবায়দুল কাদের দলীয় কার্যালয়ে তাঁর অফিসে চলে যান। এর কিছুক্ষণ পর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ত্যাগ করেন তিনি।
চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে ছাত্রলীগের সাবেক নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ডেকে সংবাদ সম্মেলন করায় তোপের মুখে পড়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। বক্তব্য শুরু করার ১০ মিনিটের মাথায় তুমুল হট্টগোল শুরু হয়; সাবেক ছাত্রলীগ নেতারা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দিতে থাকেন। হট্টগোলের কারণে বক্তব্য শেষ না করেই চলে যান কাদের; পণ্ড হয়ে যায় সংবাদ সম্মেলন।
রাজধানীর বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আজ বুধবার সকাল ১১টায় সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ডেকেছিলেন ওবায়দুল কাদের। সেখানে সাংবাদিকদেরও ডাকা হয়। তাঁদের দেখে সাবেক ছাত্রলীগ নেতারা বিরক্তি প্রকাশ করেন। কেউ কেউ বলে ওঠেন, ‘এখানে সাংবাদিকেরা কেন? সাবেক নেতাদের এমন কথায় সংবাদ সম্মেলন বয়কট করে চলে যান সাংবাদিকেরা।
সকালে সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের কথা বলা শুরু করার ১০ মিনিটের মাথায় হট্টগোল শুরু হয়। এসময় আওয়ামী লীগের দ্বিতীয় শীর্ষ এই নেতার উদ্দেশ্যে পেছন থেকে অনেক ছাত্রনেতা ‘ভুয়া ভুয়া’ স্লোগান দেন। অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বের হয়ে যান।
কেউ কেউ বলেন, ‘আমাদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ডেকেছেন, আগে তো আমাদের কথা শুনবেন, আমাদের কথা বলার সুযোগ দেবেন। কিন্তু তা না করে মিডিয়ার সামনে কথা বলা শুরু করে দিয়েছেন।’
এর আগে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর রাজ্জাক মতবিনিময় সভায় এলে শোরগোল ওঠে। সাবেক ছাত্রনেতাদের অনেকে চিৎকার করে বলতে থাকেন, ‘উনি এখানে কেন? ওনার ছেলে তো সরকারের বিরুদ্ধে পোস্ট (সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম) দেন।’
সাবেক ছাত্রনেতাদের তোপের মুখে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ আরও কয়েকজন নেতা-কর্মীকে নিয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দোতলা থেকে সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামিয়ে তাঁকে গাড়িতে তুলে দেন।
অন্যদিকে সাবেক নেতাদের হট্টগোলের কারণে সংবাদ সম্মেলন শেষ না করে ওবায়দুল কাদের দলীয় কার্যালয়ে তাঁর অফিসে চলে যান। এর কিছুক্ষণ পর কেন্দ্রীয় কার্যালয় ত্যাগ করেন তিনি।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৫ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৬ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৯ ঘণ্টা আগে