নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে আরও পারফেক্ট করার ঘোষণা দিয়েছেন ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে আরও পারফেক্ট করব। আমাদের গণতন্ত্র বিকাশমান। পৃথিবীর কোথাও গণতন্ত্র পারফেক্ট নয়। আমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি যা-ই আছে, এসব বিষয়গুলো দূর করে আমরা গণতন্ত্রের যাত্রাপথকে আরও মসৃণ করব।’
আজ বুধবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য সমমনা সবার সঙ্গে আমরা বসছি, আলাপ-আলোচনা করছি। দেশের মানুষকে ভয়ভীতির মধ্যে রাখার চক্রান্ত করছে বিএনপি। এর মধ্যেই ব্যাপক ভোটার উপস্থিত করতে হবে।’
এ সময় তিনি বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তারা যতই নাশকতা করুক, মানুষ নির্বাচনমুখী, ভোট দিতে উন্মুখ। উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। অন্যরা ভেবেছিল—বড় দল নেই, নির্বাচনের পরিবেশ ম্লান হয়ে যাবে, ভোটে জাগরণের ঢেউ থাকবে না। নির্বাচনকেন্দ্রিক উৎসবমুখর পরিবেশ অব্যাহত রয়েছে। ৭ জানুয়ারি ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতিতে ভালো নির্বাচন হবে।’
জোট প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জোট নিয়ে বিভিন্ন ধরনের শঙ্কা, গুজব আছে। আমরা সতর্ক আছি। গুজব, গুঞ্জন, সন্ত্রাস-সহিংসতা আমাদের বিভ্রান্ত করতে পারবে না। আমরা বিচলিত হব না, আমরা জেনে-শুনেই নির্বাচনে।’ তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে, আমাদের সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখতে নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতির মাধ্যমে নির্বাচনবিরোধী অপতৎপরতার জবাব দেব।’
জাতীয় পার্টির অবস্থান নিয়ে কোনো শঙ্কা আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের তারা বলেছে, তারা নির্বাচনে আছে; জোটে থাকতে চায়। তারা তো সরে যাবে বলেনি। সরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে। তবে এটা নিয়ে আমরা আরও নিশ্চিত হতে চাই। ১৭/১৮ তারিখ পর্যন্ত আমরা অপেক্ষা করি। অস্থিরতার কিছু নেই।’
দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সাহস দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উঠিয়ে দিতে পারব না। এখন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচন কমিশনের আন্ডারে। আমরা তো জোর করে বসিয়ে দিতে পারি না। এখানে আপস করার সুযোগ নেই।’
বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই যে বিএনপির বর্তমান অনাবাসিক প্রতিনিধি রিজভী আহমেদ, ১০-১২ জন লোক নিয়ে বের হয়। কী করে? অসুস্থ একটা লোক। রিজভীকে দেখেও আমরা না দেখার ভান করি।’
বিএনপি-জামায়াত শেষ পর্যন্ত কী করতে পারে বলে মনে করেন—এমন প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে তারা এক মোহনায় একাকার হবে। বিএনপি মানে জামায়াত, আর জামায়াত মানে বিএনপি। দুঃখ হয়, বিএনপির বি-টিম জামায়াত থেকে কদিন পর জামায়াতের বি-টিম হয়ে যাবে বিএনপি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সারা দেশে আগুন-সন্ত্রাস করে বিএনপি কোন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়, এটা আমাদের প্রশ্ন। এটা নির্বাচনবিরোধী ষড়যন্ত্র। তাদের নাশকতার লক্ষ্য হচ্ছে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে নাশকতার মাধ্যমে বানচাল করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজ তারা গভীর ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, তারা কিছু প্ল্যান তৈরি করে রেখেছে। তারা চায় গুপ্ত হামলা, গুপ্তহত্যা। আজ বাসে আগুন দিয়ে নাশকতা সৃষ্টি করে এসব অপকর্ম বিএনপির দোসররা করতে চায়। এ জন্য আমরা সতর্ক পাহারা আরও জোরদার করেছি।’
বিএনপির নাশকতা প্রতিরোধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থারও দায়িত্ব আছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাদের দায়িত্ব পালন করবে। এই নির্বাচন আমাদের সফল করতে হবে, শান্তিপূর্ণ করতে হবে। ব্যাপক ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।’
আসন্ন ৭ জানুয়ারির জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে আরও পারফেক্ট করার ঘোষণা দিয়েছেন ক্ষমতাসীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘আমরা এই নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে আরও পারফেক্ট করব। আমাদের গণতন্ত্র বিকাশমান। পৃথিবীর কোথাও গণতন্ত্র পারফেক্ট নয়। আমাদের ত্রুটি-বিচ্যুতি যা-ই আছে, এসব বিষয়গুলো দূর করে আমরা গণতন্ত্রের যাত্রাপথকে আরও মসৃণ করব।’
আজ বুধবার দুপুরে ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও বিশ্বাসযোগ্য করার জন্য সমমনা সবার সঙ্গে আমরা বসছি, আলাপ-আলোচনা করছি। দেশের মানুষকে ভয়ভীতির মধ্যে রাখার চক্রান্ত করছে বিএনপি। এর মধ্যেই ব্যাপক ভোটার উপস্থিত করতে হবে।’
এ সময় তিনি বিএনপিকে ইঙ্গিত করে বলেন, ‘তারা যতই নাশকতা করুক, মানুষ নির্বাচনমুখী, ভোট দিতে উন্মুখ। উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়েছে। অন্যরা ভেবেছিল—বড় দল নেই, নির্বাচনের পরিবেশ ম্লান হয়ে যাবে, ভোটে জাগরণের ঢেউ থাকবে না। নির্বাচনকেন্দ্রিক উৎসবমুখর পরিবেশ অব্যাহত রয়েছে। ৭ জানুয়ারি ভোটারদের ব্যাপক উপস্থিতিতে ভালো নির্বাচন হবে।’
জোট প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘জোট নিয়ে বিভিন্ন ধরনের শঙ্কা, গুজব আছে। আমরা সতর্ক আছি। গুজব, গুঞ্জন, সন্ত্রাস-সহিংসতা আমাদের বিভ্রান্ত করতে পারবে না। আমরা বিচলিত হব না, আমরা জেনে-শুনেই নির্বাচনে।’ তিনি আরও বলেন, ‘নির্বাচন যথাসময়ে অনুষ্ঠিত হবে, আমাদের সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখতে নির্বাচন ছাড়া অন্য কোনো বিকল্প নেই। নির্বাচনে জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতির মাধ্যমে নির্বাচনবিরোধী অপতৎপরতার জবাব দেব।’
জাতীয় পার্টির অবস্থান নিয়ে কোনো শঙ্কা আছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আমাদের তারা বলেছে, তারা নির্বাচনে আছে; জোটে থাকতে চায়। তারা তো সরে যাবে বলেনি। সরে যাওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে। তবে এটা নিয়ে আমরা আরও নিশ্চিত হতে চাই। ১৭/১৮ তারিখ পর্যন্ত আমরা অপেক্ষা করি। অস্থিরতার কিছু নেই।’
দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থীদের সাহস দিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘স্বতন্ত্র প্রার্থীদের উঠিয়ে দিতে পারব না। এখন স্বতন্ত্র প্রার্থীরা নির্বাচন কমিশনের আন্ডারে। আমরা তো জোর করে বসিয়ে দিতে পারি না। এখানে আপস করার সুযোগ নেই।’
বিএনপি নেতা রুহুল কবির রিজভীর উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘এই যে বিএনপির বর্তমান অনাবাসিক প্রতিনিধি রিজভী আহমেদ, ১০-১২ জন লোক নিয়ে বের হয়। কী করে? অসুস্থ একটা লোক। রিজভীকে দেখেও আমরা না দেখার ভান করি।’
বিএনপি-জামায়াত শেষ পর্যন্ত কী করতে পারে বলে মনে করেন—এমন প্রশ্নে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘শেষ মুহূর্তে তারা এক মোহনায় একাকার হবে। বিএনপি মানে জামায়াত, আর জামায়াত মানে বিএনপি। দুঃখ হয়, বিএনপির বি-টিম জামায়াত থেকে কদিন পর জামায়াতের বি-টিম হয়ে যাবে বিএনপি।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘সারা দেশে আগুন-সন্ত্রাস করে বিএনপি কোন গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে চায়, এটা আমাদের প্রশ্ন। এটা নির্বাচনবিরোধী ষড়যন্ত্র। তাদের নাশকতার লক্ষ্য হচ্ছে, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনকে নাশকতার মাধ্যমে বানচাল করা।’ তিনি আরও বলেন, ‘আজ তারা গভীর ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে, তারা কিছু প্ল্যান তৈরি করে রেখেছে। তারা চায় গুপ্ত হামলা, গুপ্তহত্যা। আজ বাসে আগুন দিয়ে নাশকতা সৃষ্টি করে এসব অপকর্ম বিএনপির দোসররা করতে চায়। এ জন্য আমরা সতর্ক পাহারা আরও জোরদার করেছি।’
বিএনপির নাশকতা প্রতিরোধে আইন প্রয়োগকারী সংস্থারও দায়িত্ব আছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘আইন প্রয়োগকারী সংস্থা তাদের দায়িত্ব পালন করবে। এই নির্বাচন আমাদের সফল করতে হবে, শান্তিপূর্ণ করতে হবে। ব্যাপক ভোটারের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে হবে।’
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
১০ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
১৩ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১ দিন আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগে