নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিরোধী দলবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ফ্যাসিবাদী শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করার নীল নকশা বলে জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। জোটের নেতারা বলছেন, এই নির্বাচন স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী না করে দলীয়, গোষ্ঠীতন্ত্র ও পরিবার তন্ত্রের আধিপত্যকেই বিস্তৃত করবে।
মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জোটের সভায় গৃহীত প্রস্তাবে এসব কথা বলা হয়েছে।
সভায় গৃহীত এক প্রস্তাবে বলা হয়, আমি ও ডামির নির্বাচনে গঠিত জাতীয় সংসদে ইউনিয়ন পরিষদ (সংশোধন) বিল ২০২৪ উত্থাপন করে নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠানো এবং গ্রাম পর্যন্ত কর্তৃত্ববাদী শাসনকে বিস্তৃত করার নীল নকশা বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। অবিলম্বে এই গণবিরোধী বিল প্রত্যাহার করতে হবে।
আরেক প্রস্তাবে বলা হয়, সরকার নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কারের কোনো পদক্ষেপই গ্রহণ করেনি। বরং বিরোধী দলগুলো নির্বাচন বর্জন করা সত্ত্বেও সরকার একতরফাভাবে উপজেলা নির্বাচন করছে। এর মাধ্যমে জাতীয় সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনেও টাকার খেলা, পেশি শক্তির দৌরাত্ম্য, মন্ত্রী-এমপিদের পারিবারিক আধিপত্যের পুনরাবৃত্তি ঘটবে।
নেতারা প্রস্তাবে আরও বলেন, এমনিতেই নির্বাচনের জামানত বৃদ্ধি, খরচের পরিমাণ বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে গোটা নির্বাচন ব্যবস্থাকে তৃণমূল পর্যন্ত ধনীদের খেলায় পরিণত করা হয়েছে, যা লুটপাটের ধারাকে আরও বৃদ্ধি করবে। প্রস্তাবে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণমুক্ত করে দক্ষ ও শক্তিশালী স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার দাবি জানান জোটের নেতারা।
সভায় দ্রব্যমূল্যের ক্রমবর্ধমান ঊর্ধ্বগতি এবং দফায় দফায় বিদ্যুৎ-জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে নেতারা বলেন, মুদ্রাস্ফীতির ফলে এমনিতেই জনজীবন অতিষ্ঠ। তার মাঝে দ্রব্যমূল্য ও জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির ঘটনায় শ্রমজীবী মধ্যবিত্ত মানুষের বেঁচে থাকাই কঠিন হয়ে পড়বে।
বাম জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্সের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—সিপিবির সভাপতি মো. শাহ আলম, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবীর জাহিদ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাসদ (মার্কসবাদী) নেতা ডাক্তার জয়দীপ ভট্টাচার্য, সমাজতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি আব্দুল আলী, কমিউনিস্ট লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর সাত্তার ও সমাজতান্ত্রিক পার্টির যুগ্ম সম্পাদক রুবেল শিকদার প্রমুখ।
বিরোধী দলবিহীন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ফ্যাসিবাদী শাসনকে দীর্ঘস্থায়ী করার নীল নকশা বলে জানিয়েছে বাম গণতান্ত্রিক জোট। জোটের নেতারা বলছেন, এই নির্বাচন স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাকে শক্তিশালী না করে দলীয়, গোষ্ঠীতন্ত্র ও পরিবার তন্ত্রের আধিপত্যকেই বিস্তৃত করবে।
মঙ্গলবার (৭ মে) দুপুরে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত জোটের সভায় গৃহীত প্রস্তাবে এসব কথা বলা হয়েছে।
সভায় গৃহীত এক প্রস্তাবে বলা হয়, আমি ও ডামির নির্বাচনে গঠিত জাতীয় সংসদে ইউনিয়ন পরিষদ (সংশোধন) বিল ২০২৪ উত্থাপন করে নির্বাচনকে নির্বাসনে পাঠানো এবং গ্রাম পর্যন্ত কর্তৃত্ববাদী শাসনকে বিস্তৃত করার নীল নকশা বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। অবিলম্বে এই গণবিরোধী বিল প্রত্যাহার করতে হবে।
আরেক প্রস্তাবে বলা হয়, সরকার নির্বাচন ব্যবস্থার আমূল সংস্কারের কোনো পদক্ষেপই গ্রহণ করেনি। বরং বিরোধী দলগুলো নির্বাচন বর্জন করা সত্ত্বেও সরকার একতরফাভাবে উপজেলা নির্বাচন করছে। এর মাধ্যমে জাতীয় সংসদের পর স্থানীয় নির্বাচনেও টাকার খেলা, পেশি শক্তির দৌরাত্ম্য, মন্ত্রী-এমপিদের পারিবারিক আধিপত্যের পুনরাবৃত্তি ঘটবে।
নেতারা প্রস্তাবে আরও বলেন, এমনিতেই নির্বাচনের জামানত বৃদ্ধি, খরচের পরিমাণ বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে গোটা নির্বাচন ব্যবস্থাকে তৃণমূল পর্যন্ত ধনীদের খেলায় পরিণত করা হয়েছে, যা লুটপাটের ধারাকে আরও বৃদ্ধি করবে। প্রস্তাবে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণমুক্ত করে দক্ষ ও শক্তিশালী স্বশাসিত প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার দাবি জানান জোটের নেতারা।
সভায় দ্রব্যমূল্যের ক্রমবর্ধমান ঊর্ধ্বগতি এবং দফায় দফায় বিদ্যুৎ-জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে নেতারা বলেন, মুদ্রাস্ফীতির ফলে এমনিতেই জনজীবন অতিষ্ঠ। তার মাঝে দ্রব্যমূল্য ও জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির ঘটনায় শ্রমজীবী মধ্যবিত্ত মানুষের বেঁচে থাকাই কঠিন হয়ে পড়বে।
বাম জোটের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক ও সিপিবির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্সের সভাপতিত্বে সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন—সিপিবির সভাপতি মো. শাহ আলম, বাসদের সাধারণ সম্পাদক বজলুর রশিদ ফিরোজ, বিপ্লবী কমিউনিস্ট লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল কবীর জাহিদ, গণতান্ত্রিক বিপ্লবী পার্টির সাধারণ সম্পাদক মোশরেফা মিশু, বাসদ (মার্কসবাদী) নেতা ডাক্তার জয়দীপ ভট্টাচার্য, সমাজতান্ত্রিক পার্টির সভাপতি আব্দুল আলী, কমিউনিস্ট লীগের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য আব্দুর সাত্তার ও সমাজতান্ত্রিক পার্টির যুগ্ম সম্পাদক রুবেল শিকদার প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৪ মিনিট আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৬ ঘণ্টা আগে