নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়ে ইফতার করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতারা। ইফতারে অংশ নেওয়ার জন্য দলের পক্ষ থেকে কূটনীতিকদের ধন্যবাদ জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় বিএনপির চলমান আন্দোলনসহ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিষয় কূটনীতিকদের কাছে তুলে ধরেন ফখরুল।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই ইফতার অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন, রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভি. মান্টিটাস্কি ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত ইমরান আহমেদ সিদ্দিকী, ইরানের রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভুশিসহ আরও অনেকে অংশ নেন। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ছাড়াও ইফতারে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ এবং জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকরাও ছিলেন।
ইফতারে উপস্থিত ছিলেন না ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। তাঁর পক্ষে ভারতের উপ হাইকমিশার বিনয় জর্জ ও কমিশনের মিনিস্টার (কন্সুলার ও শিক্ষা) রাজেশ কুমার অগ্নিহোত্র্রী অংশ নেন।
ইফতারের আগে শুভেচ্ছা বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে কূটনীতিকদের শুভেচ্ছা জানান।
স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য দেশের মানুষ লড়াই করছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অতি সম্প্রতি ১৭ জন নেতা-কর্মী প্রাণ দিয়েছে। আমাদের দলের চেয়ারপারসনকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে বন্দী করে রাখা হয়েছে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। আমাদের ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, শতাধিক নেতা-কর্মী গুম হয়েছেন। দেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, আইনের শাসন ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের এই আন্দোলন।’
ইফতারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আলম নোমান, শাহজাহান ওমর, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, বরকত উল্লাহ বুলু, এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, এএসএম আবদুল হালিম, ইসমাইল জবিহউল্লাহ, গোলাম আকবর খন্দকার, এনামুল হক চৌধুরী, ফরহাদ হালিম ডোনার, বিজন কুমার সরকার, আবদুল কাইয়ুম, খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, কেন্দ্রীয় নেতা মজিবুর রহমান সারোয়ার, মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, শামসুর রহমান শিমূল বিশ্বাস, শ্যামা ওবায়েদ, আসাদুজ্জামান আসাদ, জহির উদ্দিন স্বপন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ইশরাক হোসেন, ফাহিমা নাসরিন মুন্নী, মীর হেলাল, মোশাররফ হোসেন অনুষ্ঠানে ছিলেন।
এছাড়া, অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক আফম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক বোরহান উদ্দিন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি জয়নাল আবেদীন, দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দিন, মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীসহ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তারাও ইফতারে ছিলেন।
ইফতার ও মাগরিবের নামাজ শেষে কুটনীতিকরা নৈশভোজেও অংশ নেন।
বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে নিয়ে ইফতার করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠ নেতারা। ইফতারে অংশ নেওয়ার জন্য দলের পক্ষ থেকে কূটনীতিকদের ধন্যবাদ জানান বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এ সময় বিএনপির চলমান আন্দোলনসহ সরকারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিষয় কূটনীতিকদের কাছে তুলে ধরেন ফখরুল।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে এই ইফতার অনুষ্ঠানে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাস, ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটার্টন ডিকসন, রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেকজান্ডার ভি. মান্টিটাস্কি ও পাকিস্তানের রাষ্ট্রদূত ইমরান আহমেদ সিদ্দিকী, ইরানের রাষ্ট্রদূত মানসুর চাভুশিসহ আরও অনেকে অংশ নেন। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ছাড়াও ইফতারে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশ এবং জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থা, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কূটনীতিকরাও ছিলেন।
ইফতারে উপস্থিত ছিলেন না ভারতের হাইকমিশনার প্রণয় কুমার ভার্মা। তাঁর পক্ষে ভারতের উপ হাইকমিশার বিনয় জর্জ ও কমিশনের মিনিস্টার (কন্সুলার ও শিক্ষা) রাজেশ কুমার অগ্নিহোত্র্রী অংশ নেন।
ইফতারের আগে শুভেচ্ছা বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে কূটনীতিকদের শুভেচ্ছা জানান।
স্বৈরতান্ত্রিক সরকারের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের জন্য দেশের মানুষ লড়াই করছে উল্লেখ করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘অতি সম্প্রতি ১৭ জন নেতা-কর্মী প্রাণ দিয়েছে। আমাদের দলের চেয়ারপারসনকে মিথ্যা মামলায় সাজা দিয়ে বন্দী করে রাখা হয়েছে এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে মিথ্যা মামলা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। আমাদের ৩৫ লাখ নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, শতাধিক নেতা-কর্মী গুম হয়েছেন। দেশে গণতন্ত্র, মানবাধিকার, আইনের শাসন ফিরিয়ে আনার জন্য আমাদের এই আন্দোলন।’
ইফতারে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, আবদুল মঈন খান, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আলম নোমান, শাহজাহান ওমর, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, বরকত উল্লাহ বুলু, এজেডএম জাহিদ হোসেন, আহমেদ আজম খান, নিতাই রায় চৌধুরী, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য আমান উল্লাহ আমান, আবদুস সালাম, এএসএম আবদুল হালিম, ইসমাইল জবিহউল্লাহ, গোলাম আকবর খন্দকার, এনামুল হক চৌধুরী, ফরহাদ হালিম ডোনার, বিজন কুমার সরকার, আবদুল কাইয়ুম, খন্দকার আবদুল মুক্তাদির, কেন্দ্রীয় নেতা মজিবুর রহমান সারোয়ার, মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, শামসুর রহমান শিমূল বিশ্বাস, শ্যামা ওবায়েদ, আসাদুজ্জামান আসাদ, জহির উদ্দিন স্বপন, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, ইশরাক হোসেন, ফাহিমা নাসরিন মুন্নী, মীর হেলাল, মোশাররফ হোসেন অনুষ্ঠানে ছিলেন।
এছাড়া, অধ্যাপক মাহবুব উল্লাহ, অধ্যাপক আফম ইউসুফ হায়দার, অধ্যাপক বোরহান উদ্দিন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহ উদ্দিন আহমেদ, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি জয়নাল আবেদীন, দৈনিক ইনকিলাবের সম্পাদক এএমএম বাহাউদ্দিন, মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরীসহ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তারাও ইফতারে ছিলেন।
ইফতার ও মাগরিবের নামাজ শেষে কুটনীতিকরা নৈশভোজেও অংশ নেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৪ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১০ ঘণ্টা আগে