রংপুর প্রতিনিধি
রংপুরে জিলা স্কুল মাঠে আজ বুধবার আওয়ামী লীগের বিভাগীয় সমাবেশ। বেলা ৩টায় সমাবেশে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাবেশ সফল করতে ভোর থেকে বিভিন্ন জেলা থেকে বাস-ট্রাকযোগে নেতা-কর্মী, সমর্থকেরা সমাবেশস্থলে যোগ দিচ্ছেন। এতে মহাসড়কগুলোতে দেখা দিয়েছে বাসের সংকট।
এদিকে গন্তব্যে পৌঁছাতে দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ যাত্রীরা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা মিললেও ভাড়া গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ।
সকাল ১০টায় রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের শলেয়াশাহ বাজারে কথা হয় হাজীরহাটের বাসিন্দা গৃহবধূ শরিফা বেগমের সঙ্গে। তিনি দেড় ঘণ্টা ধরে বাসের জন্য অপেক্ষা করে অবশেষে একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় উঠেছেন। শরিফা বেগম আক্ষেপ করে বলেন, ‘সরকারে সমাবেশ আর দুর্ভোগ হামার। সকাল থাকি দেড় ঘণ্টা ধরি দাঁড়ে আছি, বাস নাই। অটোত উঠনো, তাক ২০ টাকার ভাড়া ৫০ টাকা চাওছে, কম কইলে উঠায় না।’
এ সময় পাগলীর বাজারে আরও কয়েকজন যাত্রীকে বাসের অপেক্ষায় দেখা যায়। তাদের মধ্যে খলিলুর রহমান নামের একজন বলেন, ‘ভাই, আইজ লোকাল বাস খুব কম। সউগ বাস হামার প্রধানমন্ত্রী সমাবেশোত লোক নিয়া গেইছে। অটোর ভাড়া তিন গুণ হইছে। তারাগঞ্জে যাব, কম টাকায় যাওয়ার জন্য বাসের আশায় আছি।’
ভাড়া বেশি নেওয়ার বিষয়ে কথা হলে ইজিবাইকের চালক এরশাদ উদ্দিন বলেন, আজ সমাবেশে বাস, সড়কে বাস নাই, যাত্রীও নাই। দু-একজনকে নিয়ে যেতে হচ্ছে, এ জন্য একটু বেশি বাড়ায় নেওয়া হচ্ছে, যাতে লোকসান না হয়।
শুধু রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের শলেয়াশাহ ও পাগলাপীর বাজারেই নয়; বাসের সংকটে এমন দুর্ভোগে পড়েছে রংপুরের আট জেলার মানুষ।
দিনাজপুর থেকে ভোরেই বাস নিয়ে রংপুরে পৌঁছেছেন বাসচালক আক্তার আলী। সিও বাজার হেলিপ্যাড মাঠে গাড়ি গ্যারেজ করেছেন। সেখানে বাসে সংকটে যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে কথা হয় আজকের পত্রিকার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আজ যাত্রীদের ভোগান্তি মেনে নিতে হবে। দিনাজপুরের রংপুরসহ বিভিন্ন রুটে ৩০০ বাস চলে। ২৫০টারও বেশি বাস সমাবেশে আসছে। আওয়ামী লীগ হোক, বিএনপি কিংবা জামায়াত—যে দলেরই সমাবেশ হোক না কেন, বাসের সংকট হবেই।’
ওই মাঠে কথা হয় আল আকসা পরিবহনের বাসচালক মোহন রায়ের সঙ্গেও। তিনি বলেন, ‘যেকোনো নেতা আসুক, প্রধানমন্ত্রী আসুক, গাড়ির মালিকদের কাছ থেকে নেতারা গাড়ি ভাড়া নেয়। আমরা লোকজন নিয়ে সমাবেশে আসি। সমাবেশের সময় দুই-একটা বাস ছাড়া সব বাস বন্ধ থাকে। ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী রুটে ১৫টি বাস চলে, ১৫টি বাসই ভোরে সমাবেশে রংপুর আসছে।’
এদিকে বেলা ১১টা পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নেতা-কর্মীরা প্ল্যাকার্ড, ব্যানার হাতে নিয়ে মিছিল আর স্লোগান ধরে, পায়ে হেঁটে সমাবেশস্থল জিলা স্কুল মাঠের দিকে ছুটছেন। মোড়ে মোড়ে পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। সমাবেশস্থলের আশপাশে ইজিবাইক, মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।
রংপুরে জিলা স্কুল মাঠে আজ বুধবার আওয়ামী লীগের বিভাগীয় সমাবেশ। বেলা ৩টায় সমাবেশে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সমাবেশ সফল করতে ভোর থেকে বিভিন্ন জেলা থেকে বাস-ট্রাকযোগে নেতা-কর্মী, সমর্থকেরা সমাবেশস্থলে যোগ দিচ্ছেন। এতে মহাসড়কগুলোতে দেখা দিয়েছে বাসের সংকট।
এদিকে গন্তব্যে পৌঁছাতে দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ যাত্রীরা। ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা মিললেও ভাড়া গুনতে হচ্ছে দ্বিগুণ।
সকাল ১০টায় রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের শলেয়াশাহ বাজারে কথা হয় হাজীরহাটের বাসিন্দা গৃহবধূ শরিফা বেগমের সঙ্গে। তিনি দেড় ঘণ্টা ধরে বাসের জন্য অপেক্ষা করে অবশেষে একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিকশায় উঠেছেন। শরিফা বেগম আক্ষেপ করে বলেন, ‘সরকারে সমাবেশ আর দুর্ভোগ হামার। সকাল থাকি দেড় ঘণ্টা ধরি দাঁড়ে আছি, বাস নাই। অটোত উঠনো, তাক ২০ টাকার ভাড়া ৫০ টাকা চাওছে, কম কইলে উঠায় না।’
এ সময় পাগলীর বাজারে আরও কয়েকজন যাত্রীকে বাসের অপেক্ষায় দেখা যায়। তাদের মধ্যে খলিলুর রহমান নামের একজন বলেন, ‘ভাই, আইজ লোকাল বাস খুব কম। সউগ বাস হামার প্রধানমন্ত্রী সমাবেশোত লোক নিয়া গেইছে। অটোর ভাড়া তিন গুণ হইছে। তারাগঞ্জে যাব, কম টাকায় যাওয়ার জন্য বাসের আশায় আছি।’
ভাড়া বেশি নেওয়ার বিষয়ে কথা হলে ইজিবাইকের চালক এরশাদ উদ্দিন বলেন, আজ সমাবেশে বাস, সড়কে বাস নাই, যাত্রীও নাই। দু-একজনকে নিয়ে যেতে হচ্ছে, এ জন্য একটু বেশি বাড়ায় নেওয়া হচ্ছে, যাতে লোকসান না হয়।
শুধু রংপুর-দিনাজপুর মহাসড়কের শলেয়াশাহ ও পাগলাপীর বাজারেই নয়; বাসের সংকটে এমন দুর্ভোগে পড়েছে রংপুরের আট জেলার মানুষ।
দিনাজপুর থেকে ভোরেই বাস নিয়ে রংপুরে পৌঁছেছেন বাসচালক আক্তার আলী। সিও বাজার হেলিপ্যাড মাঠে গাড়ি গ্যারেজ করেছেন। সেখানে বাসে সংকটে যাত্রীদের দুর্ভোগ নিয়ে কথা হয় আজকের পত্রিকার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আজ যাত্রীদের ভোগান্তি মেনে নিতে হবে। দিনাজপুরের রংপুরসহ বিভিন্ন রুটে ৩০০ বাস চলে। ২৫০টারও বেশি বাস সমাবেশে আসছে। আওয়ামী লীগ হোক, বিএনপি কিংবা জামায়াত—যে দলেরই সমাবেশ হোক না কেন, বাসের সংকট হবেই।’
ওই মাঠে কথা হয় আল আকসা পরিবহনের বাসচালক মোহন রায়ের সঙ্গেও। তিনি বলেন, ‘যেকোনো নেতা আসুক, প্রধানমন্ত্রী আসুক, গাড়ির মালিকদের কাছ থেকে নেতারা গাড়ি ভাড়া নেয়। আমরা লোকজন নিয়ে সমাবেশে আসি। সমাবেশের সময় দুই-একটা বাস ছাড়া সব বাস বন্ধ থাকে। ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী রুটে ১৫টি বাস চলে, ১৫টি বাসই ভোরে সমাবেশে রংপুর আসছে।’
এদিকে বেলা ১১টা পর্যন্ত নগরীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, নেতা-কর্মীরা প্ল্যাকার্ড, ব্যানার হাতে নিয়ে মিছিল আর স্লোগান ধরে, পায়ে হেঁটে সমাবেশস্থল জিলা স্কুল মাঠের দিকে ছুটছেন। মোড়ে মোড়ে পুলিশি টহল জোরদার করা হয়েছে। সমাবেশস্থলের আশপাশে ইজিবাইক, মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ রয়েছে।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৮ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১০ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৪ ঘণ্টা আগে