রংপুর প্রতিনিধি
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের দুপুরে বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টিকে শেষ করতেই এত নাটক সাজানো হইছে। এই নির্বাচন সঠিক হয়নি। এক এক করে কোনো রাজনৈতিক দলকে টিকতে দেওয়া হবে না। একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে।’ এতসব বলার পর সন্ধ্যায় আবার তিনি বলেন, ‘আমরা শপথ নিতে যাব। এই মুহূর্তে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলে আরেক ধরনের হতাশা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রংপুর নগরী সেনপাড়া দি স্কাই ভিউ নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
জিএম কাদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, খুবই ভালো। আমাদের ভরাডুবি হয় নাই। এটা বলার জন্য এত নাটক সাজানো হইছে যে জাতীয় পার্টিকে শেষ করা হবে। এক এক করে রাজনৈতিক দল কোনোটাকেই টিকতে দেওয়া হবে না। ঘরে ঢুকিয়ে, কাউকে জেলখানায় ঢুকিয়ে, কাউকে মাঠে নামিয়ে শেষ করা হবে। শুধু একটি দল থাকবে বাংলাদেশে, সেই দলেই একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে। এই নীল নকশা অনুযায়ী দেশ চলছে বলে আমার বিশ্বাস।’
কাদের বলেন, ‘বিরোধী দল, সরকারি দল কে হবে জানি না। যখন হবে দেখা যাবে। আমাদের দলের মধ্যে নানা রকম অন্তঃকোন্দল সৃষ্টি করছে সরকার থেকে, তাদের শীর্ষ মহল থেকে। আমাদের দলে কিছু লোককে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় আমাদের বিরোধিতা করবে, দলের বিরোধিতা করবে। তাদের পারপাস সার্প করবে। স্বাভাবিকভাবে দলটাকে চলতে দেওয়া হচ্ছে না। অনেক ধরনের সমস্যা নিয়ে আমরা অগ্রসর হচ্ছি, টিকে থাকতে চাচ্ছি। জনগণের রাজনীতি করতে চাচ্ছি।’
তবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে দি স্কাই ভিউয়ের বাসায় সাংবাদিকদের কাদের বলেন, ‘শপথে আমরা যাব। নির্বাচন করে ফেলেছি, এই মুহূর্তে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলে আরেক ধরনের হতাশা হবে। রংপুরের মানুষ অনেক আশা করে আমাকে জয়ী করেছে। তাদের অনেক প্রত্যাশা আমার কাছে। তারা মনে করছে রংপুরে যে অসুবিধাগুলো আমি হয়তো দূর করতে পারব। হঠাৎ করে যদি সংসদে না যাই, তাহলে এই প্রত্যাশাটা ব্যাঘাত হবে। তবুও আমরা কালকে গিয়ে আলাপ-আলোচনা করব। সংসদ বর্জন এই মুহূর্তে আমরা করব না। সংসদে যাই, তারপর যতটুকু পারব দেশের জন্য কাজ করার এই উদ্দেশ্যে আমরা নির্বাচনে এসেছিলাম। নির্বাচন সঠিক হয়নি। আমার আরও অনেক নেতা ও প্রার্থীরা জয়ী হতে পারতেন। দুর্ভাগ্যজনক হলেও তাঁদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
দেবর-ভাবির দ্বন্দ্ব নিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘দ্বন্দ্ব বলতে কিছু নেই। উনি খুব অসুস্থ, সব দিক দিয়ে উনাকে কর্মক্ষম বলা যায় না। এবং উনি রাজনীতি করতে ইন্টেরেস্টেট না, আমাকে কয়েকবার বলেছিলেন। উনাকে ব্যবহার করা হচ্ছে। সেটা সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে করা হচ্ছে বলে আমার মনে হয়। উনার সঙ্গে যাঁরা আছেন, তাঁরা জাতীয় পার্টি লোক নন। রাঙ্গাঁ সাহেব একসময় ছিলেন, এখন উনি জাতীয় পার্টিতে নেই। এটা নিয়ে সমস্যা না। সমস্যা হলো উনার নামটা ব্যবহার করে আমাদের দলের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব আছে, দলের মধ্যে ভাগাভাগি আছে। এই জিনিসটাকে খুব ব্যাপকভাবে প্রচার করা হচ্ছে। দল একত্রিতভাবে আছে। সকলে মিলে আমাকেই চেয়ারম্যান নির্বাচন করেছে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের দুপুরে বলেছেন, ‘জাতীয় পার্টিকে শেষ করতেই এত নাটক সাজানো হইছে। এই নির্বাচন সঠিক হয়নি। এক এক করে কোনো রাজনৈতিক দলকে টিকতে দেওয়া হবে না। একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে।’ এতসব বলার পর সন্ধ্যায় আবার তিনি বলেন, ‘আমরা শপথ নিতে যাব। এই মুহূর্তে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলে আরেক ধরনের হতাশা হবে।’
আজ মঙ্গলবার রংপুর নগরী সেনপাড়া দি স্কাই ভিউ নিজ বাসভবনে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন জিএম কাদের।
জিএম কাদের বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল, খুবই ভালো। আমাদের ভরাডুবি হয় নাই। এটা বলার জন্য এত নাটক সাজানো হইছে যে জাতীয় পার্টিকে শেষ করা হবে। এক এক করে রাজনৈতিক দল কোনোটাকেই টিকতে দেওয়া হবে না। ঘরে ঢুকিয়ে, কাউকে জেলখানায় ঢুকিয়ে, কাউকে মাঠে নামিয়ে শেষ করা হবে। শুধু একটি দল থাকবে বাংলাদেশে, সেই দলেই একদলীয় শাসনব্যবস্থা কায়েম হবে। এই নীল নকশা অনুযায়ী দেশ চলছে বলে আমার বিশ্বাস।’
কাদের বলেন, ‘বিরোধী দল, সরকারি দল কে হবে জানি না। যখন হবে দেখা যাবে। আমাদের দলের মধ্যে নানা রকম অন্তঃকোন্দল সৃষ্টি করছে সরকার থেকে, তাদের শীর্ষ মহল থেকে। আমাদের দলে কিছু লোককে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় আমাদের বিরোধিতা করবে, দলের বিরোধিতা করবে। তাদের পারপাস সার্প করবে। স্বাভাবিকভাবে দলটাকে চলতে দেওয়া হচ্ছে না। অনেক ধরনের সমস্যা নিয়ে আমরা অগ্রসর হচ্ছি, টিকে থাকতে চাচ্ছি। জনগণের রাজনীতি করতে চাচ্ছি।’
তবে সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিট দলীয় নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় শেষে দি স্কাই ভিউয়ের বাসায় সাংবাদিকদের কাদের বলেন, ‘শপথে আমরা যাব। নির্বাচন করে ফেলেছি, এই মুহূর্তে ফলাফল প্রত্যাখ্যান করলে আরেক ধরনের হতাশা হবে। রংপুরের মানুষ অনেক আশা করে আমাকে জয়ী করেছে। তাদের অনেক প্রত্যাশা আমার কাছে। তারা মনে করছে রংপুরে যে অসুবিধাগুলো আমি হয়তো দূর করতে পারব। হঠাৎ করে যদি সংসদে না যাই, তাহলে এই প্রত্যাশাটা ব্যাঘাত হবে। তবুও আমরা কালকে গিয়ে আলাপ-আলোচনা করব। সংসদ বর্জন এই মুহূর্তে আমরা করব না। সংসদে যাই, তারপর যতটুকু পারব দেশের জন্য কাজ করার এই উদ্দেশ্যে আমরা নির্বাচনে এসেছিলাম। নির্বাচন সঠিক হয়নি। আমার আরও অনেক নেতা ও প্রার্থীরা জয়ী হতে পারতেন। দুর্ভাগ্যজনক হলেও তাঁদের জোর করে হারিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
দেবর-ভাবির দ্বন্দ্ব নিয়ে জিএম কাদের বলেন, ‘দ্বন্দ্ব বলতে কিছু নেই। উনি খুব অসুস্থ, সব দিক দিয়ে উনাকে কর্মক্ষম বলা যায় না। এবং উনি রাজনীতি করতে ইন্টেরেস্টেট না, আমাকে কয়েকবার বলেছিলেন। উনাকে ব্যবহার করা হচ্ছে। সেটা সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্নভাবে করা হচ্ছে বলে আমার মনে হয়। উনার সঙ্গে যাঁরা আছেন, তাঁরা জাতীয় পার্টি লোক নন। রাঙ্গাঁ সাহেব একসময় ছিলেন, এখন উনি জাতীয় পার্টিতে নেই। এটা নিয়ে সমস্যা না। সমস্যা হলো উনার নামটা ব্যবহার করে আমাদের দলের মধ্যে একটা দ্বন্দ্ব আছে, দলের মধ্যে ভাগাভাগি আছে। এই জিনিসটাকে খুব ব্যাপকভাবে প্রচার করা হচ্ছে। দল একত্রিতভাবে আছে। সকলে মিলে আমাকেই চেয়ারম্যান নির্বাচন করেছে।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
৩০ মিনিট আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
৩ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
৬ ঘণ্টা আগে