কলকাতা প্রতিনিধি
বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় গিয়ে বলেছেন, ‘বিএনপি হিন্দু বিরোধী, ভারত বিরোধী। তাই বিএনপির কর্মসূচি থাকলে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা আতঙ্কিত থাকেন।’
আজ শনিবার বিকেলে কলকাতার রবীন্দ্র সদনে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের ব্যবস্থাপনায় শুরু হওয়া ৪র্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. হাছান মাহমুদ। সেখানেই তিনি বাংলাদেশের রংপুরে বিএনপির গণসমাবেশ প্রসঙ্গে এই মন্তব্য করেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘২০২১ সালে দুর্গা পূজার সময় বিএনপি যে অশান্তি সৃষ্টি করেছিল তার প্রমাণ সরকারের কাছে আছে।’ এ সময় তিনি জাতীয় সংসদের নির্বাচনে বাংলাদেশের সমস্ত গণতান্ত্রিক দল অংশ নেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ বা বর্জন করার অধিকার আছে। তবে নির্বাচন প্রতিহত করার অধিকার কারও নেই।’ একই সঙ্গে তিনি গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন জরুরি বলেও মন্তব্য করেন। বাংলাদেশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের জয় নিশ্চিত বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রেস ক্লাব, কলকাতায় আয়োজিত উৎসবে বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, কলকাতা প্রেসক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস সুর ও সম্পাদক কিংশুক প্রামাণিকও উপস্থিত ছিলেন। এর আগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ইন্দো–বাংলা প্রেসক্লাব আয়োজিত ‘সীমানা পেরিয়ে আমরা বাঙালি’—শীর্ষক এক অনুষ্ঠানেও যোগ দেন।
এই অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী ও বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী বাবুল সুপ্রিয়, বাংলাদেশের কক্সবাজার–৩ আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ এবং বাংলাদেশের চলচ্চিত্র তারকা জয়া আহসান, চঞ্চল চৌধুরী ও মোশাররফ করিম। আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে চলচ্চিত্র এই উৎসব। উৎসবে ‘হাসিনা এ ডটারস টেল’, ‘হাওয়া’, ‘পরাণ’ এবং ‘চিরঞ্জীব মুজিব’সহ মোট ৩৭টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে।
রাজনীতির সর্বশেষ খবর আরও পড়ুন:
বাংলাদেশের তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতায় গিয়ে বলেছেন, ‘বিএনপি হিন্দু বিরোধী, ভারত বিরোধী। তাই বিএনপির কর্মসূচি থাকলে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুরা আতঙ্কিত থাকেন।’
আজ শনিবার বিকেলে কলকাতার রবীন্দ্র সদনে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে কলকাতার বাংলাদেশ উপ-হাইকমিশনের ব্যবস্থাপনায় শুরু হওয়া ৪র্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসবে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ড. হাছান মাহমুদ। সেখানেই তিনি বাংলাদেশের রংপুরে বিএনপির গণসমাবেশ প্রসঙ্গে এই মন্তব্য করেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, ‘২০২১ সালে দুর্গা পূজার সময় বিএনপি যে অশান্তি সৃষ্টি করেছিল তার প্রমাণ সরকারের কাছে আছে।’ এ সময় তিনি জাতীয় সংসদের নির্বাচনে বাংলাদেশের সমস্ত গণতান্ত্রিক দল অংশ নেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, ‘প্রতিটি রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ বা বর্জন করার অধিকার আছে। তবে নির্বাচন প্রতিহত করার অধিকার কারও নেই।’ একই সঙ্গে তিনি গণতন্ত্রকে সুসংহত করতে উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন জরুরি বলেও মন্তব্য করেন। বাংলাদেশের উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে আগামী নির্বাচনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের জয় নিশ্চিত বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।
প্রেস ক্লাব, কলকাতায় আয়োজিত উৎসবে বাংলাদেশের ডেপুটি হাইকমিশনার আন্দালিব ইলিয়াস, কলকাতা প্রেসক্লাবের সভাপতি স্নেহাশিস সুর ও সম্পাদক কিংশুক প্রামাণিকও উপস্থিত ছিলেন। এর আগে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ইন্দো–বাংলা প্রেসক্লাব আয়োজিত ‘সীমানা পেরিয়ে আমরা বাঙালি’—শীর্ষক এক অনুষ্ঠানেও যোগ দেন।
এই অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন—পশ্চিমবঙ্গ সরকারের মন্ত্রী ও বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী বাবুল সুপ্রিয়, বাংলাদেশের কক্সবাজার–৩ আসনের সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল, প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক গৌতম ঘোষ এবং বাংলাদেশের চলচ্চিত্র তারকা জয়া আহসান, চঞ্চল চৌধুরী ও মোশাররফ করিম। আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে চলচ্চিত্র এই উৎসব। উৎসবে ‘হাসিনা এ ডটারস টেল’, ‘হাওয়া’, ‘পরাণ’ এবং ‘চিরঞ্জীব মুজিব’সহ মোট ৩৭টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে।
রাজনীতির সর্বশেষ খবর আরও পড়ুন:
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত বলতে তারা কী বোঝাচ্ছে? তাদের এই ধারণা স্পষ্ট করা উচিত। আমি জানতে চাই, তাদের নতুন রাজনৈতিক মীমাংসা আসলে কী? আমি এ বিষয়ে কোথাও কিছু লেখা নথিভুক্ত পাইনি। তাদের প্রস্তাব কী, সেটা স্পষ্ট নয়। আমাদের যে ধরনের রাজনীতি আমরা কল্পনা করি, তা আমাদের সংবিধানে স্পষ্টভাবে নথিভুক্ত।
৪ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে ঢাকা সেনানিবাসে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। দীর্ঘ এক যুগ পর গুরুত্বপূর্ণ এ দিবসের কর্মসূচিতে তাঁর অংশগ্রহণকে রাজনীতির জন্য ইতিবাচক ঘটনা বলে মনে করছেন বিশ্লেষক ও রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা
৮ ঘণ্টা আগেমানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১৯ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
২১ ঘণ্টা আগে