নিজস্ব প্রতিবেদক
একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করতে বিরোধি দলের উপর দমন, নিপীড়ন ও হয়রানির কথা উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা এবং গণতান্ত্রিক বিশ্ব এই ফ্যাসিস্ট সরকারের হত্যা, গুম, খুন, নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। বিনা বিচারে হত্যা, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে ভিন্নমত দমন, সাংবাদিকদের হত্যাসহ নির্যাতনের ঘটনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সব গণতান্ত্রিক দেশের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শুক্রবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহতা বিবেচনায় এদিন ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে আল জাজিরাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, এসব প্রতিবেদনে বর্তমান বেআইনি সরকারের চরিত্র তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে ২০১৮ সালে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। এটা এখন প্রমাণিত যে, বেআইনি আওয়ামী লীগ সরকার শুধুমাত্র ক্ষমতা ধরে রাখতে অতীতের মতোই বিরোধি দলের উপর দমন, নিপীড়ন ও হয়রানি চালাচ্ছে। শুধু রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ায় দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ অনেক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতা মামলা ও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। সাম্প্রতিককালে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হামলা, মামলা ও গ্রেফতারের ঘটনা সেই জঘন্য কর্মেরই ধারাবাহিকতা। অ্যাডভোকেট নিপুন রায়ের গ্রেফতার ও নির্যাতনের ঘটনাও এরই অংশ।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হওয়ার পরেও সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার গঠনের প্রক্রিয়াকে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করে দিয়েছে। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়ণ করতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে প্রশাসনকে দলীয়করণ করা হচ্ছে। আজ ন্যায় বিচার সুদূর পরাহত। পরনির্ভরশীল অর্থনীতি জনগণকে ঋণের জালে গ্রাস করছে। দুর্নীতি আর স্বজনপ্রীতি দেশের অর্থনীতিকে ভঙ্গুর করেছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। কোভিড মহামারি মোকাবেলায় সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। সামগ্রিকভাবে এই বেআইনি সরকার দেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চলেছে।
এ অবস্থায় সরকারকে অবিলম্বে পদত্যাগ করার আহ্বান জানান তিনি। বলেন, দুর্নীতি, দুঃশাসন ও গণতন্ত্র হত্যার দায় নিয়ে সরকারকে জনগণের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। দানবীয় কর্তৃত্ববাদী দখলদার বেআইনি সরকারকে সরিয়ে জনগণের সংসদ এবং সরকার গঠন করতে হবে। এজন্য দেশের সব গণতান্ত্রিক দলসহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দুর্বার গণ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করতে বিরোধি দলের উপর দমন, নিপীড়ন ও হয়রানির কথা উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা এবং গণতান্ত্রিক বিশ্ব এই ফ্যাসিস্ট সরকারের হত্যা, গুম, খুন, নির্যাতনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে। বিনা বিচারে হত্যা, ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনে ভিন্নমত দমন, সাংবাদিকদের হত্যাসহ নির্যাতনের ঘটনায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ সব গণতান্ত্রিক দেশের উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
শুক্রবার বিকেলে গুলশানে চেয়ারপারসনের দলীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহতা বিবেচনায় এদিন ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলন আয়োজন করা হয়।
সাম্প্রতিক সময়ে আল জাজিরাসহ বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করে ফখরুল বলেন, এসব প্রতিবেদনে বর্তমান বেআইনি সরকারের চরিত্র তুলে ধরা হয়েছে। প্রতিবেদনে ২০১৮ সালে নির্বাচন কমিশনকে ব্যবহার করে তাদের ক্ষমতায় যাওয়ার চিত্র প্রকাশিত হয়েছে। এটা এখন প্রমাণিত যে, বেআইনি আওয়ামী লীগ সরকার শুধুমাত্র ক্ষমতা ধরে রাখতে অতীতের মতোই বিরোধি দলের উপর দমন, নিপীড়ন ও হয়রানি চালাচ্ছে। শুধু রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ায় দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ অনেক নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহিতা মামলা ও গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। সাম্প্রতিককালে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হামলা, মামলা ও গ্রেফতারের ঘটনা সেই জঘন্য কর্মেরই ধারাবাহিকতা। অ্যাডভোকেট নিপুন রায়ের গ্রেফতার ও নির্যাতনের ঘটনাও এরই অংশ।
মির্জা ফখরুল আরও বলেন, স্বাধীনতার ৫০ বছর পার হওয়ার পরেও সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সরকার গঠনের প্রক্রিয়াকে আওয়ামী লীগ ধ্বংস করে দিয়েছে। একদলীয় শাসন ব্যবস্থা বাস্তবায়ণ করতে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে প্রশাসনকে দলীয়করণ করা হচ্ছে। আজ ন্যায় বিচার সুদূর পরাহত। পরনির্ভরশীল অর্থনীতি জনগণকে ঋণের জালে গ্রাস করছে। দুর্নীতি আর স্বজনপ্রীতি দেশের অর্থনীতিকে ভঙ্গুর করেছে। স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে। কোভিড মহামারি মোকাবেলায় সরকার সম্পূর্ণভাবে ব্যর্থ হয়েছে। সামগ্রিকভাবে এই বেআইনি সরকার দেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে চলেছে।
এ অবস্থায় সরকারকে অবিলম্বে পদত্যাগ করার আহ্বান জানান তিনি। বলেন, দুর্নীতি, দুঃশাসন ও গণতন্ত্র হত্যার দায় নিয়ে সরকারকে জনগণের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে। দানবীয় কর্তৃত্ববাদী দখলদার বেআইনি সরকারকে সরিয়ে জনগণের সংসদ এবং সরকার গঠন করতে হবে। এজন্য দেশের সব গণতান্ত্রিক দলসহ সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে দুর্বার গণ আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
নির্বাচন কমিশন নিয়োগে নগ্নভাবে দলীয়করণ করা হয়েছে বলে দাবি করেছে আওয়ামী লীগ। দলটির দাবি, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন ও নির্বাচন কমিশনাররা বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত
৭ ঘণ্টা আগেশক্ত হাতে দেশের ঘোলাটে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
৯ ঘণ্টা আগেদেশের চলমান পরিস্থিতি মোকাবিলায় সামগ্রিকভাবে সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা করে জাতীয় ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। আজ বুধবার (২৭ নভেম্বর) রাতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ঘণ্টাব্যাপী বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৯ ঘণ্টা আগে৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা বেড়েছে এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু সম্প্রদায় এদেশে বিপন্ন অবস্থায় আছে বলে ক্রমাগত প্রচারণা চালাচ্ছে ভারত। বিভিন্ন ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত বাংলাদেশে একটি সাম্প্রদায়িক সহিংসতা সৃষ্টির অপচেষ্টা চালাচ্ছে। তারা বাংলাদেশকে জঙ্গি রাষ্ট্র হিস
১২ ঘণ্টা আগে