নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির নেতা-কর্মীরা অকারণে ভয় পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘আমরাই তো ঠিকমতো রাস্তায় নামতেছি না, পুলিশকে দোষ দিয়ে লাভ কী? অকারণে আমরা ভয় পাচ্ছি।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে দলের যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর মুক্তির দাবিতে আয়োজিত এক সভায় গয়েশ্বর চন্দ্র এসব কথা বলেন। আসলাম চৌধুরী মুক্তি পরিষদের ব্যানারে জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভার আয়োজন করা হয়।
গয়েশ্বর বলেন, ‘সরকারকে ভয় পাওয়ার কারণ কী? সরকারের আছেটা কী? একটা পুলিশ। ৭১-এ পুলিশ-আর্মি মানুষ মারছে, কিন্তু তাদের আত্মসমর্পণ করতে হইছে। আর পুলিশ কখনো জনগণের দাবির বিপক্ষে যায় না।’
সম্প্রতি খালেদা জিয়াকে নিয়ে করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্তব্য প্রসঙ্গে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘দুষ্টুমি করেই হোক বা এমনি হোক একজনকে টুস করে ফেলে দেওয়া, আরেকজনকে চুবানো-এটা হত্যার হুমকি। অ্যাটেম্পট টু মার্ডার।’
বিএনপির এই নেতা জানান, একাত্তরের শত্রুদের যেমন বিচার হয়েছে, তেমনি বর্তমানে যারা দেশের শত্রু তাদেরও বিচার করা হবে। তিনি বলেন, ‘একাত্তরের দুশমনদের বিচার হইছে, এখনকার দুশমনদের বিচার হইতে পারে না? আমি অনেক আগেই বলছি, এখনো বলছি, শেখ হাসিনা কর্তৃক মানবতাবিরোধী অপরাধে যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল হয়েছে, এইটা চালু রাখতে হবে; এই ট্রাইব্যুনালেই ওদের বিচার হবে।’
আন্দোলনে যাওয়া প্রসঙ্গে গয়েশ্বর বলেন, ‘এখন যদি আমরা হাশরের ময়দান পর্যন্ত অপেক্ষা করি তাহলে চলবে না। পৃথিবীতে আপনার দায়িত্ব আপনাকেই পালন করতে হবে। এখানে শুধু আসলাম চৌধুরীর মুক্তি পাওয়া বড় কথা না। গোটা জাতিই তো বন্দী। এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি করতে পারলে তো তিনি নিজেই আপনার সামনে এসে দাঁড়াবেন।’
গয়েশ্বর বলেন, ‘আমরা নেত্রীকে (খালেদা জিয়া) সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি। তাঁর জন্য আমাদের আবেগ অনুভূতির কোনো অভাব নাই। তো খালেদা জিয়া যে হাঁটতে হাঁটতে জেলে গেলেন, আর বন্দী অবস্থায় জেল থেকে গেলেন বাসায়-আমরা কী করলাম। আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করছি, কিন্তু কার কাছে করছি? শেখ হাসিনার কাছে।’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই ঐক্যের কথা বলছি। একটা মানুষ পেলাম না যে বলছে ঐক্য ছাড়া চলবে। তাহলে আমাদের আবার ঐক্যবদ্ধ হওয়াতে সমস্যাটা কী? একজনকে দাওয়াত দিলে আরেকজন আসবেন না, তাহলে ঐক্য হলো কই?’
সভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘যারা মনে করছেন আমাদের নামের তালিকা করে মামলা দেবেন, জেলে ঢোকাবেন, সাজা দেবেন। আপনাদেরকে বলে দিতে চাই, আপনাদের নামের তালিকা হচ্ছে না এই গ্যারান্টি কে দেবে? আপনাদের নামের তালিকা করা হচ্ছে। এই তালিকা দিন দিন বড় হচ্ছে। একদিন সময় আসবে বৈশাখ মাসের হালখাতার মত একটা একটা করে নাম ধরে সব হিসাব করা হবে।’
আসলাম চৌধুরী মুক্তি পরিষদের আহ্বায়ক শাহজাহান মিয়া সম্রাটের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপির নেতা-কর্মীরা অকারণে ভয় পাচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘আমরাই তো ঠিকমতো রাস্তায় নামতেছি না, পুলিশকে দোষ দিয়ে লাভ কী? অকারণে আমরা ভয় পাচ্ছি।’
আজ মঙ্গলবার দুপুরে দলের যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর মুক্তির দাবিতে আয়োজিত এক সভায় গয়েশ্বর চন্দ্র এসব কথা বলেন। আসলাম চৌধুরী মুক্তি পরিষদের ব্যানারে জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সভার আয়োজন করা হয়।
গয়েশ্বর বলেন, ‘সরকারকে ভয় পাওয়ার কারণ কী? সরকারের আছেটা কী? একটা পুলিশ। ৭১-এ পুলিশ-আর্মি মানুষ মারছে, কিন্তু তাদের আত্মসমর্পণ করতে হইছে। আর পুলিশ কখনো জনগণের দাবির বিপক্ষে যায় না।’
সম্প্রতি খালেদা জিয়াকে নিয়ে করা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্তব্য প্রসঙ্গে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘দুষ্টুমি করেই হোক বা এমনি হোক একজনকে টুস করে ফেলে দেওয়া, আরেকজনকে চুবানো-এটা হত্যার হুমকি। অ্যাটেম্পট টু মার্ডার।’
বিএনপির এই নেতা জানান, একাত্তরের শত্রুদের যেমন বিচার হয়েছে, তেমনি বর্তমানে যারা দেশের শত্রু তাদেরও বিচার করা হবে। তিনি বলেন, ‘একাত্তরের দুশমনদের বিচার হইছে, এখনকার দুশমনদের বিচার হইতে পারে না? আমি অনেক আগেই বলছি, এখনো বলছি, শেখ হাসিনা কর্তৃক মানবতাবিরোধী অপরাধে যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল হয়েছে, এইটা চালু রাখতে হবে; এই ট্রাইব্যুনালেই ওদের বিচার হবে।’
আন্দোলনে যাওয়া প্রসঙ্গে গয়েশ্বর বলেন, ‘এখন যদি আমরা হাশরের ময়দান পর্যন্ত অপেক্ষা করি তাহলে চলবে না। পৃথিবীতে আপনার দায়িত্ব আপনাকেই পালন করতে হবে। এখানে শুধু আসলাম চৌধুরীর মুক্তি পাওয়া বড় কথা না। গোটা জাতিই তো বন্দী। এই বন্দিদশা থেকে মুক্তি করতে পারলে তো তিনি নিজেই আপনার সামনে এসে দাঁড়াবেন।’
গয়েশ্বর বলেন, ‘আমরা নেত্রীকে (খালেদা জিয়া) সম্মান করি, শ্রদ্ধা করি। তাঁর জন্য আমাদের আবেগ অনুভূতির কোনো অভাব নাই। তো খালেদা জিয়া যে হাঁটতে হাঁটতে জেলে গেলেন, আর বন্দী অবস্থায় জেল থেকে গেলেন বাসায়-আমরা কী করলাম। আমরা খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করছি, কিন্তু কার কাছে করছি? শেখ হাসিনার কাছে।’
গয়েশ্বর চন্দ্র রায় আরও বলেন, ‘আমরা প্রতিদিনই ঐক্যের কথা বলছি। একটা মানুষ পেলাম না যে বলছে ঐক্য ছাড়া চলবে। তাহলে আমাদের আবার ঐক্যবদ্ধ হওয়াতে সমস্যাটা কী? একজনকে দাওয়াত দিলে আরেকজন আসবেন না, তাহলে ঐক্য হলো কই?’
সভায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেন, ‘যারা মনে করছেন আমাদের নামের তালিকা করে মামলা দেবেন, জেলে ঢোকাবেন, সাজা দেবেন। আপনাদেরকে বলে দিতে চাই, আপনাদের নামের তালিকা হচ্ছে না এই গ্যারান্টি কে দেবে? আপনাদের নামের তালিকা করা হচ্ছে। এই তালিকা দিন দিন বড় হচ্ছে। একদিন সময় আসবে বৈশাখ মাসের হালখাতার মত একটা একটা করে নাম ধরে সব হিসাব করা হবে।’
আসলাম চৌধুরী মুক্তি পরিষদের আহ্বায়ক শাহজাহান মিয়া সম্রাটের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ সভায় সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১৩ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৬ ঘণ্টা আগে