নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হাত ধরে বাংলাদেশে বিকৃত শিক্ষাব্যবস্থা চালু হয়েছিল বলে দাবি করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে আজ রোববার শিশু-কিশোরদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ, ক্রীড়াসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের ৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশকে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে আমাদের প্রজন্মকে বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে দেওয়া হয়নি। দেশে একটি বিকৃত শিক্ষাব্যবস্থা, অস্থির সামাজিকতা, লুটেরা অর্থনীতি এবং দুর্নীতিবাজ সমাজব্যবস্থা তৈরি করেছিল জিয়াউর রহমান, এরশাদ ও খালেদা জিয়া।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকার শেখ হাসিনার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ সত্য ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধকে জানছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ জানছে এবং জীবন থেকে শিক্ষা নিচ্ছে। বাংলাদেশ পৃথিবীতে একটি সম্ভাবনার নাম। বাংলাদেশ একটি রোল মডেলের নাম।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘যে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা একটি অহংকারের জাতিতে পরিণত হয়েছিলাম, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা পঁচাত্তরে হারিয়ে যাওয়া সেই অহংকার ফিরে পেয়েছি। দুনিয়া আজ বাংলাদেশকে স্মরণ করছে, খেয়াল রাখছে। প্রধানমন্ত্রী আজকে প্রশংসিত হচ্ছেন। যার ছোঁয়া আজকে ১৮ কোটি মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যাচ্ছে। আমাদের এই অহংকারের জায়গা ধরে রাখার জন্য সবাইকে শপথ নিতে হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গত ৩৪ বছর যাবৎ শেখ রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদ বাংলাদেশের শিশুদের সঠিক ইতিহাস ও সত্যকে জানানোর জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তারা সাংস্কৃতিক অঙ্গন ও খেলাধুলার অঙ্গনে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। এই পরিষদ গঠিত হয়েছিল বলেই আজকে বাংলাদেশ সত্য জানতে পারছে। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের প্রতি শিশুদের মধ্যে ভালোবাসা ও প্রেম তৈরি হয়েছে।’
শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের মহাসচিব কে এম শহিদ উল্যার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হাত ধরে বাংলাদেশে বিকৃত শিক্ষাব্যবস্থা চালু হয়েছিল বলে দাবি করেছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরে আজ রোববার শিশু-কিশোরদের মাঝে শিক্ষা উপকরণ, ক্রীড়াসামগ্রী বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের ৩৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধুকে হত্যার মাধ্যমে বাংলাদেশকে অন্ধকারে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে আমাদের প্রজন্মকে বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানতে দেওয়া হয়নি। দেশে একটি বিকৃত শিক্ষাব্যবস্থা, অস্থির সামাজিকতা, লুটেরা অর্থনীতি এবং দুর্নীতিবাজ সমাজব্যবস্থা তৈরি করেছিল জিয়াউর রহমান, এরশাদ ও খালেদা জিয়া।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর রক্তের উত্তরাধিকার শেখ হাসিনার মাধ্যমে বাংলাদেশের মানুষ সত্য ইতিহাস, মুক্তিযুদ্ধকে জানছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ জানছে এবং জীবন থেকে শিক্ষা নিচ্ছে। বাংলাদেশ পৃথিবীতে একটি সম্ভাবনার নাম। বাংলাদেশ একটি রোল মডেলের নাম।
খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘যে মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা একটি অহংকারের জাতিতে পরিণত হয়েছিলাম, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা পঁচাত্তরে হারিয়ে যাওয়া সেই অহংকার ফিরে পেয়েছি। দুনিয়া আজ বাংলাদেশকে স্মরণ করছে, খেয়াল রাখছে। প্রধানমন্ত্রী আজকে প্রশংসিত হচ্ছেন। যার ছোঁয়া আজকে ১৮ কোটি মানুষের মাঝে ছড়িয়ে যাচ্ছে। আমাদের এই অহংকারের জায়গা ধরে রাখার জন্য সবাইকে শপথ নিতে হবে।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গত ৩৪ বছর যাবৎ শেখ রাসেল শিশু-কিশোর পরিষদ বাংলাদেশের শিশুদের সঠিক ইতিহাস ও সত্যকে জানানোর জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তারা সাংস্কৃতিক অঙ্গন ও খেলাধুলার অঙ্গনে বিশেষ ভূমিকা রাখছে। এই পরিষদ গঠিত হয়েছিল বলেই আজকে বাংলাদেশ সত্য জানতে পারছে। এর মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের প্রতি শিশুদের মধ্যে ভালোবাসা ও প্রেম তৈরি হয়েছে।’
শেখ রাসেল জাতীয় শিশু-কিশোর পরিষদের মহাসচিব কে এম শহিদ উল্যার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, সাবেক সংসদ সদস্য সিরাজুল ইসলাম মোল্লা প্রমুখ।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
১০ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১২ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৬ ঘণ্টা আগে