নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সকল গণতন্ত্রমনা রাজনৈতিক দলসমূহকে সঙ্গে নিয়ে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করে গণফোরাম জুলুমবাজ সরকারের অবসান ঘটাবে বলে জানিয়েছে গণফোরামের (একাংশ) নির্বাহী পরিষদের সদস্য অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ। আজ শনিবার দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এ কথা জানান তিনি।
যেখানে গণতন্ত্র থাকে না সেখানে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয় না দাবি করে সভার সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ বলেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠিত না হলে জনগণের ওপর অত্যাচার-অবিচার, জুলুম-নিপীড়ন চলতে থাকে। তথাকথিত উন্নয়নের কথা বলে জনগণের অধিকার হরণ করা হয়। আজ গণতন্ত্র লন্ডভন্ড। সংবিধান অবমাননা করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ ও শিক্ষা ব্যবস্থাসহ সকল প্রতিষ্ঠানকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।’
‘গণফোরাম এই নৈরাজ্য উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করে সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে গ্র্যান্ড কনভেনশনের মাধ্যমে কেন্দ্রীভূত জুলুমবাজ সরকারের অবসান ঘটাবে।’
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘দেশের বিচার বিভাগ দুর্বল করে মানবাধিকার ব্যাপকভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে বলেই আন্তর্জাতিক বিশ্ব থেকে পুলিশ, সামরিক বাহিনী ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গের ওপর বিভিন্ন রকমের নিষেধাজ্ঞা আসছে। সরকার এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে মিথ্যাচার করলেও এখন জনগণের কষ্টার্জিত টাকা খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ করেছে। এদের লজ্জাও নেই, সারা দিন মিথ্যাচার করে উন্নয়নের গল্প জনগণ আর শুনতে চায় না।’
দলটির সাংগঠনিক কার্যক্রমে গতিশীলতা আনতে ১০টি সাংগঠনিক উপকমিটি ও ৫টি সম্পাদকীয় উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। সভায় নেতৃবৃন্দ দেশের চলমান সংকট নিরসন করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কল্যাণমুখী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াই বেগবান করার আহ্বান জানিয়েছেন। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণফোরামের নির্বাহী পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক ও অ্যাডভোকেট মহসিন রশিদসহ প্রমুখ।
সকল গণতন্ত্রমনা রাজনৈতিক দলসমূহকে সঙ্গে নিয়ে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করে গণফোরাম জুলুমবাজ সরকারের অবসান ঘটাবে বলে জানিয়েছে গণফোরামের (একাংশ) নির্বাহী পরিষদের সদস্য অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ। আজ শনিবার দলটির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় কমিটির সভায় এ কথা জানান তিনি।
যেখানে গণতন্ত্র থাকে না সেখানে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয় না দাবি করে সভার সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. আবু সাইয়িদ বলেন, ‘সুশাসন প্রতিষ্ঠিত না হলে জনগণের ওপর অত্যাচার-অবিচার, জুলুম-নিপীড়ন চলতে থাকে। তথাকথিত উন্নয়নের কথা বলে জনগণের অধিকার হরণ করা হয়। আজ গণতন্ত্র লন্ডভন্ড। সংবিধান অবমাননা করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশন, বিচার বিভাগ ও শিক্ষা ব্যবস্থাসহ সকল প্রতিষ্ঠানকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হয়েছে।’
‘গণফোরাম এই নৈরাজ্য উত্তরণে জাতীয় ঐকমত্যের সরকার গঠন করে সকল রাজনৈতিক দলকে নিয়ে গ্র্যান্ড কনভেনশনের মাধ্যমে কেন্দ্রীভূত জুলুমবাজ সরকারের অবসান ঘটাবে।’
গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী বলেন, ‘দেশের বিচার বিভাগ দুর্বল করে মানবাধিকার ব্যাপকভাবে লঙ্ঘিত হয়েছে বলেই আন্তর্জাতিক বিশ্ব থেকে পুলিশ, সামরিক বাহিনী ও দায়িত্বশীল ব্যক্তিবর্গের ওপর বিভিন্ন রকমের নিষেধাজ্ঞা আসছে। সরকার এ বিষয়ে প্রাথমিকভাবে মিথ্যাচার করলেও এখন জনগণের কষ্টার্জিত টাকা খরচ করে লবিস্ট নিয়োগ করেছে। এদের লজ্জাও নেই, সারা দিন মিথ্যাচার করে উন্নয়নের গল্প জনগণ আর শুনতে চায় না।’
দলটির সাংগঠনিক কার্যক্রমে গতিশীলতা আনতে ১০টি সাংগঠনিক উপকমিটি ও ৫টি সম্পাদকীয় উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। সভায় নেতৃবৃন্দ দেশের চলমান সংকট নিরসন করতে এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য কল্যাণমুখী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লড়াই বেগবান করার আহ্বান জানিয়েছেন। সভায় আরও বক্তব্য রাখেন গণফোরামের নির্বাহী পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট এ কে এম জগলুল হায়দার আফ্রিক ও অ্যাডভোকেট মহসিন রশিদসহ প্রমুখ।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া এখন আগের চেয়ে অনেকটা ভালো আছেন। তাঁর অবস্থা আগের চেয়ে অনেকটা স্থিতিশীল। খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) যুক্তরাজ্য থেকে গণমাধ্যমকে এসব কথা জানান।
১৭ ঘণ্টা আগেনির্বাচন পেছাতে দেশে-বিদেশে চক্রান্ত চলছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে দেখতে এসে তিনি সাংবাদিকদের এই অভিযোগের কথা জানান।
১৮ ঘণ্টা আগেসামনে গণপরিষদ এবং সংসদ নির্বাচন একই সঙ্গে করা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেছেন, এতে দেশের পুরোনো শাসনকাঠামো, সংবিধান পরিবর্তন করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ সম্ভব হবে।
২১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সংগঠক (উত্তরাঞ্চল) সারজিস আলম বলেছেন, দেশের মাটিতে শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগের বিচার না হওয়া পর্যন্ত কেউ যাতে নির্বাচন নিয়ে কথা না বলে। আজ মঙ্গলবার (৪ মার্চ) সকালে রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানে শহীদ ছাত্র-জনতার কবর জিয়ারত শেষে এ কথা বলেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগে