নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি বেঁচে থাকতে বাংলাদেশের স্বার্থ কারও হাতে তুলে দেব না, নষ্ট হতে দেব না।’
আজ শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে দেওয়া বক্তৃতায় এ কথা বলেন দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না আসতে পারে তার জন্য বহু চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে ১৩তম সম্মেলনে তাঁর অবর্তমানে সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পরিস্থিতি তুলে ধরেন। এরপর নির্বাসন শেষে দেশে ফেরার কথা তুলে ধরেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘একাশি (১৯৮১) সালে আমাকে যখন সভাপতি করা হলো তখন আমি রেহানার সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিই, দেশে আমাকে আসতেই হবে। তখন ছেলে–মেয়েকে রেহানার কাছে রেখে দেশে ফিরে আসি। আমার থাকার জায়গা ছিল না, কোথায় উঠব, কোথায় থাকব কিছুই জানি না। দেশে ফিরে এসেছি, আব্বা একটা কথা বলত, আমার দেশের গরিব দুঃখী মানুষের ভাগ্য গড়তে হবে।’
গরিব দুঃখী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, গরিব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে, স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে আমি দেশে ফিরে আসি। এরপর আন্দোলন সংগ্রাম করে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের ক্ষমতায় আসার কথা তুলে ধরেন। এই জন্য নেতা কর্মী ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
২০০১ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে হারানো হয়েছে অভিযোগ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি বেঁচে থাকতে বাংলাদেশের স্বার্থ কারও হাতে তুলে দেব না, নষ্ট হতে দেব না। তাই সেই সময় ক্ষমতায় আসিনি।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আমি বেঁচে থাকতে বাংলাদেশের স্বার্থ কারও হাতে তুলে দেব না, নষ্ট হতে দেব না।’
আজ শনিবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আওয়ামী লীগের ২২তম জাতীয় সম্মেলনে দেওয়া বক্তৃতায় এ কথা বলেন দলের সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না আসতে পারে তার জন্য বহু চেষ্টা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে ১৩তম সম্মেলনে তাঁর অবর্তমানে সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পরিস্থিতি তুলে ধরেন। এরপর নির্বাসন শেষে দেশে ফেরার কথা তুলে ধরেন তিনি।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘একাশি (১৯৮১) সালে আমাকে যখন সভাপতি করা হলো তখন আমি রেহানার সঙ্গে কথা বলে সিদ্ধান্ত নিই, দেশে আমাকে আসতেই হবে। তখন ছেলে–মেয়েকে রেহানার কাছে রেখে দেশে ফিরে আসি। আমার থাকার জায়গা ছিল না, কোথায় উঠব, কোথায় থাকব কিছুই জানি না। দেশে ফিরে এসেছি, আব্বা একটা কথা বলত, আমার দেশের গরিব দুঃখী মানুষের ভাগ্য গড়তে হবে।’
গরিব দুঃখী মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের সভাপতি বলেন, গরিব দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফুটাতে, স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে আমি দেশে ফিরে আসি। এরপর আন্দোলন সংগ্রাম করে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের ক্ষমতায় আসার কথা তুলে ধরেন। এই জন্য নেতা কর্মী ও জনগণের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান।
২০০১ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে আওয়ামী লীগকে হারানো হয়েছে অভিযোগ করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি বেঁচে থাকতে বাংলাদেশের স্বার্থ কারও হাতে তুলে দেব না, নষ্ট হতে দেব না। তাই সেই সময় ক্ষমতায় আসিনি।’
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
২ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৪ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
৮ ঘণ্টা আগে