নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দখলে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন রওশনপন্থীরা। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রওশন ঘোষিত ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব কাজী মামুনুর রশীদের নেতৃত্বে অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী দলীয় কার্যালয়ে যান। তারা অফিসে ঢোকার আগে দলের প্রতিষ্ঠাতা এইচএম এরশাদের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এবং মোনাজাতে অংশ নেন। তারা কিছু সময সেখানে অবস্থান করেন। তবে রওশনপন্থিরা বের হয়ে যাওয়ার পর দুপুরে দলীয় কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে ফের নিজেদের দখলে নেন জিএম কাদেরপন্থিরা।
রওশনপন্থীরা কার্যালয়ে অবস্থানকালে এক সংবাদ সন্মেলনে তাদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, দলের সাবেক চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও সাবেক মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু দলের বিস্তর ক্ষতি করেছেন, দলের ইমেজ নষ্ট করেছেন। বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে আমাদের দল এখন শক্তিশালী, দল প্রাণ ফিরে পেয়েছে।
এ সময় সংবাদ সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায়, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, কেন্দ্রীয় নেতা খন্দকার মনিরুজ্জামান টিটু, ফখরুল আহসান শাহজাদা, খোরশেদ আলম খোশু, শাহীন আরা সুলতানা রিমা, শেখ রুনা ও জাতীয় ওলামা পার্টির মাওলানা সোহরাব হোসেনসহ নেতা-কর্মীরা।
তবে, এই ঘটনাকে অবৈধ ও অনধিকার প্রবেশ বলছেন কাদের ও চুননুপন্থি নেতা-কর্মীরা।
গতকাল বিকেল পাঁচটায় কার্যালয়ে গিয়ে রওশনপন্থীদের কাউকে দেখা যায়নি। সেখানে জাতীয় ছাত্রসমাজ, জাতীয় পার্টির মাহানগর শাখার দুই-একজন নেতা-কর্মী, অফিসের দুইজন কর্মচারী ও জাতীয় পার্টির যুগ্ম দফতর সম্পাদক মাহমুদ আলমের দেখা পাওয়া যায়। মাহমুদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের কার্যালয় দখল হয়নি। কতিপয় লোক যারা এখন আমাদের পার্টির কেউ না। তারা হুট করে এসেছিল। একটা সংবাদ সন্মেলন করে চলে গেছে। রাজনীতিটা তো দখলের বিষয় না। আমি বলবো তারা অবৈধভাবে অনধিকার প্রবেশ করেছে। এই বিষয়ে আগামীকাল (শনিবার) বনানী কার্যালয়ে সংবাদ সন্মেলনে কথা বলবেন দলের সিনিয়র নেতারা।
দলের প্রতিষ্ঠাতা এইচএম এরশাদের মৃত্যুর পর দলটির নেতৃত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করে। যা মাঝেই মাঝেই প্রকাশ্যে আসে। তবে এরশাদের স্ত্রী রওশন এবং ভাই জিএম কাদেরের পুরনো এই দ্বন্দ্ব গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নতুন রূপ পায়। জিএম কাদেরের সঙ্গে মতবিরোধে গত সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা রওশন নিজে এবার নির্বাচনে অংশ নেননি। ফলে তার অনুসারীদের কেউই এবার মনোনয়ন পায়নি জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর পার্টি থেকে রওশনপন্থি হিসেবে পরিচিত প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ কয়েকজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এরপর গত বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর বিরুদ্ধে ‘স্বেচ্ছাচারিতার’ অভিযোগ এনে ৬৭১ জন নেতাকর্মী পদত্যাগের ঘোষণা দেন। সেই পদত্যাগী এবং বহিষ্কৃতরা গত ২৮ জানুয়ারি জড়ো হন পার্টির ‘প্রধান পৃষ্ঠপোষক’ রওশনের গুলশানের বাসায়। সেখানে চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নুকে ‘অব্যাহতি’ দিয়ে নিজেই দলের হাল ধরার ঘোষণা দেন এরশাদের স্ত্রী। মামুনুর রশীদকে তিনি দেন ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব।
রাজধানীর কাকরাইলে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দখলে নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন রওশনপন্থীরা। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে রওশন ঘোষিত ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব কাজী মামুনুর রশীদের নেতৃত্বে অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী দলীয় কার্যালয়ে যান। তারা অফিসে ঢোকার আগে দলের প্রতিষ্ঠাতা এইচএম এরশাদের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান এবং মোনাজাতে অংশ নেন। তারা কিছু সময সেখানে অবস্থান করেন। তবে রওশনপন্থিরা বের হয়ে যাওয়ার পর দুপুরে দলীয় কার্যালয়ে তালা ঝুলিয়ে ফের নিজেদের দখলে নেন জিএম কাদেরপন্থিরা।
রওশনপন্থীরা কার্যালয়ে অবস্থানকালে এক সংবাদ সন্মেলনে তাদের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়, দলের সাবেক চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও সাবেক মহাসচিব মো. মুজিবুল হক চুন্নু দলের বিস্তর ক্ষতি করেছেন, দলের ইমেজ নষ্ট করেছেন। বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে আমাদের দল এখন শক্তিশালী, দল প্রাণ ফিরে পেয়েছে।
এ সময় সংবাদ সন্মেলনে উপস্থিত ছিলেন দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য সুনীল শুভরায়, শফিকুল ইসলাম সেন্টু, ভাইস চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, কেন্দ্রীয় নেতা খন্দকার মনিরুজ্জামান টিটু, ফখরুল আহসান শাহজাদা, খোরশেদ আলম খোশু, শাহীন আরা সুলতানা রিমা, শেখ রুনা ও জাতীয় ওলামা পার্টির মাওলানা সোহরাব হোসেনসহ নেতা-কর্মীরা।
তবে, এই ঘটনাকে অবৈধ ও অনধিকার প্রবেশ বলছেন কাদের ও চুননুপন্থি নেতা-কর্মীরা।
গতকাল বিকেল পাঁচটায় কার্যালয়ে গিয়ে রওশনপন্থীদের কাউকে দেখা যায়নি। সেখানে জাতীয় ছাত্রসমাজ, জাতীয় পার্টির মাহানগর শাখার দুই-একজন নেতা-কর্মী, অফিসের দুইজন কর্মচারী ও জাতীয় পার্টির যুগ্ম দফতর সম্পাদক মাহমুদ আলমের দেখা পাওয়া যায়। মাহমুদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমাদের কার্যালয় দখল হয়নি। কতিপয় লোক যারা এখন আমাদের পার্টির কেউ না। তারা হুট করে এসেছিল। একটা সংবাদ সন্মেলন করে চলে গেছে। রাজনীতিটা তো দখলের বিষয় না। আমি বলবো তারা অবৈধভাবে অনধিকার প্রবেশ করেছে। এই বিষয়ে আগামীকাল (শনিবার) বনানী কার্যালয়ে সংবাদ সন্মেলনে কথা বলবেন দলের সিনিয়র নেতারা।
দলের প্রতিষ্ঠাতা এইচএম এরশাদের মৃত্যুর পর দলটির নেতৃত্ব নিয়ে দ্বন্দ্ব চরম আকার ধারণ করে। যা মাঝেই মাঝেই প্রকাশ্যে আসে। তবে এরশাদের স্ত্রী রওশন এবং ভাই জিএম কাদেরের পুরনো এই দ্বন্দ্ব গত ৭ জানুয়ারির নির্বাচনের আগে নতুন রূপ পায়। জিএম কাদেরের সঙ্গে মতবিরোধে গত সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা রওশন নিজে এবার নির্বাচনে অংশ নেননি। ফলে তার অনুসারীদের কেউই এবার মনোনয়ন পায়নি জি এম কাদেরের নেতৃত্বাধীন জাতীয় পার্টি থেকে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর পার্টি থেকে রওশনপন্থি হিসেবে পরিচিত প্রেসিডিয়াম সদস্যসহ কয়েকজনকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। এরপর গত বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের ও মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর বিরুদ্ধে ‘স্বেচ্ছাচারিতার’ অভিযোগ এনে ৬৭১ জন নেতাকর্মী পদত্যাগের ঘোষণা দেন। সেই পদত্যাগী এবং বহিষ্কৃতরা গত ২৮ জানুয়ারি জড়ো হন পার্টির ‘প্রধান পৃষ্ঠপোষক’ রওশনের গুলশানের বাসায়। সেখানে চেয়ারম্যান জিএম কাদের ও মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নুকে ‘অব্যাহতি’ দিয়ে নিজেই দলের হাল ধরার ঘোষণা দেন এরশাদের স্ত্রী। মামুনুর রশীদকে তিনি দেন ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৯ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
১১ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১৫ ঘণ্টা আগে