নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমান সরকারের পতনের পর তাদের নিষ্ঠুরতার ইতিহাস জেনে আর কোনো দিন কেউ চেঙ্গিস খান, হিটলার ও অন্যান্য স্বৈরাচারের গল্প শুনবে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘যেতেই যখন হবে, সময়মতো ফিরে যান। জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে বলে যান, যা হওয়ার হয়েছে। আমাকে ক্ষমা করেন।’
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সব রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের (বিএসপিপি) উদ্যোগে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জনগণের ভোটে নির্বাচিত না জানিয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘আন্দোলন আমরা যতটুকু করি না কেন, আমি জানি, আপনাদের যেতেই হবে। আমি এ-ও বলতে পারি, আন্দোলন না করলেও আপনাদের যেতে হবে। আপনার যাওয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথ খোলা নাই। সুতরাং যেতেই যখন হবে, সময়মতো ফিরে যান। এখনো সময় আছে, জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে বলে যান, যা হওয়ার হয়েছে। আমাকে ক্ষমা করেন। আমি এ ধরনের কাজ আর করব না। আমি সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সরে দাঁড়াব।’
দেশের জনগণ অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘জনগণ যখন তার অধিকার আদায়ে সক্রিয় হয়, সাহসী হয়, তখন তারা প্রস্তুত থাকে। বুক পেতে দেয় গুলি খাওয়ার জন্য। সেই জনগণকে কখনো থামিয়ে রাখা যায় না। বিষয়টি সরকারকে স্মরণ রাখতে হবে।’
গয়েশ্বর আরও বলেন, ‘আমরা হিটলারের গল্প শুনেছি, চেঙ্গিস খানের গল্প শুনেছি, পৃথিবীতে বহু স্বৈরাচারের গল্প শুনেছি। আমি জানি এই সরকারের পতনের পর তাদের নিষ্ঠুরতার ইতিহাসও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জানবে। সুতরাং সবকিছুরই সীমা আছে। সীমা লঙ্ঘন করলে ঈশ্বরও নাকি ক্ষমা করেন না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘৭৪ সালে আপনার বাবা বলেছিলেন, দেশ স্বাধীন হলে মানুষ পায় হীরার খনি, সোনারখনি আর আমি পেয়েছি একটা চোরের খনি। আমি বিদেশ থেকে যা নিয়ে আসি; সব চাটার দলেরা খায়। আমি তাই তাদের কিছু বলতে পারি না।’
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে গয়েশ্বর আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী, আপনি কি বলতে পারবেন আমার চাটার দলেরা খায়? আপনি বলতে পারবেন না। কারণ তারা সংঘবদ্ধ। তারা চিৎকার করে বলবে, নেত্রী আমরা খেয়েছি, আপনাকেও দিয়েছি। সুতরাং দায় থেকে আপনি মুক্তি পাবেন না।’
প্রতিবাদ সমাবেশে বিএসপিপির আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে সংগঠনের সদস্যসচিব কাদের গনি চৌধুরীসহ অন্য নেতারা বক্তব্য রাখেন।
বর্তমান সরকারের পতনের পর তাদের নিষ্ঠুরতার ইতিহাস জেনে আর কোনো দিন কেউ চেঙ্গিস খান, হিটলার ও অন্যান্য স্বৈরাচারের গল্প শুনবে না উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেছেন, ‘যেতেই যখন হবে, সময়মতো ফিরে যান। জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে বলে যান, যা হওয়ার হয়েছে। আমাকে ক্ষমা করেন।’
আজ বুধবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ সব রাজবন্দীর মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের (বিএসপিপি) উদ্যোগে আয়োজিত এক প্রতিবাদ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন।
বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জনগণের ভোটে নির্বাচিত না জানিয়ে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘আন্দোলন আমরা যতটুকু করি না কেন, আমি জানি, আপনাদের যেতেই হবে। আমি এ-ও বলতে পারি, আন্দোলন না করলেও আপনাদের যেতে হবে। আপনার যাওয়া ছাড়া বিকল্প কোনো পথ খোলা নাই। সুতরাং যেতেই যখন হবে, সময়মতো ফিরে যান। এখনো সময় আছে, জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিয়ে বলে যান, যা হওয়ার হয়েছে। আমাকে ক্ষমা করেন। আমি এ ধরনের কাজ আর করব না। আমি সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে সরে দাঁড়াব।’
দেশের জনগণ অন্যায়-অবিচারের বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘জনগণ যখন তার অধিকার আদায়ে সক্রিয় হয়, সাহসী হয়, তখন তারা প্রস্তুত থাকে। বুক পেতে দেয় গুলি খাওয়ার জন্য। সেই জনগণকে কখনো থামিয়ে রাখা যায় না। বিষয়টি সরকারকে স্মরণ রাখতে হবে।’
গয়েশ্বর আরও বলেন, ‘আমরা হিটলারের গল্প শুনেছি, চেঙ্গিস খানের গল্প শুনেছি, পৃথিবীতে বহু স্বৈরাচারের গল্প শুনেছি। আমি জানি এই সরকারের পতনের পর তাদের নিষ্ঠুরতার ইতিহাসও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম জানবে। সুতরাং সবকিছুরই সীমা আছে। সীমা লঙ্ঘন করলে ঈশ্বরও নাকি ক্ষমা করেন না।’
বিএনপির এই নেতা বলেন, ‘৭৪ সালে আপনার বাবা বলেছিলেন, দেশ স্বাধীন হলে মানুষ পায় হীরার খনি, সোনারখনি আর আমি পেয়েছি একটা চোরের খনি। আমি বিদেশ থেকে যা নিয়ে আসি; সব চাটার দলেরা খায়। আমি তাই তাদের কিছু বলতে পারি না।’
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে গয়েশ্বর আরও বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী, আপনি কি বলতে পারবেন আমার চাটার দলেরা খায়? আপনি বলতে পারবেন না। কারণ তারা সংঘবদ্ধ। তারা চিৎকার করে বলবে, নেত্রী আমরা খেয়েছি, আপনাকেও দিয়েছি। সুতরাং দায় থেকে আপনি মুক্তি পাবেন না।’
প্রতিবাদ সমাবেশে বিএসপিপির আহ্বায়ক প্রফেসর ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে সংগঠনের সদস্যসচিব কাদের গনি চৌধুরীসহ অন্য নেতারা বক্তব্য রাখেন।
মানবমুক্তির মহান সংগ্রামে জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কমরেড হেনা দাস অবিচল ছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক কমরেড রুহিন হোসেন প্রিন্স। তিনি বলেন, ‘বঞ্চিত-নিপীড়িত মানুষের মুক্তির সংগ্রামে কমরেড হেনা দাস ছিলেন অগ্রসৈনিক।’
৫ ঘণ্টা আগেসবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়—নীতি অনুসরণ করে ভারতসহ প্রতিবেশী সব রাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী সুসম্পর্ক বজায় রাখতে চায় বলে জানিয়েছেন দলটির আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভারতের আনন্দবাজার পত্রিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
৮ ঘণ্টা আগেকঠিন সময়ে দলের প্রতি নেতা–কর্মীদের একাগ্রতা ও ত্যাগ আওয়ামী লীগের সবচেয়ে বড় শক্তি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকুন, আমাদের পেজ থেকে প্রকাশিত প্রতিটি বার্তা ছড়িয়ে দিন। সে জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সক্রিয় থাকার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেসশস্ত্র মুক্তিযুদ্ধে ৯ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার, বীর সিপাহসালার মেজর এম এ জলিলকে মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদানের আহ্বান জানিয়েছেন স্বাধীনতার পতাকা উত্তোলক, জেএসডি সভাপতি আ স ম আবদুর রব...
১১ ঘণ্টা আগে