নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এই দানবীয় সরকারকে পরাজিত করে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব।’
আজ মঙ্গলবার সকালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকীতে বনানী কবরস্থানে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও দোয়া প্রার্থনা শেষে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা আজকে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করছি। আমাদের অসংখ্য নেতা-কর্মী এখনো কারাগারে। চলমান আন্দোলনে আমাদের প্রায় ১৫ জন নেতা-কর্মী রাজপথে শহীদ হয়েছেন। আজকে সারা দেশের মানুষ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই আন্দোলনে আমরা সফল হব, জয়ী হব। এই দানবীয় সরকারকে পরাজিত করে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করব।’
আরাফাত রহমান কোকো রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হয়েও রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে তাঁকে যে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে, সেখানে রাজনৈতিক প্রতিহিংসাই সবচেয়ে বড় কারণ। এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কময় এক-এগারোর ঘটনার পরে আরাফাত রহমান কোকোকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। এর একমাত্র কারণ ছিল তিনি শহীদ জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার ছেলে।’
আরাফাত রহমান কোকো অসাধারণ একজন ক্রীড়া সংগঠক ছিলেন উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট আজকে যে উন্নতি করেছে, এর পেছনে ছিলেন আরাফাত রহমান কোকো। তিনি ক্রিকেটকে সংগঠিত, প্রতিষ্ঠিত, মান উন্নত করার জন্য এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অবদান রেখেছেন।’
আরাফাত রহমান কোকোকে করুণ অবস্থায় বিদেশের মাটিতে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘তাঁর মরদেহ যখন দেশে নিয়ে আসা হয়, আমরা দেখেছি লাখ লাখ মানুষ সেদিন রাজপথে নেমে এসেছিল, বায়তুল মোকাররমে তাঁর জানাজায় শরিক হয়েছিল। জিয়া পরিবার এ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক। এই পরিবার এ দেশের গণতন্ত্রের প্রতীক।’
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে বাংলাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে জানিয়ে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘এই দানবীয় সরকারকে পরাজিত করে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করব।’
আজ মঙ্গলবার সকালে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তম ও বিএনপির চেয়ারপারসন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকীতে বনানী কবরস্থানে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও দোয়া প্রার্থনা শেষে এ কথা বলেন তিনি।
মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমরা আজকে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই-সংগ্রাম করছি। আমাদের অসংখ্য নেতা-কর্মী এখনো কারাগারে। চলমান আন্দোলনে আমাদের প্রায় ১৫ জন নেতা-কর্মী রাজপথে শহীদ হয়েছেন। আজকে সারা দেশের মানুষ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই আন্দোলনে আমরা সফল হব, জয়ী হব। এই দানবীয় সরকারকে পরাজিত করে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত করব।’
আরাফাত রহমান কোকো রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান হয়েও রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন না জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে তাঁকে যে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে, সেখানে রাজনৈতিক প্রতিহিংসাই সবচেয়ে বড় কারণ। এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কময় এক-এগারোর ঘটনার পরে আরাফাত রহমান কোকোকে মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। এর একমাত্র কারণ ছিল তিনি শহীদ জিয়াউর রহমান ও বেগম খালেদা জিয়ার ছেলে।’
আরাফাত রহমান কোকো অসাধারণ একজন ক্রীড়া সংগঠক ছিলেন উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘বাংলাদেশ ক্রিকেট আজকে যে উন্নতি করেছে, এর পেছনে ছিলেন আরাফাত রহমান কোকো। তিনি ক্রিকেটকে সংগঠিত, প্রতিষ্ঠিত, মান উন্নত করার জন্য এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য অবদান রেখেছেন।’
আরাফাত রহমান কোকোকে করুণ অবস্থায় বিদেশের মাটিতে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘তাঁর মরদেহ যখন দেশে নিয়ে আসা হয়, আমরা দেখেছি লাখ লাখ মানুষ সেদিন রাজপথে নেমে এসেছিল, বায়তুল মোকাররমে তাঁর জানাজায় শরিক হয়েছিল। জিয়া পরিবার এ দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক। এই পরিবার এ দেশের গণতন্ত্রের প্রতীক।’
বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমীর ডা. শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে দলটির তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধি দল ডেলিগেশন অব ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত মি. সেবাস্টিয়ান রিগার ব্রাউনের আমন্ত্রণে রাজধানী ঢাকার গুলশানে তাঁর বাসায় ইইউ অন্তর্ভুক্ত আটটি দেশের প্রতিনিধির সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে তাঁকে পবিত্র ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক এজেডএম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, ‘আমরা মনে করি এই অন্তর্বর্তী সরকারের সকল সিদ্ধান্ত, সকল নীতি, সকল ভূমিকার মধ্যে জনআকাঙক্ষার প্রতিফলন থাকা উচিত। কিন্তু তিন মাস অতিবাহিত হচ্ছে। আমরা লক্ষ্য করছি দুর্ভাগ্যজনক হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো নীতি, কোনো কোনো সিদ্ধ
৮ ঘণ্টা আগেসংস্কার নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই বলে মন্তব্য করেছেন দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, ‘সংস্কার কার্যক্রম নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে বিএনপির কোনো বিরোধ নেই। যাঁরা ‘সংস্কার আগে নাকি নির্বাচন আগে’— ধরনের প্রশ্ন তুলে জনমনে বিভ্রান্তি সৃষ্টির
১১ ঘণ্টা আগে