এম শহিদুল ইসলাম, টাঙ্গাইল
জীবন মানেই যুদ্ধ। জীবিকার তাগিদে প্রতিনিয়ত প্রতিকূলতা ঠেলে জীবনসংগ্রামে টিকে আছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বনু মিয়া। ভিক্ষাবৃত্তি বেছে না নিয়ে তিনি আত্মপ্রত্যয়ে হয়ে উঠেছেন স্বাবলম্বী। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে গ্রামগঞ্জের পথে পথে কুষ্টিয়ার বিখ্যাত তিলের খাজা ও নারকেলের খাজা বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন তিনি। তিনি নিজে সারাদিন হ্যান্ড মাইক নিয়ে তিলের খাজা বিক্রি করেন।
প্রতিবন্ধী বনু মিয়া টাঙ্গাইলের কালিহাতি উপজেলার ছাতিহাটি চকপাড়া গ্রামের মৃত ওহাদ আলীর ছেলে। তাঁর বয়স ৩৫ বছর। ২০০৯ সালে সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নে চরপুংলী গ্রামের আমিনা খাতুনকে বিয়ে করেন তিনি। এই দম্পতির ৬ বছরের এক ছেলে সন্তান রয়েছে।
প্রতিবন্ধী বনু মিয়া বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে জীবন চালাই। ভিক্ষা করলে সমাজে মাথা উঁচু করে থাকা যায় না। তাছাড়া ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সমাজে আত্মসম্মান নিয়ে চলতে পারে না। আমরা যে কষ্টে আছি, সন্তানরা যেন সে কষ্ট না পায়। সন্তানকে লেখাপড়া শেখাচ্ছি।’
সরকারের সহযোগিতা চেয়ে প্রতিবন্ধী বনু মিয়া বলেন, ‘যদি সরকারি কোনো সহযোগিতা পাওয়া যায় তাহলে ব্যবসার পরিধি আরও বাড়িয়ে ভালোভাবে জীবন যাপন করা যাবে।’
প্রতিবন্ধী বনু মিয়ার প্রিয় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। তিনি আওয়ামী লীগের একজন নিঃস্বার্থ কর্মীও বটে। তার খাজা বিক্রিতে ব্যবহৃত হ্যান্ড মাইকে তিনি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ বাজিয়ে থাকেন।
জানা গেছে, যেকোনো নির্বাচনে নৌকার প্রচারণায় তিনি হ্যান্ড মাইকে জয় বাংলার স্লোগান বাজিয়ে পুরো এলাকা মুখরিত করে তোলেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, বনু মিয়া প্রতিবন্ধী হলেও তিনি একজন আত্মপ্রত্যয়ী যুবক। সে একজন খাঁটি আওয়ামী লীগ ভক্ত। যেখানেই দলের মিটিং সেখানেই তাকে দেখা যায়। সবাই যদি তার মতো নিঃস্বার্থ কর্মী হতো তাহলে কোথাও কোনো কোন্দল থাকত না। আমরা তাকে সবাই ভালো বাসি।
জীবন মানেই যুদ্ধ। জীবিকার তাগিদে প্রতিনিয়ত প্রতিকূলতা ঠেলে জীবনসংগ্রামে টিকে আছেন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী বনু মিয়া। ভিক্ষাবৃত্তি বেছে না নিয়ে তিনি আত্মপ্রত্যয়ে হয়ে উঠেছেন স্বাবলম্বী। শারীরিক প্রতিবন্ধকতা উপেক্ষা করে গ্রামগঞ্জের পথে পথে কুষ্টিয়ার বিখ্যাত তিলের খাজা ও নারকেলের খাজা বিক্রি করে সংসার চালাচ্ছেন তিনি। তিনি নিজে সারাদিন হ্যান্ড মাইক নিয়ে তিলের খাজা বিক্রি করেন।
প্রতিবন্ধী বনু মিয়া টাঙ্গাইলের কালিহাতি উপজেলার ছাতিহাটি চকপাড়া গ্রামের মৃত ওহাদ আলীর ছেলে। তাঁর বয়স ৩৫ বছর। ২০০৯ সালে সদর উপজেলার কাকুয়া ইউনিয়নে চরপুংলী গ্রামের আমিনা খাতুনকে বিয়ে করেন তিনি। এই দম্পতির ৬ বছরের এক ছেলে সন্তান রয়েছে।
প্রতিবন্ধী বনু মিয়া বলেন, ‘অনেক কষ্ট করে জীবন চালাই। ভিক্ষা করলে সমাজে মাথা উঁচু করে থাকা যায় না। তাছাড়া ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সমাজে আত্মসম্মান নিয়ে চলতে পারে না। আমরা যে কষ্টে আছি, সন্তানরা যেন সে কষ্ট না পায়। সন্তানকে লেখাপড়া শেখাচ্ছি।’
সরকারের সহযোগিতা চেয়ে প্রতিবন্ধী বনু মিয়া বলেন, ‘যদি সরকারি কোনো সহযোগিতা পাওয়া যায় তাহলে ব্যবসার পরিধি আরও বাড়িয়ে ভালোভাবে জীবন যাপন করা যাবে।’
প্রতিবন্ধী বনু মিয়ার প্রিয় রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ। তিনি আওয়ামী লীগের একজন নিঃস্বার্থ কর্মীও বটে। তার খাজা বিক্রিতে ব্যবহৃত হ্যান্ড মাইকে তিনি বঙ্গবন্ধুর ভাষণ বাজিয়ে থাকেন।
জানা গেছে, যেকোনো নির্বাচনে নৌকার প্রচারণায় তিনি হ্যান্ড মাইকে জয় বাংলার স্লোগান বাজিয়ে পুরো এলাকা মুখরিত করে তোলেন।
স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা জানান, বনু মিয়া প্রতিবন্ধী হলেও তিনি একজন আত্মপ্রত্যয়ী যুবক। সে একজন খাঁটি আওয়ামী লীগ ভক্ত। যেখানেই দলের মিটিং সেখানেই তাকে দেখা যায়। সবাই যদি তার মতো নিঃস্বার্থ কর্মী হতো তাহলে কোথাও কোনো কোন্দল থাকত না। আমরা তাকে সবাই ভালো বাসি।
ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪প্রতিদিন ভোরে ট্রেনের হুইসেলে ঘুম ভাঙে রাকিব হাসানের। একটু একটু করে গড়ে ওঠা রেলপথ নির্মাণকাজ তাঁর চোখে দেখা। এরপর রেলপথে ট্রেন ছুটে চলা, ট্রেন ছুঁয়ে দেখা—সবই হলো; কিন্তু এখনো হয়নি চড়া। রাকিবের মুখে তাই ভারতীয় সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লার বিখ্যাত গান। ‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম, তুমি চলে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪