আব্দুর রাজ্জাক, ঘিওর (মানিকগঞ্জ)
ঘিওর পশু হাসপাতালের মোড়ে গেলে নির্ঘাত চোখ আটকে যাবে এক স্থাপনায়। সামনে সটান দাঁড়িয়ে থাকা এই স্থাপনায় উঠে চারপাশ দেখতে চাইলে অবশ্য হতাশ হতে হবে। কারণ, এর দুপাশে নেই কোনো সিঁড়ি। আবার সড়কের দৈর্ঘ্য বরাবর তৈরি করা এ স্থাপনায় ওঠার জন্য নেই কোনো সংযোগ সড়কও। ঘিওর-মানিকগঞ্জ সড়কের ওপর থাকা এই স্থাপনা নিয়ে প্রশ্ন অনেক? এটি কি পদচারী সেতু, নাকি উড়ালসড়ক? এটি কার জন্য, কেন তৈরি করা হলো, সেও এক বড় প্রশ্ন।
ঘিওর-মানিকগঞ্জ সড়কের ঘিওর পশু হাসপাতাল মোড়ে অপরিকল্পিতভাবে তৈরি এ স্থাপনা কারও উপকার করছে কি? হ্যাঁ, একটা উপকার যে হচ্ছে না, তা নয়। হঠাৎ বৃষ্টি বা প্রখর রোদে পথচারীদের মাথার ওপর ছাউনি হিসেবে এটি সেবা দিচ্ছে! এ ছাড়া আর কোনো উপকার খুঁজে পাওয়া গেল না।
তবে অপকার বা ভোগান্তির কারণ হচ্ছে নিয়মিত। স্থানীয়রা জানান, পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা স্থাপনাটি পণ্যবাহী ট্রাক চলাচলে বাধার সৃষ্টি করছে। তিন রাস্তার মোড়ে হওয়ায় মাঝেমধ্যে ছোট যানবাহনের সঙ্গে এর ঠোকাঠুকি লাগে। মাথার ওপরে ঝুলে থাকা স্থাপনাটি এখন পণ্যবাহী ট্রাক, বাস ও ছোট যানবাহন চালকদের গলার কাঁটা হয়ে আছে।
স্থানীয় সরকার এবং সড়ক ও জনপথের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাঁরাও এসব প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দিতে পারলেন না। শুধু জানালেন, স্থাপনাটি তৈরিতে প্রায় ৫৫ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। কার নির্দেশে, কী কারণে এটি নির্মাণ করা হলো, তার কোনো উত্তর অবশ্য তাঁদের কাছে পাওয়া গেল না।
স্থানীয়রা বলছেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগের অদক্ষ কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে ঘিওর-মানিকগঞ্জ-ঢাকা সড়কের মাঝখানে এ স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। অপরিকল্পিত এ স্থাপনা শুধু অপ্রয়োজনীয়ই নয়, এর পেছনে নষ্ট হয়েছে সরকারের প্রায় অর্ধ কোটি টাকা। জনগণের করের টাকার এমন অপচয় মেনে নেওয়া যায় না।
পথের কথা সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ঘিওর পশু হাসপাতালের মোড়ে গেলে নির্ঘাত চোখ আটকে যাবে এক স্থাপনায়। সামনে সটান দাঁড়িয়ে থাকা এই স্থাপনায় উঠে চারপাশ দেখতে চাইলে অবশ্য হতাশ হতে হবে। কারণ, এর দুপাশে নেই কোনো সিঁড়ি। আবার সড়কের দৈর্ঘ্য বরাবর তৈরি করা এ স্থাপনায় ওঠার জন্য নেই কোনো সংযোগ সড়কও। ঘিওর-মানিকগঞ্জ সড়কের ওপর থাকা এই স্থাপনা নিয়ে প্রশ্ন অনেক? এটি কি পদচারী সেতু, নাকি উড়ালসড়ক? এটি কার জন্য, কেন তৈরি করা হলো, সেও এক বড় প্রশ্ন।
ঘিওর-মানিকগঞ্জ সড়কের ঘিওর পশু হাসপাতাল মোড়ে অপরিকল্পিতভাবে তৈরি এ স্থাপনা কারও উপকার করছে কি? হ্যাঁ, একটা উপকার যে হচ্ছে না, তা নয়। হঠাৎ বৃষ্টি বা প্রখর রোদে পথচারীদের মাথার ওপর ছাউনি হিসেবে এটি সেবা দিচ্ছে! এ ছাড়া আর কোনো উপকার খুঁজে পাওয়া গেল না।
তবে অপকার বা ভোগান্তির কারণ হচ্ছে নিয়মিত। স্থানীয়রা জানান, পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়ে থাকা স্থাপনাটি পণ্যবাহী ট্রাক চলাচলে বাধার সৃষ্টি করছে। তিন রাস্তার মোড়ে হওয়ায় মাঝেমধ্যে ছোট যানবাহনের সঙ্গে এর ঠোকাঠুকি লাগে। মাথার ওপরে ঝুলে থাকা স্থাপনাটি এখন পণ্যবাহী ট্রাক, বাস ও ছোট যানবাহন চালকদের গলার কাঁটা হয়ে আছে।
স্থানীয় সরকার এবং সড়ক ও জনপথের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তাঁরাও এসব প্রশ্নের কোনো সদুত্তর দিতে পারলেন না। শুধু জানালেন, স্থাপনাটি তৈরিতে প্রায় ৫৫ লাখ টাকা ব্যয় হয়েছে। কার নির্দেশে, কী কারণে এটি নির্মাণ করা হলো, তার কোনো উত্তর অবশ্য তাঁদের কাছে পাওয়া গেল না।
স্থানীয়রা বলছেন, সড়ক ও জনপথ বিভাগের অদক্ষ কর্মকর্তাদের গাফিলতির কারণে ঘিওর-মানিকগঞ্জ-ঢাকা সড়কের মাঝখানে এ স্থাপনা নির্মাণ করা হয়েছে। অপরিকল্পিত এ স্থাপনা শুধু অপ্রয়োজনীয়ই নয়, এর পেছনে নষ্ট হয়েছে সরকারের প্রায় অর্ধ কোটি টাকা। জনগণের করের টাকার এমন অপচয় মেনে নেওয়া যায় না।
পথের কথা সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
ভোরের আলো ফোটার আগেই রাজধানীর আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন শ্রমজীবীদের হাটে জড়ো হন শত শত শ্রমজীবী মানুষ। বিভিন্ন বয়সের পুরুষ ও নারী শ্রমিকেরা এই হাটে প্রতিদিন ভিড় করেন একটু কাজ পাওয়ার আশায়। তবে দিন যত যাচ্ছে, তাঁদের জীবনের লড়াই ততই কঠিন হয়ে উঠছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি তাঁদের জীবনকে দুর্বিষ
২৬ অক্টোবর ২০২৪ফেলুদার দার্জিলিং জমজমাট বইয়ে প্রথম পরিচয় দার্জিলিংয়ের সঙ্গে। তারপর অঞ্জন দত্তের গানসহ আরও নানাভাবে হিল স্টেশনটির প্রতি এক ভালোবাসা তৈরি হয়। তাই প্রথমবার ভারত সফরে ওটি, শিমলা, মসুরির মতো লোভনীয় হিল স্টেশনগুলোকে বাদ দিয়ে দার্জিলিংকেই বেছে নেই। অবশ্য আজকের গল্প পুরো দার্জিলিং ভ্রমণের নয়, বরং তখন পরিচয়
২৩ অক্টোবর ২০২৪কথায় আছে না—‘ঘরপোড়া গরু, সিঁদুরেমেঘ দেখলেই ডরায়’! আমার হইছে এই অবস্থা। বাড়িতে এখন বাড়িআলী, বয়স্ক বাপ-মা আর ছোট মেয়ে। সকাল থেকে চার-পাঁচবার কতা বলিচি। সংসার গোচাচ্ছে। আইজকা সন্ধ্যার দিকে ঝড় আসপি শুনতিছি। চিন্তায় রাতে ভালো ঘুমাতে পারিনি...
২৬ মে ২০২৪প্রতিদিন ভোরে ট্রেনের হুইসেলে ঘুম ভাঙে রাকিব হাসানের। একটু একটু করে গড়ে ওঠা রেলপথ নির্মাণকাজ তাঁর চোখে দেখা। এরপর রেলপথে ট্রেন ছুটে চলা, ট্রেন ছুঁয়ে দেখা—সবই হলো; কিন্তু এখনো হয়নি চড়া। রাকিবের মুখে তাই ভারতীয় সংগীতশিল্পী হৈমন্তী শুক্লার বিখ্যাত গান। ‘আমার বলার কিছু ছিল না, চেয়ে চেয়ে দেখলাম, তুমি চলে
১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪