নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জেতার মতো অবস্থায় থেকেও প্রথম ওয়ানডেতে গো-হারা হার। আত্মবিশ্বাস তলানিতে নামিয়ে দেওয়া সেই হারের পর ঘুরে দাঁড়াতে যেমন পারফরম্যান্স দরকার ছিল, গতকাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সেটিই দেখিয়ে ৬৮ রানে জিতল বাংলাদেশ। শারজা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৩৪ বছরে এটাই প্রথম জয় বাংলাদেশের। যে জয়ে সিরিজেও ফিরল দল। সিরিজ খোয়ানোর জুজু কাটিয়ে বাংলাদেশ দলের সামনে এখন সিরিজ জয়ের হাতছানি।
প্রথমে ব্যাট করে নাজমুল হোসেন শান্ত ফিফটি আর জাকের আলী অনিকের ৩৭ রানের ক্যামিও ইনিংসের সুবাদে ৭ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ তোলে ২৫২ রান। জবাবে আফগানিস্তান ৪৩.৩ ওভারে ১৮৪ রানে অলআউট।
স্কোরবোর্ডে আড়াই শর বেশি রান থাকায় জয়ের জন্য বোলারদের দিকে তাকিয়ে ছিল দল। তবে এদিন আর হতাশ করেননি বাংলাদেশের বোলাররা। রানা তাড়ায় আসা আফগানরা একটা সময় ২ উইকেটে ১১৮ রান তুলে ফেললেও জয়ের পথে কক্ষচ্যুত হয়নি বাংলাদেশ। এরপরই একটা ‘মিনি’ মড়ক লাগে আফগান ইনিংসে। ৬ বলের মধ্যে শাহিদি (১৭), ওমরজাই (০) ও রহমত শাহকে (৫২) ফিরিয়ে দিয়ে আফগানদের ওপর চরম চাপ সৃষ্টি করেন মোস্তাফিজ-মিরাজ-নাসুমরা। তখন স্কোরবোর্ডে আফগানিস্তান ১১৯/৫। প্রথম ম্যাচে ৩৫ রানে ৪ উইকেটে খুইয়ে ফেলার পরও ঘুরে দাঁড়িয়ে ২৩৫ রান তুলেছিলেন আফগানরা। কিন্তু তাঁদের আর ঘুরে দাঁড়াতে দেয়নি বাংলাদেশ। চাপ ধরে রেখেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট নিয়েছেন বোলাররা। তাতেই ১৮৩ রানে অলআউট আফগানিস্তান। সবচেয়ে সফল বোলার নাসুম; ২৮ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ ও মিরাজ। ম্যাচসেরা অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে আড়াই শ পেরোনো ইনিংস পায় বাংলাদেশ। ওপেনার তানজিদকে হারানোর পর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সৌম্য ও শান্ত ৯৩ বলে ৭১ রান যোগ করেন। তাতে কেটে যায় শুরুর ধাক্কা। দেখেশুনে শুরু করা সৌম্য পরে ছন্দে ফিরতে থাকেন। কিন্তু ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই ৩৫ রানে আউট হয়ে যান বাঁহাতি ওপেনার। পিচ করার পর স্কিড করে ভেতরে ঢোকার মুখে রক্ষণে ব্যর্থ হয়ে এলবিডব্লু হন সৌম্য। উইকেটে নিজেকে টিকিয়ে রেখে খেলতে থাকেন শান্ত। মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে গড়েন ৫৩ রানের জুটি। রশিদের দুর্দান্ত এক গুগলিতে পরাস্ত মিরাজ বোল্ড হওয়ার পর উইকেটে ভরসা হয়ে ছিলেন শান্ত। ১১৯ বলে ৬ চার ও ১ ছয়ে খেলেছেন ৭৬ রানের ইনিংস। সব সংস্করণ মিলিয়ে ১১ ইনিংসে এসে ফিফটির দেখা পেয়েছেন শান্ত। তবু পরিস্থিতির দাবি অনুযায়ী খেলতে না পারায় কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায় অধিনায়ককে। হঠাৎই মাথা গরম করে বাঁহাতি স্পিনার খারোতেকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে মিস টাইমিং! লং অফে নবির হাতে ক্যাচ শান্ত।
১৮৩ রানে আফগানদের পঞ্চম শিকার হওয়ার পর বাংলাদেশের ২৫০ পেরোনো রান পাওয়া নিয়ে একটা সংশয় দেখা দিয়েছিল। কিন্তু মুশফিকের অনুপস্থিতিতে একাদশে জায়গা পাওয়া অভিষিক্ত জাকের আলী অনিকের ১টি চার ও ৩ ছয়ে ২৭ বলে ৩৭ এবং রিশাদের জায়গায় সুযোগ পাওয়া নাসুমের ১ চার ও ২ ছয়ে ২৪ বলে ২৫ রানের ইনিংসের সুবাদে ২৫২ তোলে বাংলাদেশ। সবচেয়ে সফল বোলার খারোতে; ২৮ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
আগামীকাল সিরিজের শেষ ওয়ানডে। শারজায় এই প্রথম ওয়ানডে জয়ের পর এবার একই ভেন্যুতে সিরিজ জয়ের স্বপ্নও দেখছে বাংলাদেশ।
জেতার মতো অবস্থায় থেকেও প্রথম ওয়ানডেতে গো-হারা হার। আত্মবিশ্বাস তলানিতে নামিয়ে দেওয়া সেই হারের পর ঘুরে দাঁড়াতে যেমন পারফরম্যান্স দরকার ছিল, গতকাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সেটিই দেখিয়ে ৬৮ রানে জিতল বাংলাদেশ। শারজা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে ৩৪ বছরে এটাই প্রথম জয় বাংলাদেশের। যে জয়ে সিরিজেও ফিরল দল। সিরিজ খোয়ানোর জুজু কাটিয়ে বাংলাদেশ দলের সামনে এখন সিরিজ জয়ের হাতছানি।
প্রথমে ব্যাট করে নাজমুল হোসেন শান্ত ফিফটি আর জাকের আলী অনিকের ৩৭ রানের ক্যামিও ইনিংসের সুবাদে ৭ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ তোলে ২৫২ রান। জবাবে আফগানিস্তান ৪৩.৩ ওভারে ১৮৪ রানে অলআউট।
স্কোরবোর্ডে আড়াই শর বেশি রান থাকায় জয়ের জন্য বোলারদের দিকে তাকিয়ে ছিল দল। তবে এদিন আর হতাশ করেননি বাংলাদেশের বোলাররা। রানা তাড়ায় আসা আফগানরা একটা সময় ২ উইকেটে ১১৮ রান তুলে ফেললেও জয়ের পথে কক্ষচ্যুত হয়নি বাংলাদেশ। এরপরই একটা ‘মিনি’ মড়ক লাগে আফগান ইনিংসে। ৬ বলের মধ্যে শাহিদি (১৭), ওমরজাই (০) ও রহমত শাহকে (৫২) ফিরিয়ে দিয়ে আফগানদের ওপর চরম চাপ সৃষ্টি করেন মোস্তাফিজ-মিরাজ-নাসুমরা। তখন স্কোরবোর্ডে আফগানিস্তান ১১৯/৫। প্রথম ম্যাচে ৩৫ রানে ৪ উইকেটে খুইয়ে ফেলার পরও ঘুরে দাঁড়িয়ে ২৩৫ রান তুলেছিলেন আফগানরা। কিন্তু তাঁদের আর ঘুরে দাঁড়াতে দেয়নি বাংলাদেশ। চাপ ধরে রেখেই নিয়মিত বিরতিতে উইকেট নিয়েছেন বোলাররা। তাতেই ১৮৩ রানে অলআউট আফগানিস্তান। সবচেয়ে সফল বোলার নাসুম; ২৮ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২টি করে উইকেট নিয়েছেন মোস্তাফিজ ও মিরাজ। ম্যাচসেরা অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে আড়াই শ পেরোনো ইনিংস পায় বাংলাদেশ। ওপেনার তানজিদকে হারানোর পর দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে সৌম্য ও শান্ত ৯৩ বলে ৭১ রান যোগ করেন। তাতে কেটে যায় শুরুর ধাক্কা। দেখেশুনে শুরু করা সৌম্য পরে ছন্দে ফিরতে থাকেন। কিন্তু ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগেই ৩৫ রানে আউট হয়ে যান বাঁহাতি ওপেনার। পিচ করার পর স্কিড করে ভেতরে ঢোকার মুখে রক্ষণে ব্যর্থ হয়ে এলবিডব্লু হন সৌম্য। উইকেটে নিজেকে টিকিয়ে রেখে খেলতে থাকেন শান্ত। মেহেদী হাসান মিরাজকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে গড়েন ৫৩ রানের জুটি। রশিদের দুর্দান্ত এক গুগলিতে পরাস্ত মিরাজ বোল্ড হওয়ার পর উইকেটে ভরসা হয়ে ছিলেন শান্ত। ১১৯ বলে ৬ চার ও ১ ছয়ে খেলেছেন ৭৬ রানের ইনিংস। সব সংস্করণ মিলিয়ে ১১ ইনিংসে এসে ফিফটির দেখা পেয়েছেন শান্ত। তবু পরিস্থিতির দাবি অনুযায়ী খেলতে না পারায় কাঠগড়ায় দাঁড় করানো যায় অধিনায়ককে। হঠাৎই মাথা গরম করে বাঁহাতি স্পিনার খারোতেকে ডাউন দ্য উইকেটে খেলতে গিয়ে মিস টাইমিং! লং অফে নবির হাতে ক্যাচ শান্ত।
১৮৩ রানে আফগানদের পঞ্চম শিকার হওয়ার পর বাংলাদেশের ২৫০ পেরোনো রান পাওয়া নিয়ে একটা সংশয় দেখা দিয়েছিল। কিন্তু মুশফিকের অনুপস্থিতিতে একাদশে জায়গা পাওয়া অভিষিক্ত জাকের আলী অনিকের ১টি চার ও ৩ ছয়ে ২৭ বলে ৩৭ এবং রিশাদের জায়গায় সুযোগ পাওয়া নাসুমের ১ চার ও ২ ছয়ে ২৪ বলে ২৫ রানের ইনিংসের সুবাদে ২৫২ তোলে বাংলাদেশ। সবচেয়ে সফল বোলার খারোতে; ২৮ রানে নিয়েছেন ৩ উইকেট।
আগামীকাল সিরিজের শেষ ওয়ানডে। শারজায় এই প্রথম ওয়ানডে জয়ের পর এবার একই ভেন্যুতে সিরিজ জয়ের স্বপ্নও দেখছে বাংলাদেশ।
ইনিংসের প্রথম ওভারেই ফিরতে পারতেন সৌম্য সরকার। আলজারি জোসেফের চতুর্থ বলটি হালকা সুইং করে বাইরেই যাচ্ছিল। কিন্তু উইকেটে থিতু হওয়ার আগেই সৌম্যের ড্রাইভ। ব্যাটের কানায় লেগে বল যায় স্লিপে থাকা ব্রেন্ডন কিংয়ের হাতে। কিং সেই সহজ ক্যাচ নিতে পারেননি। শুরুতে জীবন পাওয়াটাও বৃথা যেতে দেননি সৌম্য। দলের প্রয়োজনে
৪ ঘণ্টা আগেওপেনার সৌম্য সরকার ও অধিনায়ক মেহেদী হাসান মিরাজের জুটিতে শুরুর ধাক্কা সামলে উঠেছে বাংলাদেশ। তৃতীয় উইকেটে ১১০ রানের জুটি গড়ার পথে দুজনে পেয়েছেন ফিফটি।
৫ ঘণ্টা আগে২, ৪ ও ০—ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে এই হলো লিটন দাসের রান। ব্যাটিংয়ে অধরাবাহিকতার বৃত্তে আটকে পড়া বাংলাদেশ উইকেটরক্ষক আজ আবারও উইকেট দিয়েছেন বাজে শট খেলে।
৬ ঘণ্টা আগে