নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
পাকিস্তানের বিপক্ষে ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়ের পর হারের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে বাংলাদেশ। ভারতের মাঠে টেস্ট সিরিজে বিধ্বস্ত হয়েছে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই শান্তরা দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে মিরপুরে হেরেছেন বাজেভাবে।
টেস্টে দিনের প্রথম সেশনে বাংলাদেশের হাঁটু কাঁপার মতো অবস্থা খুবই পরিচিত ঘটনা। মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট এই যে মাত্র শেষ হলো, সেখানে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখা গেছে। বাংলাদেশের ব্যাটাররা যেখানে অথৈ সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন, সেখানে প্রোটিয়ারা ব্যাটিং করেছে সাবলীলভাবে।
১০৬ রানের লক্ষ্যে নেমে ২২ ওভারেই ৩ উইকেটে সেটা করে ফেলে এইডেন মার্করামের দক্ষিণ আফ্রিকা। ৭ উইকেটে হারের পর ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত বলেন, ‘আমরা দল হিসেবে হেরে গেছি।আলাদাভাবে কারও ব্যাপারে কিছু বলতে চাইছি না। তবে আমরা দল হিসেবে ভালো ব্যাটিং করতে পারি। সবাই তো সেটা জানি।’
মিরপুরে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শান্ত। চতুর্থ ইনিংসে ব্যাটিং করা কঠিন হবে দেখেই এমন সিদ্ধান্ত বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক টসের সময় বলেছিলেন। কিন্তু কিসের কী! প্রথম ইনিংসে ১০৬ রানেই শেষ বাংলাদেশ। বেশির ভাগ উইকেটই ছিল দৃষ্টিকটু। এমনকি বাংলাদেশের দুই দিনে হেরে যাওয়ার শঙ্কাও তৈরি হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সেই বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে কোনো রকমে রক্ষা পেয়েছেন শান্তরা। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘এমন পরিস্থিতিতে এটা আমরা আগে কখনো করিনি। নতুন বলের বিপক্ষে খেলতে ব্যাটারদের দায় নিতেই হবে।’
দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে করেছে ৩০৮ রান। ২০২ রানে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশ তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে পরিণত হয় ১১২ রানে। তৃতীয় দিনে এমন হতশ্রী অবস্থা থেকে বাংলাদেশকে টেনে তোলার দায়িত্ব নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সপ্তম উইকেটে জাকের আলী অনিকের সঙ্গে ১৩৮ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন মিরাজ। বাংলাদেশ যে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩০৭ রান করেছে, সেখানে সর্বোচ্চ ৯৭ রান মিরাজের।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মিরাজের পাশাপাশি তাইজুল ইসলামের কথাও এসেছে। এই ম্যাচে তিনি নিয়েছেন ৮ উইকেট, যার মধ্যে প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার মনে ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন। এরপর প্রোটিয়াদের দ্বিতীয় ইনিংসের ৩ উইকেটের ৩টাই নেন তাইজুল। শান্ত বলেন, ‘অবশ্যই বড় পাওয়া (তাইজুল, মিরাজ)। আমরা ২০০ রানে পিছিয়ে ছিলাম। মিরাজ যেভাবে ব্যাটিং করেছে, সেটা অনেক আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে।’
আরও পড়ুন:
পাকিস্তানের বিপক্ষে ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়ের পর হারের বৃত্তে ঘুরপাক খাচ্ছে বাংলাদেশ। ভারতের মাঠে টেস্ট সিরিজে বিধ্বস্ত হয়েছে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। সেই রেশ কাটতে না কাটতেই শান্তরা দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে মিরপুরে হেরেছেন বাজেভাবে।
টেস্টে দিনের প্রথম সেশনে বাংলাদেশের হাঁটু কাঁপার মতো অবস্থা খুবই পরিচিত ঘটনা। মিরপুরে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্ট এই যে মাত্র শেষ হলো, সেখানে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখা গেছে। বাংলাদেশের ব্যাটাররা যেখানে অথৈ সাগরে হাবুডুবু খাচ্ছেন, সেখানে প্রোটিয়ারা ব্যাটিং করেছে সাবলীলভাবে।
১০৬ রানের লক্ষ্যে নেমে ২২ ওভারেই ৩ উইকেটে সেটা করে ফেলে এইডেন মার্করামের দক্ষিণ আফ্রিকা। ৭ উইকেটে হারের পর ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে শান্ত বলেন, ‘আমরা দল হিসেবে হেরে গেছি।আলাদাভাবে কারও ব্যাপারে কিছু বলতে চাইছি না। তবে আমরা দল হিসেবে ভালো ব্যাটিং করতে পারি। সবাই তো সেটা জানি।’
মিরপুরে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শান্ত। চতুর্থ ইনিংসে ব্যাটিং করা কঠিন হবে দেখেই এমন সিদ্ধান্ত বলে বাংলাদেশ অধিনায়ক টসের সময় বলেছিলেন। কিন্তু কিসের কী! প্রথম ইনিংসে ১০৬ রানেই শেষ বাংলাদেশ। বেশির ভাগ উইকেটই ছিল দৃষ্টিকটু। এমনকি বাংলাদেশের দুই দিনে হেরে যাওয়ার শঙ্কাও তৈরি হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সেই বিব্রতকর পরিস্থিতি থেকে কোনো রকমে রক্ষা পেয়েছেন শান্তরা। বাংলাদেশ অধিনায়ক বলেন, ‘এমন পরিস্থিতিতে এটা আমরা আগে কখনো করিনি। নতুন বলের বিপক্ষে খেলতে ব্যাটারদের দায় নিতেই হবে।’
দক্ষিণ আফ্রিকা তাদের প্রথম ইনিংসে সব উইকেট হারিয়ে করেছে ৩০৮ রান। ২০২ রানে পিছিয়ে থাকা বাংলাদেশ তাদের দ্বিতীয় ইনিংসে ৬ উইকেটে পরিণত হয় ১১২ রানে। তৃতীয় দিনে এমন হতশ্রী অবস্থা থেকে বাংলাদেশকে টেনে তোলার দায়িত্ব নেন মেহেদী হাসান মিরাজ। সপ্তম উইকেটে জাকের আলী অনিকের সঙ্গে ১৩৮ রানের জুটি গড়তে অবদান রাখেন মিরাজ। বাংলাদেশ যে দ্বিতীয় ইনিংসে ৩০৭ রান করেছে, সেখানে সর্বোচ্চ ৯৭ রান মিরাজের।
পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে মিরাজের পাশাপাশি তাইজুল ইসলামের কথাও এসেছে। এই ম্যাচে তিনি নিয়েছেন ৮ উইকেট, যার মধ্যে প্রথম ইনিংসে ৫ উইকেট নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার মনে ভয় ধরিয়ে দিয়েছিলেন। এরপর প্রোটিয়াদের দ্বিতীয় ইনিংসের ৩ উইকেটের ৩টাই নেন তাইজুল। শান্ত বলেন, ‘অবশ্যই বড় পাওয়া (তাইজুল, মিরাজ)। আমরা ২০০ রানে পিছিয়ে ছিলাম। মিরাজ যেভাবে ব্যাটিং করেছে, সেটা অনেক আত্মবিশ্বাস জুগিয়েছে।’
আরও পড়ুন:
‘আমাদের এই বাস্তবতা মেনে নিতে হবে এবং এখান থেকে বেরোতে হবে’—ভারী কণ্ঠে পেপ গার্দিওলার বলা এই কথায় বলে দিচ্ছিল সবকিছু। এই সাধারণ সত্যটা বলতে হয়তো বুক ফেটে যাচ্ছিল ম্যানচেস্টার সিটি কোচের। একটু আগে যেটি হয়েছে, তার জন্য যে মোটেও প্রস্তুত ছিলেন না তিনি!
১ ঘণ্টা আগেএটাও কি সম্ভব? মাত্র ৭ রানেই গল্প শেষ আইভোরি কোস্টের! ম্যাচ দেখা তো দূরে থাক, এই স্কোরকার্ড সামাজিক মাধ্যমে কারও নজরে পড়লে তাঁর চোখ রীতিমতো কপালে ওঠার মতো অবস্থা হবে।
২ ঘণ্টা আগেসাবলীলভাবে খেলতে খেলতে হঠাৎই খেই হারানোর ঘটনা বাংলাদেশের জন্য নতুন কিছু নয়। অ্যান্টিগায় ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে চলমান প্রথম টেস্টে দেখা গেছে একই ঘটনা। কোনোমতে ফলোঅন এড়ালেও স্বাগতিকেরা কতক্ষণ টিকবে প্রথম ইনিংসে, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
৩ ঘণ্টা আগে