নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ইমরুল কায়েস দিয়েছিলেন কদিন আগেই। মিরপুর শেরেবাংলায় আজ শেষ হলো তাঁর ১৭ বছরের লাল বলের ক্রিকেট অধ্যায়। বাংলাদেশের বাঁহাতি ক্রিকেটারের মতে, সময় থাকতে অবসর নেওয়া উচিত।
২০২৪-২৫ মৌসুমের জাতীয় লিগে ইমরুল খেলেছেন খুলনার হয়ে। ঢাকার কাছে আজ ৯ উইকেট হেরে যায় তাঁর দল খুলনা। বিদায়ী ম্যাচে দুই ইনিংসে করেছেন ১৬ ও ১ রান। ম্যাচ শেষে তাঁকে নিয়ে ‘ল্যাপ অব অনার’ দিয়েছেন সতীর্থরা। ইমরুলের হাতে বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম তুলে দিয়েছেন ফুলের তোড়া।
লাল বলের ক্রিকেটে শেষ ম্যাচ খেলার পরে সংবাদ সম্মেলনে এলেও ইমরুল ছিলেন ভাবলেশহীন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন সাবলীলভাবে। বিদায় বেলায় বিসিবিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘বিসিবিকে প্রথমে ধন্যবাদ দিচ্ছি। যখন আমি বিসিবিকে সিদ্ধান্তের (অবসর) কথা জানাই, ব্যাপারটি তারা ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। অনেকেই বলেছেন, ভাই, আরও ২ বছর খেলতে পারতেন ইমরুল। তবে আমার মনে হয়েছে আরও ২ বছর খেললে তারাই প্রশ্ন করত, ভাই, খেলা আপনি কবে ছাড়বেন? এই ধরনের কথাগুলো শোনার চেয়ে নিজের থেকেই চলে যাওয়া ভালো মনে হয়েছে। সম্মান থাকতেই সরে দাঁড়ানোর বোধশক্তি থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
ইমরুল বিদায় নিয়েছেন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে। তবে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল), বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) এখনো খেলে যেতে চান বলে জানিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘আমার ফিটনেস বর্তমানে যে অবস্থায় আছে, তাতে ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টির জন্য নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারব এবং খেলতে পারব আরও কয়েক বছর। চার দিনের ম্যাচ খেলতে যে পরিমাণ শক্তি ও মনোবল থাকতে হয়, এখন আর নেই। আমার মনে হয়েছে, যদি নিজেকে তরুণদের সঙ্গে তুলনা করি এবং তাদের মতো ছন্দে না থাকতে পারি, তাহলে লজ্জা লাগে। কিন্তু সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে খেলা শেষ একদিনেই। এখানে পূর্ণ শক্তি দেওয়া সম্ভব।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমরুল সবশেষ খেলেছেন ২০১৯ সালে। ২০০৮ থেকে শুরু করে ২০১৯ পর্যন্ত ৩৯ টেস্ট, ৭৮ ওয়ানডে ও ১৪ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। বাংলাদেশের জার্সিতে ১৩১ ম্যাচে মাশরাফি বিন মর্তুজা, ইমরুল কায়েস, সাকিব আল হাসানের অধীনে খেলতে হয়েছে ইমরুলকে। তাঁর (ইমরুল) চোখে সেরা অধিনায়ক কে? এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে একটু হাসলেন ইমরুল। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘এটা তো একটু কঠিন প্রশ্ন করলেন। সেরা অধিনায়ক বলতে সবার সঙ্গেই খেলেছি আমি। মুশফিক থেকে শুরু করে আশরাফুল ভাই থেকে শুরু করে শেষ খেললাম মাশরাফি ভাইয়ের সময় পর্যন্ত। সবমিলিয়ে আপনি যদি আমাকে বলেন যে ভালো নেতৃত্ব বাংলাদেশের হয়ে কে করেছে, তাহলে আমি বলব সাকিব আল হাসান। কারণ, তার (সাকিব) সময়ে খেলে বুঝতে পেরেছিলাম আমার দায়িত্বটা কী। আমার সঙ্গে খোলাখুলি সব আলোচনা করত যে আমার ভূমিকা কী, কীভাবে খেলতে হবে।’
প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা ইমরুল কায়েস দিয়েছিলেন কদিন আগেই। মিরপুর শেরেবাংলায় আজ শেষ হলো তাঁর ১৭ বছরের লাল বলের ক্রিকেট অধ্যায়। বাংলাদেশের বাঁহাতি ক্রিকেটারের মতে, সময় থাকতে অবসর নেওয়া উচিত।
২০২৪-২৫ মৌসুমের জাতীয় লিগে ইমরুল খেলেছেন খুলনার হয়ে। ঢাকার কাছে আজ ৯ উইকেট হেরে যায় তাঁর দল খুলনা। বিদায়ী ম্যাচে দুই ইনিংসে করেছেন ১৬ ও ১ রান। ম্যাচ শেষে তাঁকে নিয়ে ‘ল্যাপ অব অনার’ দিয়েছেন সতীর্থরা। ইমরুলের হাতে বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিম তুলে দিয়েছেন ফুলের তোড়া।
লাল বলের ক্রিকেটে শেষ ম্যাচ খেলার পরে সংবাদ সম্মেলনে এলেও ইমরুল ছিলেন ভাবলেশহীন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন সাবলীলভাবে। বিদায় বেলায় বিসিবিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘বিসিবিকে প্রথমে ধন্যবাদ দিচ্ছি। যখন আমি বিসিবিকে সিদ্ধান্তের (অবসর) কথা জানাই, ব্যাপারটি তারা ইতিবাচকভাবে নিয়েছে। অনেকেই বলেছেন, ভাই, আরও ২ বছর খেলতে পারতেন ইমরুল। তবে আমার মনে হয়েছে আরও ২ বছর খেললে তারাই প্রশ্ন করত, ভাই, খেলা আপনি কবে ছাড়বেন? এই ধরনের কথাগুলো শোনার চেয়ে নিজের থেকেই চলে যাওয়া ভালো মনে হয়েছে। সম্মান থাকতেই সরে দাঁড়ানোর বোধশক্তি থাকা খুব গুরুত্বপূর্ণ।’
ইমরুল বিদায় নিয়েছেন প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট থেকে। তবে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল), বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) এখনো খেলে যেতে চান বলে জানিয়েছেন তিনি। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘আমার ফিটনেস বর্তমানে যে অবস্থায় আছে, তাতে ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টির জন্য নিজেকে টিকিয়ে রাখতে পারব এবং খেলতে পারব আরও কয়েক বছর। চার দিনের ম্যাচ খেলতে যে পরিমাণ শক্তি ও মনোবল থাকতে হয়, এখন আর নেই। আমার মনে হয়েছে, যদি নিজেকে তরুণদের সঙ্গে তুলনা করি এবং তাদের মতো ছন্দে না থাকতে পারি, তাহলে লজ্জা লাগে। কিন্তু সংক্ষিপ্ত সংস্করণের ক্রিকেটে খেলা শেষ একদিনেই। এখানে পূর্ণ শক্তি দেওয়া সম্ভব।’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ইমরুল সবশেষ খেলেছেন ২০১৯ সালে। ২০০৮ থেকে শুরু করে ২০১৯ পর্যন্ত ৩৯ টেস্ট, ৭৮ ওয়ানডে ও ১৪ আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। বাংলাদেশের জার্সিতে ১৩১ ম্যাচে মাশরাফি বিন মর্তুজা, ইমরুল কায়েস, সাকিব আল হাসানের অধীনে খেলতে হয়েছে ইমরুলকে। তাঁর (ইমরুল) চোখে সেরা অধিনায়ক কে? এমন প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে একটু হাসলেন ইমরুল। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘এটা তো একটু কঠিন প্রশ্ন করলেন। সেরা অধিনায়ক বলতে সবার সঙ্গেই খেলেছি আমি। মুশফিক থেকে শুরু করে আশরাফুল ভাই থেকে শুরু করে শেষ খেললাম মাশরাফি ভাইয়ের সময় পর্যন্ত। সবমিলিয়ে আপনি যদি আমাকে বলেন যে ভালো নেতৃত্ব বাংলাদেশের হয়ে কে করেছে, তাহলে আমি বলব সাকিব আল হাসান। কারণ, তার (সাকিব) সময়ে খেলে বুঝতে পেরেছিলাম আমার দায়িত্বটা কী। আমার সঙ্গে খোলাখুলি সব আলোচনা করত যে আমার ভূমিকা কী, কীভাবে খেলতে হবে।’
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৪ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
৮ ঘণ্টা আগে