ক্রীড়া ডেস্ক
সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে নেদারল্যান্ডসের। টিকে আছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার আশা। তবে সেটিও এখন বলতে গেলে একেবারেই শেষ হয়ে গেল। ভারতকে হারাতে পারলেই শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশকে টপকে বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিনের পয়েন্ট তালিকায় আটে উঠে আসবে ডাচরা।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে একটুকুই যথেষ্ট, থাকতে হবে তালিকার আটের মধ্যে। কিন্তু সেটি এখন বোধ হয় আর সম্ভব নয় নেদারল্যান্ডসের। ভারতের রান পাহাড়েই চাপা পড়েছে তারা। বেঙ্গালুরুতে টসে জিতে ৪ উইকেটে ৪১০ রান করেছে স্বাগতিকেরা।
ভারতের জন্য ম্যাচটি নিয়মরক্ষার, সবার আগেই সেমি নিশ্চিত করা রোহিত শর্মারা এত বড় লক্ষ্য দিয়েও যদি হারে তবু থাকবে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। তবে শেষ চারে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের আগে এ ম্যাচ দিয়েই যেন ওয়ার্ম-আপটা সেরে নিল তারা। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই বইয়ে দিল ঝড়।
শুবমান গিলের সঙ্গে রোহিতের ওপেনিং জুটি ভাঙে ১১.৫ ওভারে, দলের স্কোরবোর্ডে তখন জমা পড়েছে ১০০ রান। এ বছর দুজনের এটি সর্বোচ্চ পঞ্চম শততম ওপেনিং জুটি। ৩২ বলে ৫১ রানে পল ফন মিকেরেনের বলে ফেরেন গিল। তার সঙ্গে আর ২৯ রান যোগ হতেই বিদায় নেন রোহিত। তার আগেই করেন দুটি অনন্য রেকর্ড। এবি ডি ভিলিয়ার্সকে এক পঞ্জিকাবর্ষে সর্বোচ্চ ৬০টি ছয় হাঁকানোর কীর্তি গড়লেন রোহিত। ২০১৫ সালে ডি ভিলিয়ার্স ৫৮টি ছয় মেরেছিলেন। ডাচদের বিপক্ষে ৫৪ বলে ৬১ রান করার পথে ২ ছয়ে সেটি ছাড়িয়ে যান রোহিত।
সঙ্গে আরেকটি রেকর্ডে ছাড়িয়ে যান সৌরভ গাঙ্গুলিকেও। এক বিশ্বকাপে ভারতীয় অধিনায়কদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫০৩ রান করেছেন রোহিতের। ২০০৩ বিশ্বকাপে ৪৬৫ রান করে এই রেকর্ডটি ২০ বছর নিজের কাছে রেখেছিলেন সৌরভ। রোহিত বসেছেন শচীন টেন্ডুলকারের পাশেও। বিশ্বকাপের দুবার ৫০০ পেরোনো সংগ্রহ আছে শচীনের (১৯৯৬ ও ২০০৩)। সেই তালিকায় যোগ হলো রোহিতের (২০১৯ ও ২০২৩) নামও।
তবে ভারত অধিনায়ককে ফিরিয়ে নতুন কীর্তি গড়েছেন বাস ডি লিড। অভিষেক বিশ্বকাপেই ডাচদের হয়ে সর্বোচ্চ ১৫ উইকেট নিয়ে তিনি ভেঙে দিলেন তাঁর বাবা টিম ডি লিডের রেকর্ড। বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের সর্বোচ্চ উইকেটে এখন বাসের। তিন বিশ্বকাপ মিলে ১৪ উইকেট নিয়েছিলেন তাঁর বাবা।
এমন রেকর্ডের ম্যাচে অবশেষে বিশ্বকাপে সেঞ্চুরির দেখা পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার। বিরাট কোহলি (৫১) বোল্ড হওয়ার পর চতুর্থ উইকেটে লোকেশ রাহুলের সঙ্গে ১২৮ বলে ২০৮ রানের জুটি গড়েন আইয়ার। আগের দুই ম্যাচে কাছে গিয়েও তিন অঙ্কের দেখা পাননি তিনি। এবার অপরাজিত থাকলেন ৯৪ বলে ১২৮ রানে। আইয়ারের ইনিংসে ছিল ১০ চার ও ৫ ছয়। আক্ষেপ মুছে এ বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরি পেলেন রাহুলও। ইনিংসের শেষ ওভারের প্রথম দুই বলে ছয় মেরে সেঞ্চুরির উদ্যাপন তাঁর। ৬২ বলে আসে রাহুলের সেঞ্চুরি, এটি বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি। তবে পঞ্চম বলে ডি লিডকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে বসেন বাউন্ডারিতে। তাঁর ৬৪ বলে ১১ চার ও ৪ ছয়ের ইনিংসটি থামে ১০২ রানে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তাঁকে ৯৭ রানে অপরাজিত থাকতে হয়েছিল। ইনিংসে শেষ বলে সূর্যকুমার যাদব নেন ২ রান।
সেমিফাইনালের স্বপ্ন অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে নেদারল্যান্ডসের। টিকে আছে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলার আশা। তবে সেটিও এখন বলতে গেলে একেবারেই শেষ হয়ে গেল। ভারতকে হারাতে পারলেই শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশকে টপকে বিশ্বকাপের রাউন্ড রবিনের পয়েন্ট তালিকায় আটে উঠে আসবে ডাচরা।
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে খেলতে একটুকুই যথেষ্ট, থাকতে হবে তালিকার আটের মধ্যে। কিন্তু সেটি এখন বোধ হয় আর সম্ভব নয় নেদারল্যান্ডসের। ভারতের রান পাহাড়েই চাপা পড়েছে তারা। বেঙ্গালুরুতে টসে জিতে ৪ উইকেটে ৪১০ রান করেছে স্বাগতিকেরা।
ভারতের জন্য ম্যাচটি নিয়মরক্ষার, সবার আগেই সেমি নিশ্চিত করা রোহিত শর্মারা এত বড় লক্ষ্য দিয়েও যদি হারে তবু থাকবে পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে। তবে শেষ চারে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচের আগে এ ম্যাচ দিয়েই যেন ওয়ার্ম-আপটা সেরে নিল তারা। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই বইয়ে দিল ঝড়।
শুবমান গিলের সঙ্গে রোহিতের ওপেনিং জুটি ভাঙে ১১.৫ ওভারে, দলের স্কোরবোর্ডে তখন জমা পড়েছে ১০০ রান। এ বছর দুজনের এটি সর্বোচ্চ পঞ্চম শততম ওপেনিং জুটি। ৩২ বলে ৫১ রানে পল ফন মিকেরেনের বলে ফেরেন গিল। তার সঙ্গে আর ২৯ রান যোগ হতেই বিদায় নেন রোহিত। তার আগেই করেন দুটি অনন্য রেকর্ড। এবি ডি ভিলিয়ার্সকে এক পঞ্জিকাবর্ষে সর্বোচ্চ ৬০টি ছয় হাঁকানোর কীর্তি গড়লেন রোহিত। ২০১৫ সালে ডি ভিলিয়ার্স ৫৮টি ছয় মেরেছিলেন। ডাচদের বিপক্ষে ৫৪ বলে ৬১ রান করার পথে ২ ছয়ে সেটি ছাড়িয়ে যান রোহিত।
সঙ্গে আরেকটি রেকর্ডে ছাড়িয়ে যান সৌরভ গাঙ্গুলিকেও। এক বিশ্বকাপে ভারতীয় অধিনায়কদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৫০৩ রান করেছেন রোহিতের। ২০০৩ বিশ্বকাপে ৪৬৫ রান করে এই রেকর্ডটি ২০ বছর নিজের কাছে রেখেছিলেন সৌরভ। রোহিত বসেছেন শচীন টেন্ডুলকারের পাশেও। বিশ্বকাপের দুবার ৫০০ পেরোনো সংগ্রহ আছে শচীনের (১৯৯৬ ও ২০০৩)। সেই তালিকায় যোগ হলো রোহিতের (২০১৯ ও ২০২৩) নামও।
তবে ভারত অধিনায়ককে ফিরিয়ে নতুন কীর্তি গড়েছেন বাস ডি লিড। অভিষেক বিশ্বকাপেই ডাচদের হয়ে সর্বোচ্চ ১৫ উইকেট নিয়ে তিনি ভেঙে দিলেন তাঁর বাবা টিম ডি লিডের রেকর্ড। বিশ্বকাপে নেদারল্যান্ডসের সর্বোচ্চ উইকেটে এখন বাসের। তিন বিশ্বকাপ মিলে ১৪ উইকেট নিয়েছিলেন তাঁর বাবা।
এমন রেকর্ডের ম্যাচে অবশেষে বিশ্বকাপে সেঞ্চুরির দেখা পেলেন শ্রেয়াস আইয়ার। বিরাট কোহলি (৫১) বোল্ড হওয়ার পর চতুর্থ উইকেটে লোকেশ রাহুলের সঙ্গে ১২৮ বলে ২০৮ রানের জুটি গড়েন আইয়ার। আগের দুই ম্যাচে কাছে গিয়েও তিন অঙ্কের দেখা পাননি তিনি। এবার অপরাজিত থাকলেন ৯৪ বলে ১২৮ রানে। আইয়ারের ইনিংসে ছিল ১০ চার ও ৫ ছয়। আক্ষেপ মুছে এ বিশ্বকাপের প্রথম সেঞ্চুরি পেলেন রাহুলও। ইনিংসের শেষ ওভারের প্রথম দুই বলে ছয় মেরে সেঞ্চুরির উদ্যাপন তাঁর। ৬২ বলে আসে রাহুলের সেঞ্চুরি, এটি বিশ্বকাপে ভারতের হয়ে দ্রুততম সেঞ্চুরি। তবে পঞ্চম বলে ডি লিডকে উড়িয়ে মারতে গিয়ে ক্যাচ দিয়ে বসেন বাউন্ডারিতে। তাঁর ৬৪ বলে ১১ চার ও ৪ ছয়ের ইনিংসটি থামে ১০২ রানে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তাঁকে ৯৭ রানে অপরাজিত থাকতে হয়েছিল। ইনিংসে শেষ বলে সূর্যকুমার যাদব নেন ২ রান।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
১২ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
১৪ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
১৬ ঘণ্টা আগে