নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টস জিতে ফিল্ডিং বেছে নিয়ে দারুণ শুরু করে বাংলাদেশ। ৪৯ রানের মধ্যে ভারতের তিন ব্যাটিং স্তম্ভকে তুলে নেয় স্বাগতিকেরা। দুর্দান্ত শুরুটা আর ভেস্তে যেতে দেননি বোলাররা। আসলে সাকিব আল হাসান। তাঁর ঘূর্ণিতেই তো পথ হারিয়েছে ভারত। তবে শুরুটা করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে মিরাজ বোলিংয়ে আসেন। নিজের দ্বিতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে এই অফ স্পিনারকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হন শিখর ধাওয়ান। ১৭ বল খেলে ৭ রান করেন এই বাঁহাতি ওপেনার।
মিরাজের পরই সাকিব আল হাসানের ম্যাজিক। ১১তম ওভারে তাঁকে আক্রমণে আনেন লিটন দাস। নিজের প্রথম ওভারে তিন বলের মধ্যে তুলে নেন ভারতের সময়ের সেরা দুই ব্যাটার রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলিকে। মিডল স্টাম্পে সাকিবের প্রায় ফুল লেংথের বলটায় সরাসরি বোল্ড হয়ে ফেরেন রোহিত। আউট হওয়ার আগে ৩১ বলে ২৭ রান করেন ভারত অধিনায়ক।
এক বল বিরতি দিয়ে সাকিবের বলে লিটনের দুর্দান্ত ক্যাচের শিকার কোহলি। সাকিবের উদ্যাপনই বলে দিচ্ছিল, এক্সট্রা কাভারে কী অবিশ্বাস্য ক্যাচটাই না নিয়েছেন লিটন। দ্রুত ২ উইকেটের ধাক্কা সামাল দিতে চেষ্টা করেন শ্রেয়াস আয়ার ও লোকেশ রাহুল। তবে জুটি বেশি বিপজ্জনক হতে দেননি ইবাদত হোসেন। উইকেটকিপার মুশফিকুর রহিমের ক্যাচ বানিয়ে ২৪ রানে আইয়ারকে ফেরান এই পেসার।
এর পরের গল্পটা বড় অংশজুড়ে সাকিব। ৯২ থেকে ১৫৬ রানের মাঝে আরও ৪ উইকেট হারায় ভারত, যার তিনটিই সাকিবের। একে একে ফেরান ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দুল ঠাকুর ও দীপক চাহারকে। মাঝে ইবাদতের বলে এক্সট্রা কাভারে শাহবাজ আহমেদের দুর্দান্ত একটা ক্যাচও নেন সাকিব। চাহারকে ফিরিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে চতুর্থবার ৫ উইকেট শিকার করেন এই তারকা অলরাউন্ডার।
সাকিব ঘূর্ণিতে ১৫৬ রানে ৮ উইকেট হারানো ভারত শেষ পর্যন্ত বেশি দূর এগোতে পারেনি। ৪১.২ ওভারে তারা অলআউট হয়েছে ১৮৬ রানে। শেষ দুই উইকেট নিয়েছেন ইবাদত। আউট করেছে রাহুল ও শেষ ব্যাটার মোহাম্মদ সিরাজকে। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্তে একাই লড়েছেন রাহুল। এনামুল হক বিজয়ের ক্যাচে পরিণত হয়ে আউট হওয়ার আগে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। ৭০ বলে ৪ ছক্কা ও ৫ চারে নিজের ইনিংসটি সাজান রাহুল। ভারতকে ২০০-এর আগে অলআউট করে বোলাররা তাঁদের কাজটা করে দিয়েছেন। এবার দায়িত্ব ব্যাটারদের।
টস জিতে ফিল্ডিং বেছে নিয়ে দারুণ শুরু করে বাংলাদেশ। ৪৯ রানের মধ্যে ভারতের তিন ব্যাটিং স্তম্ভকে তুলে নেয় স্বাগতিকেরা। দুর্দান্ত শুরুটা আর ভেস্তে যেতে দেননি বোলাররা। আসলে সাকিব আল হাসান। তাঁর ঘূর্ণিতেই তো পথ হারিয়েছে ভারত। তবে শুরুটা করেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে মিরাজ বোলিংয়ে আসেন। নিজের দ্বিতীয় ওভারের দ্বিতীয় বলে এই অফ স্পিনারকে রিভার্স সুইপ করতে গিয়ে বোল্ড হন শিখর ধাওয়ান। ১৭ বল খেলে ৭ রান করেন এই বাঁহাতি ওপেনার।
মিরাজের পরই সাকিব আল হাসানের ম্যাজিক। ১১তম ওভারে তাঁকে আক্রমণে আনেন লিটন দাস। নিজের প্রথম ওভারে তিন বলের মধ্যে তুলে নেন ভারতের সময়ের সেরা দুই ব্যাটার রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলিকে। মিডল স্টাম্পে সাকিবের প্রায় ফুল লেংথের বলটায় সরাসরি বোল্ড হয়ে ফেরেন রোহিত। আউট হওয়ার আগে ৩১ বলে ২৭ রান করেন ভারত অধিনায়ক।
এক বল বিরতি দিয়ে সাকিবের বলে লিটনের দুর্দান্ত ক্যাচের শিকার কোহলি। সাকিবের উদ্যাপনই বলে দিচ্ছিল, এক্সট্রা কাভারে কী অবিশ্বাস্য ক্যাচটাই না নিয়েছেন লিটন। দ্রুত ২ উইকেটের ধাক্কা সামাল দিতে চেষ্টা করেন শ্রেয়াস আয়ার ও লোকেশ রাহুল। তবে জুটি বেশি বিপজ্জনক হতে দেননি ইবাদত হোসেন। উইকেটকিপার মুশফিকুর রহিমের ক্যাচ বানিয়ে ২৪ রানে আইয়ারকে ফেরান এই পেসার।
এর পরের গল্পটা বড় অংশজুড়ে সাকিব। ৯২ থেকে ১৫৬ রানের মাঝে আরও ৪ উইকেট হারায় ভারত, যার তিনটিই সাকিবের। একে একে ফেরান ওয়াশিংটন সুন্দর, শার্দুল ঠাকুর ও দীপক চাহারকে। মাঝে ইবাদতের বলে এক্সট্রা কাভারে শাহবাজ আহমেদের দুর্দান্ত একটা ক্যাচও নেন সাকিব। চাহারকে ফিরিয়ে ওয়ানডে ক্যারিয়ারে চতুর্থবার ৫ উইকেট শিকার করেন এই তারকা অলরাউন্ডার।
সাকিব ঘূর্ণিতে ১৫৬ রানে ৮ উইকেট হারানো ভারত শেষ পর্যন্ত বেশি দূর এগোতে পারেনি। ৪১.২ ওভারে তারা অলআউট হয়েছে ১৮৬ রানে। শেষ দুই উইকেট নিয়েছেন ইবাদত। আউট করেছে রাহুল ও শেষ ব্যাটার মোহাম্মদ সিরাজকে। সতীর্থদের আসা-যাওয়ার মিছিলে এক প্রান্তে একাই লড়েছেন রাহুল। এনামুল হক বিজয়ের ক্যাচে পরিণত হয়ে আউট হওয়ার আগে ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন তিনি। ৭০ বলে ৪ ছক্কা ও ৫ চারে নিজের ইনিংসটি সাজান রাহুল। ভারতকে ২০০-এর আগে অলআউট করে বোলাররা তাঁদের কাজটা করে দিয়েছেন। এবার দায়িত্ব ব্যাটারদের।
দেশের ফুটবলে ২০১৩ সালে আগমন বসুন্ধরা কিংসের। সে হিসাবে ক্লাবটির বয়স খুব বেশি নয়। তবে এই সময়ের মধ্যে প্রিমিয়ার লিগে রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করেছে দলটি। তাদের উত্থানে পেছনে চলে যায় একসময় দাপট দেখানো ঐতিহ্যবাহী
১১ মিনিট আগেআজ ছোটপর্দায় দেখতে পাবেন বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম ওয়ানডের শেষ দিন। জিম্বাবুয়ে বনাম পাকিস্তানের দ্বিতীয় ওয়ানডে। আজ জিতলেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ নিশ্চিত করবে জিম্বাবুয়েনরা। এছাড়া রাতে রয়েছে উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লিগের বেশ কয়েকটি ম্যাচ।
১৭ মিনিট আগেআলোকস্বল্পতার কারণে একটু আগেভাগে চতুর্থ দিন শেষ না হলে হয়তো দৃশ্যটা ভিন্ন রকম হতে পারত। বাংলাদেশ হারাতে পারত আরও উইকেট। তবে এখনো হার হাতছানি দিয়ে ডাকছে সফরকারীদের।
৩২ মিনিট আগেদিনের শুরুতেই উইকেট পেতে পারতেন তাসকিন আহমেদ। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ইনিংসে নিজের দ্বিতীয় ওভার করতে এসেই ফেরাতে পারতেন ক্রেইগ ব্রাথওয়েটকে। কিন্তু প্রথম স্লিপে উইন্ডিজ অধিনায়কের ক্যাচ ছাড়েন শাহাদাত হোসেন দিপু।
১২ ঘণ্টা আগে