জহির উদ্দিন মিশু, ঢাকা
প্রশ্ন: অভিনন্দন মোরসালিন। আপনার গোলে ভুটানের বিপক্ষে দারুণ জয় পেল বাংলাদেশ। কেমন লাগছে ম্যাচের নায়ক হয়ে?
মোরসালিন: খুবই ভালো লাগছে। দেখুন, যেখানে খেলতেই আমরা ভয় পেতাম, সেখানে জয় পাওয়াটাই আমাদের কাছে বড় কিছু। আর আমাদের টিমওয়ার্কও খুব ভালো ছিল। গোলটা সতীর্থদের উৎসর্গ করতে চাই। সব মিলিয়ে খুব আনন্দিত। সামনে আমাদের ম্যাচ আছে, দোয়ায় রাখবেন...আমাদের মূল টার্গেট এখন সামনের ম্যাচটিকে নিয়ে।
প্রশ্ন: ছয় মিনিটের পর আর ব্যবধান বাড়েনি। দল জিতলেও এমন পারফরম্যান্স নিয়ে আপনি কতটুকু সন্তুষ্ট?
মোরসালিন: আসলে আমাদের লক্ষ্যটাই থাকে জয় পাওয়া। দল জিতলে সন্তুষ্টিটা আসে। তখন গোল আমি করলাম বা অন্য কেউ করল, সেটা গুরুত্বপূর্ণ হয় না, সবাই তখন ভীষণ খুশি থাকে। দলের প্রত্যেক সদস্যই তখন এই তৃপ্তিটা নেয়, এই সন্তুষ্টিটা পায়।
প্রশ্ন: থিম্পুর কঠিন কন্ডিশন, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা—আপনাদের স্বাভাবিক পারফরম্যান্সে এসব কতটা প্রভাব ফেলছে?
মোরসালিন: আমরা তো কিছুদিন আগেই এখানে এসেছিলাম, যাতে করে এই পরিবেশ আর কন্ডিশনের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো যায়। শুরুর দিকে আমাদের কষ্ট হচ্ছিল। কারও কারও কাছে অনেক কঠিনও মনে হয়েছে। আসলে সাত-আট দিনে পুরোপুরি খাপ খাওয়ানো যায় না। যতটুকু পেরেছি, আমরা খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করেছি। পুরো না হোক, কিছুটা আমরা খাপ খাইয়েও নিয়েছি। এখন সামনের ম্যাচের জন্য আমাদের আরও ভালোভাবে প্রস্তুত হতে হবে।
প্রশ্ন: এরই মধ্যে দেশের জার্সিতে আপনি পাঁচ গোল করে ফেললেন। দর্শকেরা মনেপ্রাণে চায়, আপনি পরের ম্যাচেও গোল উদ্যাপন করেন...কী বলবেন?
মোরসালিন: আসলে সবারই লক্ষ্য থাকে ভালো কিছু করার। সেটা বাংলাদেশের জার্সিতে হলে তো কথাই নেই। আমারও ইচ্ছা দেশের জন্য দারুণ কিছু করার। আর প্রথম ম্যাচে যে ভুলত্রুটি ছিল, সেগুলো সংশোধন করে সামনে আরও ভালো কিছু করার চেস্টা করব। দোয়া চাই...যাতে সামনে দেশের হয়ে আরও ভালো করতে পারি।
প্রশ্ন: প্রায় তিন মাস পর ভুটানে খেলতে নামলেন। বলা যায়, মাঝে লম্বা একটা গ্যাপ পড়েছে...এই গ্যাপ কি আপনার বা আপনার সতীর্থদের পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলছে?
মোরসালিন: হ্যাঁ, এটা তো কিছুটা প্রভাব ফেলেছেই! আসলে দু-তিন মাস খেলার বাইরে থাকার পর মাঠে স্বাভাবিক পারফর্ম করাটা একটু কঠিনই হয়। যেটা প্রথম ম্যাচে আপনারা দেখেছেন। অনেক দিন পর ভুটানের মাঠে পারফর্ম করাটা আমাদের জন্য আসলে কঠিনই ছিল। যাহোক, আমরা শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলে জিততে পেরেছি। আমাদের চেষ্টা থাকবে জয়ের এই ধারাটা অব্যাহত রাখার।
প্রশ্ন: যুব সাফে আলো ছড়িয়ে চারজন তরুণ ফুটবলার জাতীয় দলের এই সফরে আপনাদের সঙ্গী হয়েছেন। তাঁদের কেমন সম্ভাবনা দেখছেন?
মোরসালিন: অবশ্যই। যারা জাতীয় দলে ঢোকার জন্য ডাক পেয়েছে, তারা প্রত্যেকেই ভালো খেলোয়াড়। আমরা খুবই আশাবাদী। তারা ভালো করবে। সুযোগ পেলে সেটা কাজে লাগাবে। মাত্র তো শুরু তাদের। আমার বিশ্বাস, তারা ভালো করবে। সেই মেধা-যোগ্যতা তাদের আছে।
প্রশ্ন: অভিনন্দন মোরসালিন। আপনার গোলে ভুটানের বিপক্ষে দারুণ জয় পেল বাংলাদেশ। কেমন লাগছে ম্যাচের নায়ক হয়ে?
মোরসালিন: খুবই ভালো লাগছে। দেখুন, যেখানে খেলতেই আমরা ভয় পেতাম, সেখানে জয় পাওয়াটাই আমাদের কাছে বড় কিছু। আর আমাদের টিমওয়ার্কও খুব ভালো ছিল। গোলটা সতীর্থদের উৎসর্গ করতে চাই। সব মিলিয়ে খুব আনন্দিত। সামনে আমাদের ম্যাচ আছে, দোয়ায় রাখবেন...আমাদের মূল টার্গেট এখন সামনের ম্যাচটিকে নিয়ে।
প্রশ্ন: ছয় মিনিটের পর আর ব্যবধান বাড়েনি। দল জিতলেও এমন পারফরম্যান্স নিয়ে আপনি কতটুকু সন্তুষ্ট?
মোরসালিন: আসলে আমাদের লক্ষ্যটাই থাকে জয় পাওয়া। দল জিতলে সন্তুষ্টিটা আসে। তখন গোল আমি করলাম বা অন্য কেউ করল, সেটা গুরুত্বপূর্ণ হয় না, সবাই তখন ভীষণ খুশি থাকে। দলের প্রত্যেক সদস্যই তখন এই তৃপ্তিটা নেয়, এই সন্তুষ্টিটা পায়।
প্রশ্ন: থিম্পুর কঠিন কন্ডিশন, সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা—আপনাদের স্বাভাবিক পারফরম্যান্সে এসব কতটা প্রভাব ফেলছে?
মোরসালিন: আমরা তো কিছুদিন আগেই এখানে এসেছিলাম, যাতে করে এই পরিবেশ আর কন্ডিশনের সঙ্গে খাপ খাওয়ানো যায়। শুরুর দিকে আমাদের কষ্ট হচ্ছিল। কারও কারও কাছে অনেক কঠিনও মনে হয়েছে। আসলে সাত-আট দিনে পুরোপুরি খাপ খাওয়ানো যায় না। যতটুকু পেরেছি, আমরা খাপ খাওয়ানোর চেষ্টা করেছি। পুরো না হোক, কিছুটা আমরা খাপ খাইয়েও নিয়েছি। এখন সামনের ম্যাচের জন্য আমাদের আরও ভালোভাবে প্রস্তুত হতে হবে।
প্রশ্ন: এরই মধ্যে দেশের জার্সিতে আপনি পাঁচ গোল করে ফেললেন। দর্শকেরা মনেপ্রাণে চায়, আপনি পরের ম্যাচেও গোল উদ্যাপন করেন...কী বলবেন?
মোরসালিন: আসলে সবারই লক্ষ্য থাকে ভালো কিছু করার। সেটা বাংলাদেশের জার্সিতে হলে তো কথাই নেই। আমারও ইচ্ছা দেশের জন্য দারুণ কিছু করার। আর প্রথম ম্যাচে যে ভুলত্রুটি ছিল, সেগুলো সংশোধন করে সামনে আরও ভালো কিছু করার চেস্টা করব। দোয়া চাই...যাতে সামনে দেশের হয়ে আরও ভালো করতে পারি।
প্রশ্ন: প্রায় তিন মাস পর ভুটানে খেলতে নামলেন। বলা যায়, মাঝে লম্বা একটা গ্যাপ পড়েছে...এই গ্যাপ কি আপনার বা আপনার সতীর্থদের পারফরম্যান্সে প্রভাব ফেলছে?
মোরসালিন: হ্যাঁ, এটা তো কিছুটা প্রভাব ফেলেছেই! আসলে দু-তিন মাস খেলার বাইরে থাকার পর মাঠে স্বাভাবিক পারফর্ম করাটা একটু কঠিনই হয়। যেটা প্রথম ম্যাচে আপনারা দেখেছেন। অনেক দিন পর ভুটানের মাঠে পারফর্ম করাটা আমাদের জন্য আসলে কঠিনই ছিল। যাহোক, আমরা শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলে জিততে পেরেছি। আমাদের চেষ্টা থাকবে জয়ের এই ধারাটা অব্যাহত রাখার।
প্রশ্ন: যুব সাফে আলো ছড়িয়ে চারজন তরুণ ফুটবলার জাতীয় দলের এই সফরে আপনাদের সঙ্গী হয়েছেন। তাঁদের কেমন সম্ভাবনা দেখছেন?
মোরসালিন: অবশ্যই। যারা জাতীয় দলে ঢোকার জন্য ডাক পেয়েছে, তারা প্রত্যেকেই ভালো খেলোয়াড়। আমরা খুবই আশাবাদী। তারা ভালো করবে। সুযোগ পেলে সেটা কাজে লাগাবে। মাত্র তো শুরু তাদের। আমার বিশ্বাস, তারা ভালো করবে। সেই মেধা-যোগ্যতা তাদের আছে।
বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয় যেন নিয়মিত ছবিতে পরিণত হয়েছে! ব্যাটিং ধসের দুষ্টচক্র থেকে কিছুতেই যেন বের হতে পারছে না তারা। আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে শুরুটা খানিক আশাব্যঞ্জক মনে হলেও অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত আর জাকের আলী...
২১ মিনিট আগেরাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে সব শেষ ওয়ানডে, ২০২৩ সালে নিউজিল্যান্ডের দেওয়া ৩৩৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করে অনায়াসে জিতেছিল পাকিস্তান। আজ নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে মাঠে নামার আগে গতকাল বাংলাদেশের প্রধান কোচ ফিল সিমন্সও জানিয়েছিলেন, ৩০০ পেরোনো স্কোর গড়ার সামর্থ্য তাঁর দলও রাখে।
১ ঘণ্টা আগেসেই একই গল্প ফিরে আসছে বারবার। ভারতের মতো নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষেও বদলায়নি ব্যাটিংয়ের চিত্র। প্রতিকূলতার মধ্যে ভারতের বিপক্ষে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন জাকের আলী ও তাওহীদ হৃদয়।
১ ঘণ্টা আগেম্যাচের শেষ বাঁশি বাজার ঠিক ৯০ সেকেন্ড আগে, লিভারপুলের বৃষ্টিভেজা-উচ্ছ্বসিত সমর্থকেরা গলা ফাটিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী জানিয়ে দিলেন, ‘আমরা লিগ জিততে যাচ্ছি।’ সেটিও আবার কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী ম্যানচেস্টার সিটির ইতিহাদ স্টেডিয়ামে। গত ডিসেম্বরে নিজেদের...
২ ঘণ্টা আগে