নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বছরের শুরুতে বিপিএলে দুর্দান্ত খেলা তাওহীদ হৃদয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসেও ভালো একটা আগমনী বার্তাই দিয়েছেন। আগের সিরিজ দুটি দেশে খেললেও এবার তাঁর চ্যালেঞ্জ দেশের বাইরে দুর্দান্ত কিছু করা। গতকাল চেমসফোর্ডের কঠিন কন্ডিশনে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে থিতু হয়েও ইনিংস ২৭ রানের বেশি করতে পারেননি।
হৃদয়ের মতো গতকাল বাংলাদেশের টপ অর্ডারের বেশির ভাগ ব্যাটার ফিরেছেন থিতু হয়ে। এতে বেশ চাপেই পড়েছে বাংলাদেশ। হৃদয় মনে করেন, বড় স্কোর গড়তে অন্তত একজন ব্যাটারের লম্বা ইনিংস খেলে ফিরতে হবে। আজ ইংল্যান্ডে বিশ্রামের দিনে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘আমরা কয়েকজন সেট হয়ে আউট হয়েছি। শান্ত ভাই, মিরাজ ভাই, আমার ইনিংসটাও বলতে হবে, সেট হয়ে আউট হয়েছি। এখানে কারও যদি ১০০ বা ৮০ রানের ইনিংস হতো, ম্যাচের দৃশ্য আরেকরকম হতো। ২৮০–৩০০ রানের স্কোর হতো। সামনের ম্যাচে এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে যেন একজন ব্যাটার খেলাটা শেষ করে আসতে পারি।’
হৃদয়-লিটনদের ব্যাটে স্বভাবসুলভ স্ট্রোক প্লের প্রদর্শনীও দেখা যায়নি আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে। এটির ব্যাখ্যায় হৃদয় সামনে এনেছেন কঠিন পরিস্থিতিকে, ‘(গতকাল) যে পরিস্থিতি ছিল চাইলেও ঝুঁকি নিতে পারছিলাম না। একটু পর পর উইকেট হারিয়েছি আমরা। মনে হয়েছে কিছু হিসাবি ঝুঁকি নিতে হবে। এ মাঠে ৩০০–৩৫০ রানের স্কোর করতে হলে এই হিসাবি ঝুঁকি আমাদের নিতেই হবে।’
বয়সভিত্তিক ও ঘরোয়া ক্রিকেটে আলো ছড়ানো হৃদয় বেশ উপভোগ করছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। দলে একেবারে তরুণ সদস্য হলেও ড্রেসিংরুমে তিনি খুবই স্বচ্ছন্দ। এটির পেছনে দলে সিনিয়র ও তরুণ খেলোয়াড়দের মধ্যে মেলবন্ধনকে বড় করে দেখছেন হৃদয়, ‘সবাই এখানে অনেক সহায়তা করে। কখনো মনে হয় না খুব সিনিয়র (আছে দলে) ...। সবাই সবার সঙ্গে ফ্রি। যখন যেটা প্রয়োজন, সবাই অনেক সহায়তা করে। আমরা এখন যে অবস্থায়, খুব ভালো অবস্থায় আছি। আমরা যদি এটা ধরে রাখতে পারি, আশা করি ভালো ফল আসবে। আমাদের সবার বন্ডিং এখন অনেক ভালো। এখানে (জাতীয় দলে) এসে কখনোই মনে হয়নি আমি নতুন খেলোয়াড়। কখনোই অস্বস্তি বোধ করিনি। খুব ভালো লাগছে।’
বছরের শুরুতে বিপিএলে দুর্দান্ত খেলা তাওহীদ হৃদয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে এসেও ভালো একটা আগমনী বার্তাই দিয়েছেন। আগের সিরিজ দুটি দেশে খেললেও এবার তাঁর চ্যালেঞ্জ দেশের বাইরে দুর্দান্ত কিছু করা। গতকাল চেমসফোর্ডের কঠিন কন্ডিশনে আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে থিতু হয়েও ইনিংস ২৭ রানের বেশি করতে পারেননি।
হৃদয়ের মতো গতকাল বাংলাদেশের টপ অর্ডারের বেশির ভাগ ব্যাটার ফিরেছেন থিতু হয়ে। এতে বেশ চাপেই পড়েছে বাংলাদেশ। হৃদয় মনে করেন, বড় স্কোর গড়তে অন্তত একজন ব্যাটারের লম্বা ইনিংস খেলে ফিরতে হবে। আজ ইংল্যান্ডে বিশ্রামের দিনে সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘আমরা কয়েকজন সেট হয়ে আউট হয়েছি। শান্ত ভাই, মিরাজ ভাই, আমার ইনিংসটাও বলতে হবে, সেট হয়ে আউট হয়েছি। এখানে কারও যদি ১০০ বা ৮০ রানের ইনিংস হতো, ম্যাচের দৃশ্য আরেকরকম হতো। ২৮০–৩০০ রানের স্কোর হতো। সামনের ম্যাচে এমন পরিস্থিতি তৈরি হলে যেন একজন ব্যাটার খেলাটা শেষ করে আসতে পারি।’
হৃদয়-লিটনদের ব্যাটে স্বভাবসুলভ স্ট্রোক প্লের প্রদর্শনীও দেখা যায়নি আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে। এটির ব্যাখ্যায় হৃদয় সামনে এনেছেন কঠিন পরিস্থিতিকে, ‘(গতকাল) যে পরিস্থিতি ছিল চাইলেও ঝুঁকি নিতে পারছিলাম না। একটু পর পর উইকেট হারিয়েছি আমরা। মনে হয়েছে কিছু হিসাবি ঝুঁকি নিতে হবে। এ মাঠে ৩০০–৩৫০ রানের স্কোর করতে হলে এই হিসাবি ঝুঁকি আমাদের নিতেই হবে।’
বয়সভিত্তিক ও ঘরোয়া ক্রিকেটে আলো ছড়ানো হৃদয় বেশ উপভোগ করছেন আন্তর্জাতিক ক্রিকেট। দলে একেবারে তরুণ সদস্য হলেও ড্রেসিংরুমে তিনি খুবই স্বচ্ছন্দ। এটির পেছনে দলে সিনিয়র ও তরুণ খেলোয়াড়দের মধ্যে মেলবন্ধনকে বড় করে দেখছেন হৃদয়, ‘সবাই এখানে অনেক সহায়তা করে। কখনো মনে হয় না খুব সিনিয়র (আছে দলে) ...। সবাই সবার সঙ্গে ফ্রি। যখন যেটা প্রয়োজন, সবাই অনেক সহায়তা করে। আমরা এখন যে অবস্থায়, খুব ভালো অবস্থায় আছি। আমরা যদি এটা ধরে রাখতে পারি, আশা করি ভালো ফল আসবে। আমাদের সবার বন্ডিং এখন অনেক ভালো। এখানে (জাতীয় দলে) এসে কখনোই মনে হয়নি আমি নতুন খেলোয়াড়। কখনোই অস্বস্তি বোধ করিনি। খুব ভালো লাগছে।’
বাংলাদেশ ম্যাচ শুরুর দুই ঘণ্টা আগেও একাদশ প্রকাশের ‘সাহস’ দেখায় না। তবে এখন বেশির ভাগ টেস্ট দল খেলা শুরুর একদিন আগেই টেস্ট একাদশ জানিয়ে দেয়। আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ জানিয়ে দিয়েছে কাল অ্যান্টিগা টেস্টে বাংলাদেশের বিপক্ষে একাদশটা কেমন হবে।
৮ ঘণ্টা আগেঅ্যাশেজ শুরুর আগে সিরিজের ফলাফল নিয়ে বরাবরই পূর্বানুমান করেন অস্ট্রেলিয়ার সাবেক তারকারা। সেই অভ্যাসের বশেই কিনা আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া পাঁচ টেস্টের বোর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি নিয়ে রিকি পন্টিং বলে বসলেন—অস্ট্রেলিয়া সিরিজ জিতবে ৩-১ ব্যবধানে।
১০ ঘণ্টা আগেবিনা যুদ্ধে নাহি দিব সূচ্যগ্র মেদিনী—চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান যা শুরু করেছে, তাতে এই কথাটা মনে পড়া স্বাভাবিক। কারণ দুই পক্ষই যার যার সিদ্ধান্তে অনড়। এমন পরিস্থিতিতে পাকিস্তানে যাওয়ার চিন্তাভাবনা করছে ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা (আইসিসি)।
১১ ঘণ্টা আগেব্যাটিংয়ে নামার সুযোগ হয়নি সাকিব আল হাসানের। তবে বোলিং ও ফিল্ডিংয়ে ভেলকি দেখিয়েছেন তিনি। আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে তাঁর দুর্দান্ত পারফরম্যান্সও জেতাতে পারল না বাংলা টাইগার্সকে।
১২ ঘণ্টা আগে