ক্রীড়া ডেস্ক
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার জয়রথ প্রায় থামিয়েই দিয়েছিল ভারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা ১৪ ম্যাচ জয়ী অস্ট্রেলিয়া নিজেদের ১৫ তম ম্যাচে এসেই হারের স্বাদ পায় কি না, সে সম্ভাবনা গত রাতে শারজায় তৈরি হয়েছিল। কিন্তু আইসিসির ইভেন্টটিতে যারা হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন, তাদের হারানো কি অতই সহজ!
১৫২ রানের লক্ষ্যে নেমে ভারতের গত রাতে শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার ছিল ১৪ রান। হাতে ছিল ৫ উইকেট। কঠিন হলেও একেবারে অসম্ভব তো নয়। যেখানে হারমানপ্রীত কৌর ছিলেন উইকেটে। শুরুটা ধীরগতির হলেও পরবর্তীতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রানের চাকা সচল রেখে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের ১৪ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন। উপরন্তু স্লো ওভার রেটের কারণে অস্ট্রেলিয়াকে একজন ফিল্ডার ৩০ গজ বৃত্তের ভেতর নিয়ে আসতে হয়েছিল। তবে অস্ট্রেলিয়ার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ডের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে শেষ ওভারে ভারত নিতে পেরেছে ৪ রান। হারিয়েছে ৪ উইকেট। যার মধ্যে পূজা ভাস্ত্রকর ও রাধা যাদবের উইকেট দুটি পেয়েছেন সাদারল্যান্ড। বাকি দুই ব্যাটার শ্রেয়াঙ্কা পাতিল ও অরুন্ধতি রেড্ডি হয়েছেন রান আউট। ভারত হেরে যায় ৯ রানে।
মূলত এই শেষ ওভারে দুই দলের ব্যাটিংয়ে পার্থক্যই গত রাতে শারজায় দেখা গেছে। অস্ট্রেলিয়া শেষ ওভারে নিয়েছে ১২ রান, হারিয়েছে ২ উইকেট। নির্ধারিত ২০ ওভারে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা করে ৮ উইকেটে ১৫১ রান। ইনিংসের শেষ বলে শ্রেয়াঙ্কা পাতিলকে ছক্কা মেরে অস্ট্রেলিয়ার রানটা ১৫০-এর ওপরে নিয়ে গেছেন ফোব লিচফিল্ড। তাছাড়া ব্যাটিংয়ে সাদারল্যান্ডের ৬ বলে ১০ রানের ইনিংসটাও ছিল কার্যকরী। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন ওপেনার গ্রেস হ্যারিস। তাহলিয়া ম্যাকগ্রা, এলিস পেরি-দুই মিডল অর্ডার ব্যাটারই করেছেন ৩২ রান।
জয়ের লক্ষ্যে নেমে ভারত যে ৯ উইকেটে ১৪২ রানে থেমে যায়, তাতে সর্বোচ্চ ৫৪ রান করে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক হারমানপ্রীত। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় অধিনায়ক বলেন, ‘আমার মতে তাদের (অস্ট্রেলিয়া) পুরো দলই অবদান রাখতে পারে। তারা এক দুইজন ক্রিকেটারের ওপর নির্ভর করে না। দলে অবদান রাখার মতো অলরাউন্ডার তাদের রয়েছে। আমাদের পরিকল্পনাও ভালো ছিল এবং আমরা ম্যাচে ছিলাম। তারা বাড়তি কোনো রান দেয়নি এবং কঠিন করে ফেলেছিল। তারা অভিজ্ঞ দল।’
সেমিফাইনালে জেতে হলে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গত রাতের ম্যাচটা ভারতের জন্য ‘ডু-অর-ডাই’ তো ছিলই। এমনকি তাকিয়ে থাকতে হতো পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের দিকে। তবে গত রাতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় এখন পুরোপুরি পাকিস্তানের ম্যাচের দিকেই তাকিয়ে থাকতে হবে ভারতকে। কারণ অস্ট্রেলিয়া ৮ পয়েন্ট নিয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটে ফেলেছে। নিউজিল্যান্ড আজ জিতলে ‘এ’ গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে সমীকরণ ছাড়াই উঠবে সেমিতে। কারণ নিউজিল্যান্ড জিতলে ৬ পয়েন্ট পেয়ে উঠবে সেরা চারে। ভারতের তো পয়েন্ট চারের ওপরে বাড়ানোর সুযোগ নেই।
বর্তমানে ৪ পয়েন্ট নিয়ে দুই ও তিনে রয়েছে ভারত ও নিউজিল্যান্ড। যেখানে ভারত ও নিউজিল্যান্ডের নেট রানরেট +০.৩২২ এবং +০.২৮২। কিউইরা হারলে তো গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেবে। অন্যদিকে নেট রানরেটে পাকিস্তান বেশ পিছিয়ে থাকলেও (-০.৪৮৮) বড় ব্যবধানে কিউইদের হারালে সেমিতে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে তাদেরও (পাকিস্তান)। ম্যাচ শেষে হারমানপ্রীত বলেন,‘আমাদের হাতে যা ছিল, সেটা আমরা চেষ্টা করেছিলাম। তবে এখন আমাদের হাতে তো কিছুই নেই। যদি আরেকটা ম্যাচ খেলার সুযোগ পাই, তাহলে তো ভালো। অন্যথায় যাদের সেখানে থাকা প্রাপ্য, সেই দল সেখানে থাকবে।’
বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টায় দুবাইয়ে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব আগামীকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শেষ হচ্ছে দুবাইয়েই। এই ম্যাচটিরও (ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড) শুরুর সময় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা। গ্রুপ পর্বের পর দুই দিন বিরতি শেষে ১৭ ও ১৮ অক্টোবর দুবাই ও শারজায় হবে দুটি সেমিফাইনাল। ২০ অক্টোবর দুবাইয়ে হবে ফাইনাল।
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সবশেষ অস্ট্রেলিয়া হেরেছিল ২০২০ সালে। সে বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি ভারত ১৭ রানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এই বিশ্বকাপেই অস্ট্রেলিয়া প্রতিশোধের মঞ্চ পেয়ে যায়। ৮ মার্চ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) ভারতকে ৮৫ রানে হারিয়ে শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছিল মেগ ল্যানিংয়ের নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেট দল। পরবর্তীতে গত বছর স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ষষ্ঠ শিরোপা জেতে অস্ট্রেলিয়া।
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা ম্যাচ জয়
দল ম্যাচ সময়
অস্ট্রেলিয়া ১৫ ২০২০-২০২৪
অস্ট্রেলিয়া ৭ ২০১০-২০১২
ইংল্যান্ড ৭ ২০২০-২০২৩
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭ ২০১৬-২০১৮
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়ার জয়রথ প্রায় থামিয়েই দিয়েছিল ভারত। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা ১৪ ম্যাচ জয়ী অস্ট্রেলিয়া নিজেদের ১৫ তম ম্যাচে এসেই হারের স্বাদ পায় কি না, সে সম্ভাবনা গত রাতে শারজায় তৈরি হয়েছিল। কিন্তু আইসিসির ইভেন্টটিতে যারা হ্যাটট্রিক চ্যাম্পিয়ন, তাদের হারানো কি অতই সহজ!
১৫২ রানের লক্ষ্যে নেমে ভারতের গত রাতে শেষ ওভারে জয়ের জন্য দরকার ছিল ১৪ রান। হাতে ছিল ৫ উইকেট। কঠিন হলেও একেবারে অসম্ভব তো নয়। যেখানে হারমানপ্রীত কৌর ছিলেন উইকেটে। শুরুটা ধীরগতির হলেও পরবর্তীতে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে রানের চাকা সচল রেখে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্যারিয়ারের ১৪ তম ফিফটি তুলে নিয়েছেন। উপরন্তু স্লো ওভার রেটের কারণে অস্ট্রেলিয়াকে একজন ফিল্ডার ৩০ গজ বৃত্তের ভেতর নিয়ে আসতে হয়েছিল। তবে অস্ট্রেলিয়ার অ্যানাবেল সাদারল্যান্ডের বুদ্ধিদীপ্ত বোলিংয়ে শেষ ওভারে ভারত নিতে পেরেছে ৪ রান। হারিয়েছে ৪ উইকেট। যার মধ্যে পূজা ভাস্ত্রকর ও রাধা যাদবের উইকেট দুটি পেয়েছেন সাদারল্যান্ড। বাকি দুই ব্যাটার শ্রেয়াঙ্কা পাতিল ও অরুন্ধতি রেড্ডি হয়েছেন রান আউট। ভারত হেরে যায় ৯ রানে।
মূলত এই শেষ ওভারে দুই দলের ব্যাটিংয়ে পার্থক্যই গত রাতে শারজায় দেখা গেছে। অস্ট্রেলিয়া শেষ ওভারে নিয়েছে ১২ রান, হারিয়েছে ২ উইকেট। নির্ধারিত ২০ ওভারে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা করে ৮ উইকেটে ১৫১ রান। ইনিংসের শেষ বলে শ্রেয়াঙ্কা পাতিলকে ছক্কা মেরে অস্ট্রেলিয়ার রানটা ১৫০-এর ওপরে নিয়ে গেছেন ফোব লিচফিল্ড। তাছাড়া ব্যাটিংয়ে সাদারল্যান্ডের ৬ বলে ১০ রানের ইনিংসটাও ছিল কার্যকরী। ইনিংস সর্বোচ্চ ৪০ রান করেন ওপেনার গ্রেস হ্যারিস। তাহলিয়া ম্যাকগ্রা, এলিস পেরি-দুই মিডল অর্ডার ব্যাটারই করেছেন ৩২ রান।
জয়ের লক্ষ্যে নেমে ভারত যে ৯ উইকেটে ১৪২ রানে থেমে যায়, তাতে সর্বোচ্চ ৫৪ রান করে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক হারমানপ্রীত। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে ভারতীয় অধিনায়ক বলেন, ‘আমার মতে তাদের (অস্ট্রেলিয়া) পুরো দলই অবদান রাখতে পারে। তারা এক দুইজন ক্রিকেটারের ওপর নির্ভর করে না। দলে অবদান রাখার মতো অলরাউন্ডার তাদের রয়েছে। আমাদের পরিকল্পনাও ভালো ছিল এবং আমরা ম্যাচে ছিলাম। তারা বাড়তি কোনো রান দেয়নি এবং কঠিন করে ফেলেছিল। তারা অভিজ্ঞ দল।’
সেমিফাইনালে জেতে হলে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গত রাতের ম্যাচটা ভারতের জন্য ‘ডু-অর-ডাই’ তো ছিলই। এমনকি তাকিয়ে থাকতে হতো পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড ম্যাচের দিকে। তবে গত রাতে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে যাওয়ায় এখন পুরোপুরি পাকিস্তানের ম্যাচের দিকেই তাকিয়ে থাকতে হবে ভারতকে। কারণ অস্ট্রেলিয়া ৮ পয়েন্ট নিয়ে সেমিফাইনালের টিকিট কেটে ফেলেছে। নিউজিল্যান্ড আজ জিতলে ‘এ’ গ্রুপের দ্বিতীয় দল হিসেবে সমীকরণ ছাড়াই উঠবে সেমিতে। কারণ নিউজিল্যান্ড জিতলে ৬ পয়েন্ট পেয়ে উঠবে সেরা চারে। ভারতের তো পয়েন্ট চারের ওপরে বাড়ানোর সুযোগ নেই।
বর্তমানে ৪ পয়েন্ট নিয়ে দুই ও তিনে রয়েছে ভারত ও নিউজিল্যান্ড। যেখানে ভারত ও নিউজিল্যান্ডের নেট রানরেট +০.৩২২ এবং +০.২৮২। কিউইরা হারলে তো গ্রুপ পর্ব থেকেই বিদায় নেবে। অন্যদিকে নেট রানরেটে পাকিস্তান বেশ পিছিয়ে থাকলেও (-০.৪৮৮) বড় ব্যবধানে কিউইদের হারালে সেমিতে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে তাদেরও (পাকিস্তান)। ম্যাচ শেষে হারমানপ্রীত বলেন,‘আমাদের হাতে যা ছিল, সেটা আমরা চেষ্টা করেছিলাম। তবে এখন আমাদের হাতে তো কিছুই নেই। যদি আরেকটা ম্যাচ খেলার সুযোগ পাই, তাহলে তো ভালো। অন্যথায় যাদের সেখানে থাকা প্রাপ্য, সেই দল সেখানে থাকবে।’
বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৮টায় দুবাইয়ে মুখোমুখি হবে পাকিস্তান-নিউজিল্যান্ড। নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্ব আগামীকাল ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড ম্যাচ দিয়ে শেষ হচ্ছে দুবাইয়েই। এই ম্যাচটিরও (ওয়েস্ট ইন্ডিজ-ইংল্যান্ড) শুরুর সময় বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা। গ্রুপ পর্বের পর দুই দিন বিরতি শেষে ১৭ ও ১৮ অক্টোবর দুবাই ও শারজায় হবে দুটি সেমিফাইনাল। ২০ অক্টোবর দুবাইয়ে হবে ফাইনাল।
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে সবশেষ অস্ট্রেলিয়া হেরেছিল ২০২০ সালে। সে বছরের ২১ ফেব্রুয়ারি ভারত ১৭ রানে হারিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। এই বিশ্বকাপেই অস্ট্রেলিয়া প্রতিশোধের মঞ্চ পেয়ে যায়। ৮ মার্চ মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডে (এমসিজি) ভারতকে ৮৫ রানে হারিয়ে শিরোপা উঁচিয়ে ধরেছিল মেগ ল্যানিংয়ের নেতৃত্বাধীন অস্ট্রেলিয়া নারী ক্রিকেট দল। পরবর্তীতে গত বছর স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ষষ্ঠ শিরোপা জেতে অস্ট্রেলিয়া।
নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে টানা ম্যাচ জয়
দল ম্যাচ সময়
অস্ট্রেলিয়া ১৫ ২০২০-২০২৪
অস্ট্রেলিয়া ৭ ২০১০-২০১২
ইংল্যান্ড ৭ ২০২০-২০২৩
ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৭ ২০১৬-২০১৮
দুবাইয়ে আইসিসি নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে শিরোপা তুলে দেওয়া ও ওমরা হজ করে দেশে ফিরেছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ। ফিরেই জরুরি বোর্ড সভা ডেকেছেন আজ বেলা ৩টায়। সেখান থেকে গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু বিষয়ে সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানা গেছে।
১৪ মিনিট আগেপাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডে (পিসিবি) পালাবদলের খেলা খুব পরিচিত ঘটনা। বোর্ড সভাপতির পদের মেয়াদ কত দিন হবে, সেটা নিয়েই থাকে অনিশ্চয়তা। সেখানে ঘনঘন কোচ পরিবর্তন মামুলি ব্যাপার। এভাবে হঠাৎ করে কোচের পদত্যাগ পাকিস্তান ক্রিকেটের জন্য ভালো কিছু মনে করছেন না রমিজ রাজা।
১৩ ঘণ্টা আগেআগামী ডিসেম্বর-জানুয়ারিতে তিনটি করে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি এবং দুটি টেস্ট খেলতে জিম্বাবুয়ে সফরে যাবে আফগানিস্তান। ২৮ বছর পর জিম্বাবুয়ে নিজেদের মাঠে খেলবে বক্সিং-ডে টেস্ট। বুলাওয়েতে ২৬ থেকে ৩০ ডিসেম্বর হবে প্রথম টেস্ট অর্থাৎ বক্সিং-ডে টেস্ট।
১৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টের প্রথম দিনই ছড়ি ঘুরিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। বাংলাদেশের বোলাররা উইকেটের জন্য রীতিমতো হাপিত্যেশ করেছেন আজ। এমন ব্যাটিংবান্ধব উইকেটে টেস্টের ফল দ্রুতই আসবে বলে আশা করছেন ত্রিস্তান স্টাবস।
১৪ ঘণ্টা আগে