রানা আব্বাস, কলম্বো থেকে
লাহোরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক জয়। এরপর টানা দুই হারে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে পড়া। তবে সব ব্যর্থতা ভুলে বাংলাদেশ বিশ্বকাপের আত্মবিশ্বাসী জ্বালানি পেল কাল ভারতকে ৬ রানে হারিয়ে। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের মুখে যেমন তৃপ্তির হাসি দেখা গেল, আবার কিছু জায়গা নিয়ে তিনি এখনো চিন্তিতও। হাথুরুর সংবাদ সম্মেলনের প্রায় পুরোটাই থাকল এখানে।
প্রশ্ন: ভারতের বিপক্ষে এই দুর্দান্ত জয় কতটা আত্মবিশ্বাস বাড়াচ্ছে বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে?
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে: এটা আমাদের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। বিশ্বকাপের আগে আমরা ভালো আত্মবিশ্বাস পেলাম। সত্যি বলতে দল হিসেবে খেলতে পারছিলাম না আমরা। কোনো অজুহাত দেব না। ভিন্ন ভিন্ন কন্ডিশনে আমরা খেলেছি। ক্যান্ডি, লাহোরের পরে এই কন্ডিশনে খেলা। অনেক চোট, অসুস্থতা ছিল। অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল। তবে আমরা অন্য খেলোয়াড় পরখ করে দেখার সুযোগ পেয়েছি। বিশ্বকাপ দল তৈরি করতে এটা আমাদের ভালো সহায়তা করবে।’
প্রশ্ন: ভারতের বিপক্ষে এই জয়ে কতটা তৃপ্ত আপনি?
হাথুরু: খুবই তৃপ্তিদায়ক জয়। বেশির ভাগ খেলোয়াড় অবদান রেখেছে এই জয়ে। এটা দারুণ দলীয় প্রচেষ্টা ছিল। যেটা তৃপ্তিদায়ক।
প্রশ্ন: তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটিং কীভাবে বিশ্লেষণ করবেন?
হাথুরু: হৃদয়ের ওপর আমি আজ (কাল) অসন্তুষ্ট। ফিফটির পর উইকেট ছুড়ে দিয়ে এসেছে। সব মিলিয়ে সে নিজের খেলাটা বুঝতে শিখছে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলের লেজের দিকের ব্যাটাররা সাধারণত ভালো করেন না। অবশেষে তাঁরা ভালো করেছেন। সেটিও ৬ উইকেটে ১৬১ রান হারিয়ে ফেলার পর। আপনি কি মনে করেন, এটিই ম্যাচের আসল টার্নিং পয়েন্ট?
হাথুরু: অবশ্যই, এটা আমাদের লড়াইয়ের সুযোগ দিয়েছে। ২৬০ পেরোনো স্কোর এনে দিয়েছে। ৭ উইকেটে ১৯০ (১৯৩) ছিল। আমাদের লেজ এবং ওপরের দিকে ব্যাটাররা অবদান রাখতে পারছিল না। সেদিক দিয়ে টেল এন্ডাররা ভালো করায় আমাদের গেমে থাকতে সহায়তা করেছে।
প্রশ্ন: মোস্তাফিজুর রহমানের ছন্দে ফেরাটা কতটা স্বস্তির আপনার জন্য? যেহেতু টানা কয়েকটি ম্যাচে সে বাদ পড়েছে?
হাথুরু: স্বস্তি? নাহ্। সে বাদ পড়েনি। বিশ্বকাপের জন্য আমরা খেলোয়াড়দের ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলিয়েছি। গত ৩-৪ সিরিজে আমরা এভাবেই খেলাচ্ছি সবাইকে। সে আমাদের অন্যতম সিনিয়র ক্রিকেটার। আমি জানি তার সামর্থ্য আছে, যেটা সে আজ করে দেখিয়েছে।
প্রশ্ন: যেহেতু ডেড রাবার ছিল এটা। খেলোয়াড়দের উদ্বুদ্ধ করা কঠিন ছিল কি না?
হাথুরু: আই হেট ডেড রাবার। দুই দেশের মধ্যে খেলায় কোনো ডেড রাবার থাকতে পারে না। দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা, সেটাও এশিয়া কাপের মতো টুর্নামেন্টে, আর আপনি হারিয়েছেন ভারতকে, যারা আজ (কাল) পর্যন্ত অপরাজিত ছিল টুর্নামেন্টে। তবে হ্যাঁ, এটা আমাদের অনেক আত্মবিশ্বাস দেবে। আমাদের যে সমন্বয়, সেটার ওপরও বিশ্বাস বাড়াবে। আমরা ভালো শুরু দিতে পারিনি বেশির ভাগ ম্যাচেই। লেজের দিকের ব্যাটাররাও বেশির ভাগ ম্যাচে ভালো করেনি। আজ একটি জায়গায় ভালো করেছি, আর তাতেই পার্থক্য তৈরি হয়ে গেছে। বিশ্বকাপের আগে এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।
প্রশ্ন: আপনি যেসব উত্তর খুঁজছিলেন, সব কি পেয়েছেন এশিয়া কাপে?
হাথুরু: না, আমি খুব বেশি উত্তর পাইনি। কিছু উত্তর পেয়েছি। আরেকটি সিরিজ আসছে। আরও কিছু জায়গায় কাজ করার আছে। ভালো শুরু পাইনি বেশির ভাগ ম্যাচে। এটা একটা চিন্তার বিষয়। এ ধরনের কন্ডিশনে ভালো খেলা সহজ নয়। বেশির ভাগ দল ভুগেছে এখানে। কিছু উত্তর পেয়েছি। তবে কিছু খেলোয়াড় আমাদের ভালো খেলেছে।
লাহোরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক জয়। এরপর টানা দুই হারে এশিয়া কাপ থেকে ছিটকে পড়া। তবে সব ব্যর্থতা ভুলে বাংলাদেশ বিশ্বকাপের আত্মবিশ্বাসী জ্বালানি পেল কাল ভারতকে ৬ রানে হারিয়ে। ম্যাচ শেষে বাংলাদেশ দলের প্রধান কোচ চন্ডিকা হাথুরুসিংহের মুখে যেমন তৃপ্তির হাসি দেখা গেল, আবার কিছু জায়গা নিয়ে তিনি এখনো চিন্তিতও। হাথুরুর সংবাদ সম্মেলনের প্রায় পুরোটাই থাকল এখানে।
প্রশ্ন: ভারতের বিপক্ষে এই দুর্দান্ত জয় কতটা আত্মবিশ্বাস বাড়াচ্ছে বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে?
চন্ডিকা হাথুরুসিংহে: এটা আমাদের জন্য অনেক বড় ব্যাপার। বিশ্বকাপের আগে আমরা ভালো আত্মবিশ্বাস পেলাম। সত্যি বলতে দল হিসেবে খেলতে পারছিলাম না আমরা। কোনো অজুহাত দেব না। ভিন্ন ভিন্ন কন্ডিশনে আমরা খেলেছি। ক্যান্ডি, লাহোরের পরে এই কন্ডিশনে খেলা। অনেক চোট, অসুস্থতা ছিল। অনেক চ্যালেঞ্জ ছিল। তবে আমরা অন্য খেলোয়াড় পরখ করে দেখার সুযোগ পেয়েছি। বিশ্বকাপ দল তৈরি করতে এটা আমাদের ভালো সহায়তা করবে।’
প্রশ্ন: ভারতের বিপক্ষে এই জয়ে কতটা তৃপ্ত আপনি?
হাথুরু: খুবই তৃপ্তিদায়ক জয়। বেশির ভাগ খেলোয়াড় অবদান রেখেছে এই জয়ে। এটা দারুণ দলীয় প্রচেষ্টা ছিল। যেটা তৃপ্তিদায়ক।
প্রশ্ন: তাওহীদ হৃদয়ের ব্যাটিং কীভাবে বিশ্লেষণ করবেন?
হাথুরু: হৃদয়ের ওপর আমি আজ (কাল) অসন্তুষ্ট। ফিফটির পর উইকেট ছুড়ে দিয়ে এসেছে। সব মিলিয়ে সে নিজের খেলাটা বুঝতে শিখছে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশ দলের লেজের দিকের ব্যাটাররা সাধারণত ভালো করেন না। অবশেষে তাঁরা ভালো করেছেন। সেটিও ৬ উইকেটে ১৬১ রান হারিয়ে ফেলার পর। আপনি কি মনে করেন, এটিই ম্যাচের আসল টার্নিং পয়েন্ট?
হাথুরু: অবশ্যই, এটা আমাদের লড়াইয়ের সুযোগ দিয়েছে। ২৬০ পেরোনো স্কোর এনে দিয়েছে। ৭ উইকেটে ১৯০ (১৯৩) ছিল। আমাদের লেজ এবং ওপরের দিকে ব্যাটাররা অবদান রাখতে পারছিল না। সেদিক দিয়ে টেল এন্ডাররা ভালো করায় আমাদের গেমে থাকতে সহায়তা করেছে।
প্রশ্ন: মোস্তাফিজুর রহমানের ছন্দে ফেরাটা কতটা স্বস্তির আপনার জন্য? যেহেতু টানা কয়েকটি ম্যাচে সে বাদ পড়েছে?
হাথুরু: স্বস্তি? নাহ্। সে বাদ পড়েনি। বিশ্বকাপের জন্য আমরা খেলোয়াড়দের ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলিয়েছি। গত ৩-৪ সিরিজে আমরা এভাবেই খেলাচ্ছি সবাইকে। সে আমাদের অন্যতম সিনিয়র ক্রিকেটার। আমি জানি তার সামর্থ্য আছে, যেটা সে আজ করে দেখিয়েছে।
প্রশ্ন: যেহেতু ডেড রাবার ছিল এটা। খেলোয়াড়দের উদ্বুদ্ধ করা কঠিন ছিল কি না?
হাথুরু: আই হেট ডেড রাবার। দুই দেশের মধ্যে খেলায় কোনো ডেড রাবার থাকতে পারে না। দেশকে প্রতিনিধিত্ব করা, সেটাও এশিয়া কাপের মতো টুর্নামেন্টে, আর আপনি হারিয়েছেন ভারতকে, যারা আজ (কাল) পর্যন্ত অপরাজিত ছিল টুর্নামেন্টে। তবে হ্যাঁ, এটা আমাদের অনেক আত্মবিশ্বাস দেবে। আমাদের যে সমন্বয়, সেটার ওপরও বিশ্বাস বাড়াবে। আমরা ভালো শুরু দিতে পারিনি বেশির ভাগ ম্যাচেই। লেজের দিকের ব্যাটাররাও বেশির ভাগ ম্যাচে ভালো করেনি। আজ একটি জায়গায় ভালো করেছি, আর তাতেই পার্থক্য তৈরি হয়ে গেছে। বিশ্বকাপের আগে এটা আমাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে।
প্রশ্ন: আপনি যেসব উত্তর খুঁজছিলেন, সব কি পেয়েছেন এশিয়া কাপে?
হাথুরু: না, আমি খুব বেশি উত্তর পাইনি। কিছু উত্তর পেয়েছি। আরেকটি সিরিজ আসছে। আরও কিছু জায়গায় কাজ করার আছে। ভালো শুরু পাইনি বেশির ভাগ ম্যাচে। এটা একটা চিন্তার বিষয়। এ ধরনের কন্ডিশনে ভালো খেলা সহজ নয়। বেশির ভাগ দল ভুগেছে এখানে। কিছু উত্তর পেয়েছি। তবে কিছু খেলোয়াড় আমাদের ভালো খেলেছে।
ইন্টারনেট ভেঙে দেবেন, এমন কাউকে আনতে যাচ্ছেন বলে আলোড়ন তুলেছিলেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। পর্তুগিজ তারকা ফরোয়ার্ডের অতিথি কে হতে পারেন, সেটা নিয়ে চলছিল অনেক জল্পনা-কল্পনা।
১ ঘণ্টা আগেডিসেম্বরে মধ্যে ফ্লাডলাইট বাদে বাকি কাজ শেষ হয়ে যাবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামের। তবে পরিপূর্ণভাবে পেতে আগামী জুন পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। সে জন্য সাফ অনূর্ধ্ব-২০ আয়োজনে বিকল্প ভেন্যু হিসেবে কক্সবাজারকে পছন্দ বাফুফের।
২ ঘণ্টা আগেপার্থে সকালে শুরু হয়েছে অস্ট্রেলিয়া-ভারত প্রথম টেস্ট। রাতে সিরিজের প্রথম টেস্টে খেলতে নামছে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশ সময় রাত ৮টায় শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের প্রথম টেস্ট। ফুটবলে ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর আল নাসরের ম্যাচ রয়েছে। এক নজরে দেখে নিন টিভিতে কী কী খেলা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেখেলা, ক্রিকেট, বাংলাদেশ ক্রিকেট, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট, টেস্ট ক্রিকেট
২ ঘণ্টা আগে