ক্রীড়া ডেস্ক
সমালোচক শ্রেণির তালিকা করলে ‘ভদ্রলোক’ জিওফ বয়কট নিশ্চিতভাবেই ওপরের সারিতেই থাকবেন। আরও একবার জো রুটদের তির্যক সমালোচনা করে আলোচনায় এখন সাবেক এই ইংলিশ অধিনায়ক। লর্ডস টেস্টে ভারতের কাছে হারটা ভালোভাবে নেননি বয়কট! বয়কটের মতে, লর্ডসে নির্বোধের মতো খেলেছে ইংল্যান্ড।
বয়কটের ক্ষুব্ধ হওয়া অবশ্য একেবারে অমূলক হয়। দারুণ রোমাঞ্চ জাগিয়ে টেস্টটা ভারত জিতলেও চতুর্থ দিন শেষেও ম্যাচ ছিল ইংল্যান্ডের হাতে। পঞ্চম দিনে লেজের দুই ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ শামি আর জসপ্রিত বুমরার বীরত্বে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। শেষ পর্যন্ত সিরাজ-বুমরাদের কাছে ব্যাটসম্যানদের অসহায় আত্মসমর্পণ ম্যাচ হারে ১৫১ রানে।
দ্য টেলিগ্রাফে লেখা নিজের কলামে বয়কট লিখেছেন, ‘এই ম্যাচ আমাদের সামনে দুটি জিনিস প্রমাণ করে দিয়েছে। প্রথমত, আপনি যদি নির্বোধ হন, তাহলে টেস্ট ম্যাচ জেতার যোগ্য নন আপনি। অসাধারণ ব্যাটিংয়ের জন্য আমরা জো রুটকে যতই ভালোবাসি না কেন, অধিনায়ক হিসেবে ট্যাকটিকসে সে বড়সড় গড়বড় পাকিয়েছে।’
বুমরা-শামির জুটি মূলত ভারতীয়দের তাতিয়ে দিয়েছিল, যেটা তারা কাজে লাগিয়েছে পরে বোলিংয়ে। বুমরা-শামি জুটির সময় রুটের সমালোচনা করে বয়কট লিখেছেন, ‘যখন বুমরা উইকেটে এল, মনে হচ্ছিল যেন রেগে থাকা ষাঁড়ের সামনে লাল কাপড় ওড়ানো হয়েছে। তাকে দেখেই উড একের পর এক শর্ট বল করতে থাকে। এটা নিশ্চিত যে ইংল্যান্ড অধিনায়ক ও কয়েকজন খেলোয়াড় মিলে প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে পড়েছিল। প্রথম ইনিংসে অ্যান্ডারসনকে বুমরা যে টানা বাউন্সার করেছিল, তার জবাব দিতে চেয়েছিল ফাস্ট বোলাররা। বাচ্চাসুলভ আবেগ গ্রাস করে ফেলেছিল ইংল্যান্ডকে। ফাস্ট বোলাররা হয়তো মাথা গরম করতে পারে। এ সময় অধিনায়ককে মাথা ঠান্ডা রেখে সামাল দিতে হয়। এখানে রুট খেই হারিয়ে ফেলেছিল।’
ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় ইনিংসে ৫১.৫ ওভারে ১২০ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। রুট ছাড়া কেউই সেভাবে রান করতে পারছেন না। নিজের দ্বিতীয় পর্যবেক্ষণে বয়কট লিখেছেন, ‘রানের জন্য পুরো ইংল্যান্ড দল রুটের ওপর নির্ভর করে থাকতে পারে না। দ্রুতই ওপরের তিন ব্যাটসম্যানকে রানে ফিরতে হবে। পুরো বিষয়টিকে একটা কৌতুক বানিয়ে ফেলা হয়েছে।’
সমালোচক শ্রেণির তালিকা করলে ‘ভদ্রলোক’ জিওফ বয়কট নিশ্চিতভাবেই ওপরের সারিতেই থাকবেন। আরও একবার জো রুটদের তির্যক সমালোচনা করে আলোচনায় এখন সাবেক এই ইংলিশ অধিনায়ক। লর্ডস টেস্টে ভারতের কাছে হারটা ভালোভাবে নেননি বয়কট! বয়কটের মতে, লর্ডসে নির্বোধের মতো খেলেছে ইংল্যান্ড।
বয়কটের ক্ষুব্ধ হওয়া অবশ্য একেবারে অমূলক হয়। দারুণ রোমাঞ্চ জাগিয়ে টেস্টটা ভারত জিতলেও চতুর্থ দিন শেষেও ম্যাচ ছিল ইংল্যান্ডের হাতে। পঞ্চম দিনে লেজের দুই ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ শামি আর জসপ্রিত বুমরার বীরত্বে ম্যাচে ঘুরে দাঁড়ায় ভারত। শেষ পর্যন্ত সিরাজ-বুমরাদের কাছে ব্যাটসম্যানদের অসহায় আত্মসমর্পণ ম্যাচ হারে ১৫১ রানে।
দ্য টেলিগ্রাফে লেখা নিজের কলামে বয়কট লিখেছেন, ‘এই ম্যাচ আমাদের সামনে দুটি জিনিস প্রমাণ করে দিয়েছে। প্রথমত, আপনি যদি নির্বোধ হন, তাহলে টেস্ট ম্যাচ জেতার যোগ্য নন আপনি। অসাধারণ ব্যাটিংয়ের জন্য আমরা জো রুটকে যতই ভালোবাসি না কেন, অধিনায়ক হিসেবে ট্যাকটিকসে সে বড়সড় গড়বড় পাকিয়েছে।’
বুমরা-শামির জুটি মূলত ভারতীয়দের তাতিয়ে দিয়েছিল, যেটা তারা কাজে লাগিয়েছে পরে বোলিংয়ে। বুমরা-শামি জুটির সময় রুটের সমালোচনা করে বয়কট লিখেছেন, ‘যখন বুমরা উইকেটে এল, মনে হচ্ছিল যেন রেগে থাকা ষাঁড়ের সামনে লাল কাপড় ওড়ানো হয়েছে। তাকে দেখেই উড একের পর এক শর্ট বল করতে থাকে। এটা নিশ্চিত যে ইংল্যান্ড অধিনায়ক ও কয়েকজন খেলোয়াড় মিলে প্রতিশোধ নিতে মরিয়া হয়ে পড়েছিল। প্রথম ইনিংসে অ্যান্ডারসনকে বুমরা যে টানা বাউন্সার করেছিল, তার জবাব দিতে চেয়েছিল ফাস্ট বোলাররা। বাচ্চাসুলভ আবেগ গ্রাস করে ফেলেছিল ইংল্যান্ডকে। ফাস্ট বোলাররা হয়তো মাথা গরম করতে পারে। এ সময় অধিনায়ককে মাথা ঠান্ডা রেখে সামাল দিতে হয়। এখানে রুট খেই হারিয়ে ফেলেছিল।’
ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতায় দ্বিতীয় ইনিংসে ৫১.৫ ওভারে ১২০ রানে অলআউট হয় ইংল্যান্ড। রুট ছাড়া কেউই সেভাবে রান করতে পারছেন না। নিজের দ্বিতীয় পর্যবেক্ষণে বয়কট লিখেছেন, ‘রানের জন্য পুরো ইংল্যান্ড দল রুটের ওপর নির্ভর করে থাকতে পারে না। দ্রুতই ওপরের তিন ব্যাটসম্যানকে রানে ফিরতে হবে। পুরো বিষয়টিকে একটা কৌতুক বানিয়ে ফেলা হয়েছে।’
ভারতের ক্রিকেট নিয়ে উন্মাদনার কথা সবারই জানা। আইসিসি ইভেন্ট হলে সেটা বেড়ে যায় বহুগুণে। তার ওপর যদি দলটি ওঠে ফাইনালে, তাহলে তো কথাই নেই। সেকারণে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে প্রতিপক্ষ ঠিক হওয়ার আগেই শেষ সব টিকিট।
২৮ মিনিট আগেক্রিকেটে ঘন ঘন নিয়ম পরিবর্তন করে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি)। বলে থুতু লাগানো তো আইসিসি অনেক আগে থেকেই নিষিদ্ধ করেছে। ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থার কাছে এই নিয়মটি বদলানোর অনুরোধ করেছেন মোহাম্মদ শামি।
১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক ক্রিকেটে রাচীন রবীন্দ্রর পথচলা কেবল ৪ বছরের। এরই মধ্যে তিনি গড়ে চলেছেন একের পর এক রেকর্ড। আইসিসি ইভেন্টে নিউজিল্যান্ডের এই ক্রিকেটার জ্বলে ওঠেন বারুদের মতো।
২ ঘণ্টা আগেলাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে ২২ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত অস্ট্রেলিয়া-ইংল্যান্ড ম্যাচটার কথা হয়তো অনেকেরই মনে আছে। রানবন্যান ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া যে বিশ্বরেকর্ড গড়েছে, সেটা কি কেউ সহজে ভুলতে পারেন? তবে অস্ট্রেলিয়ার সেই রেকর্ড মাত্র ১১ দিনে ভেঙে দিল নিউজিল্যান্ড। কিউইরা বিশ্বরেকর্ডটা নিজেদের নামে লিখিয়ে নিল
৩ ঘণ্টা আগে