নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের (বিসিএল) শিরোপা জেতার বাকি ছিল শুধু পূর্বাঞ্চল। বাকি তিন দল—দক্ষিণাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চল অন্তত একবার হলেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ১১তম টুর্নামেন্টে সেই আক্ষেপ ঘুচল পূর্বাঞ্চলের, পাশাপাশি দারুণ এক পূর্ণতাও যেন পেল বিসিএল। ২০২৩-২৪ মৌসুমজুড়ে দুর্দান্ত খেলে বিসিএলের প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পূর্বাঞ্চল।
পয়েন্ট টেবিলে সবার নিচে থেকে বিসিএলের সর্বশেষ টুর্নামেন্ট শেষ করেছিল পূর্বাঞ্চল। কিন্তু কোচ রাজিন সালেহর কৌশল ও পরিকল্পনায় এবার একদমই বদলে যাওয়া তারা। অপরাজিত থেকেই জিতল শিরোপা। দক্ষিণাঞ্চলের বিপক্ষে তাদের প্রথম ম্যাচটি হয়েছিল ড্র। পরের ম্যাচে মধ্যাঞ্চলকে ৭ উইকেটে এবং শেষ রাউন্ডে আজ উত্তরাঞ্চলকে ইনিংস ও ১১২ রানে হারিয়েছে তারা।
রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে দুটি ম্যাচে জয় ও একটি ড্রয়ে ২০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে থেকে মৌসুম শেষে করেছে পূর্বাঞ্চল। দুই নম্বরে থাকা মধ্যাঞ্চল একটি করে জয়, হার ও ড্রয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে রানার্সআপ হয়েছে। ৪ পয়েন্ট করে নিয়ে তিন ও চার নম্বরে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চল।
পূর্বাঞ্চলের পেসারদের তোপে শেষ রাউন্ডে থিতু হওয়ার সুযোগই পাননি উত্তরাঞ্চলের ব্যাটাররা। এক খালেদ আহমেদ দুই ইনিংসে নিয়েছেন ১১ উইকেট। একটি রানআউট ছাড়া উত্তরাঞ্চলের ২১টি উইকেটই নিয়েছেন পূর্বাঞ্চলের পেস ত্রয়ী—খালেদ, আবু জায়েদ রাহি ও রেজাউর রহমান রাজা।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে শেষ রাউন্ডে টস জিতে উত্তরাঞ্চলকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় পূর্বাঞ্চল। রাজা-খালেদদের তোপে প্রথম ইনিংসে ১০৮ রানেই গুটিয়ে যায় আকবর আলীর উত্তরাঞ্চল। বিপরীতে মুমিনুল হকের সেঞ্চুরি (১১৭), পারভেজ হোসেন ইমনের ৯০ ও শাহাদাত হোসেন দিপুর (৫৬) ফিফটির সৌজন্যে প্রথম ইনিংসে ৩৫২ রান তোলে ইরফান শুক্কুরের পূর্বাঞ্চল।
২৪৪ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় ডোবে উত্তরাঞ্চল। খালেদের ৭ উইকেটে ১৩২ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা। আর পূর্বাঞ্চল পায় ইনিংস ও ১১২ রানের বড় জয়। দুই ইনিংসে ১১ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন খালেদ।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে দক্ষিণাঞ্চলকে শেষ রাউন্ডে ১০ উইকেটে হারিয়েছে মধ্যাঞ্চল। গতবারের চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণাঞ্চল এবার পয়েন্ট টেবিলের সবার নিচে থেকেই বিসিএল শেষ করল। প্রথম ইনিংসে ২১৪ রান করেছিল দক্ষিণাঞ্চল। বিপরীতে মধ্যাঞ্চল করে ২৪৮ রান।
৩৪ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে দক্ষিণাঞ্চল। তিন পেসার আবু হায়দার রনি, শহীদুল ইসলাম ও সালাউদ্দিন শাকিলের দুর্দান্ত বোলিংয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রানেই অলআউট হয়ে যায় তারা। ফলে জয়ের জন্য ১৬ রানের লক্ষ্য পায় মধ্যাঞ্চল। ১ ওভারেই সেই লক্ষ্য তাড়া করে তারা।
বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগের (বিসিএল) শিরোপা জেতার বাকি ছিল শুধু পূর্বাঞ্চল। বাকি তিন দল—দক্ষিণাঞ্চল, মধ্যাঞ্চল ও উত্তরাঞ্চল অন্তত একবার হলেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। ১১তম টুর্নামেন্টে সেই আক্ষেপ ঘুচল পূর্বাঞ্চলের, পাশাপাশি দারুণ এক পূর্ণতাও যেন পেল বিসিএল। ২০২৩-২৪ মৌসুমজুড়ে দুর্দান্ত খেলে বিসিএলের প্রথমবারের মতো চ্যাম্পিয়ন হয়েছে পূর্বাঞ্চল।
পয়েন্ট টেবিলে সবার নিচে থেকে বিসিএলের সর্বশেষ টুর্নামেন্ট শেষ করেছিল পূর্বাঞ্চল। কিন্তু কোচ রাজিন সালেহর কৌশল ও পরিকল্পনায় এবার একদমই বদলে যাওয়া তারা। অপরাজিত থেকেই জিতল শিরোপা। দক্ষিণাঞ্চলের বিপক্ষে তাদের প্রথম ম্যাচটি হয়েছিল ড্র। পরের ম্যাচে মধ্যাঞ্চলকে ৭ উইকেটে এবং শেষ রাউন্ডে আজ উত্তরাঞ্চলকে ইনিংস ও ১১২ রানে হারিয়েছে তারা।
রাউন্ড রবিন লিগ পদ্ধতিতে দুটি ম্যাচে জয় ও একটি ড্রয়ে ২০ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের শীর্ষে থেকে মৌসুম শেষে করেছে পূর্বাঞ্চল। দুই নম্বরে থাকা মধ্যাঞ্চল একটি করে জয়, হার ও ড্রয়ে ১০ পয়েন্ট নিয়ে রানার্সআপ হয়েছে। ৪ পয়েন্ট করে নিয়ে তিন ও চার নম্বরে থেকে টুর্নামেন্ট শেষ করেছে উত্তরাঞ্চল ও দক্ষিণাঞ্চল।
পূর্বাঞ্চলের পেসারদের তোপে শেষ রাউন্ডে থিতু হওয়ার সুযোগই পাননি উত্তরাঞ্চলের ব্যাটাররা। এক খালেদ আহমেদ দুই ইনিংসে নিয়েছেন ১১ উইকেট। একটি রানআউট ছাড়া উত্তরাঞ্চলের ২১টি উইকেটই নিয়েছেন পূর্বাঞ্চলের পেস ত্রয়ী—খালেদ, আবু জায়েদ রাহি ও রেজাউর রহমান রাজা।
সিলেট আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে শেষ রাউন্ডে টস জিতে উত্তরাঞ্চলকে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় পূর্বাঞ্চল। রাজা-খালেদদের তোপে প্রথম ইনিংসে ১০৮ রানেই গুটিয়ে যায় আকবর আলীর উত্তরাঞ্চল। বিপরীতে মুমিনুল হকের সেঞ্চুরি (১১৭), পারভেজ হোসেন ইমনের ৯০ ও শাহাদাত হোসেন দিপুর (৫৬) ফিফটির সৌজন্যে প্রথম ইনিংসে ৩৫২ রান তোলে ইরফান শুক্কুরের পূর্বাঞ্চল।
২৪৪ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসেও ব্যাটিং ব্যর্থতায় ডোবে উত্তরাঞ্চল। খালেদের ৭ উইকেটে ১৩২ রানে অলআউট হয়ে যায় তারা। আর পূর্বাঞ্চল পায় ইনিংস ও ১১২ রানের বড় জয়। দুই ইনিংসে ১১ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন খালেদ।
মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে দক্ষিণাঞ্চলকে শেষ রাউন্ডে ১০ উইকেটে হারিয়েছে মধ্যাঞ্চল। গতবারের চ্যাম্পিয়ন দক্ষিণাঞ্চল এবার পয়েন্ট টেবিলের সবার নিচে থেকেই বিসিএল শেষ করল। প্রথম ইনিংসে ২১৪ রান করেছিল দক্ষিণাঞ্চল। বিপরীতে মধ্যাঞ্চল করে ২৪৮ রান।
৩৪ রানে পিছিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে দক্ষিণাঞ্চল। তিন পেসার আবু হায়দার রনি, শহীদুল ইসলাম ও সালাউদ্দিন শাকিলের দুর্দান্ত বোলিংয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রানেই অলআউট হয়ে যায় তারা। ফলে জয়ের জন্য ১৬ রানের লক্ষ্য পায় মধ্যাঞ্চল। ১ ওভারেই সেই লক্ষ্য তাড়া করে তারা।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
৪ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
৬ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
৭ ঘণ্টা আগে