ক্রীড়া ডেস্ক
ওয়ানডে সিরিজ জয়ের পর বাংলাদেশের সামনে এবার চ্যালেঞ্জটা টেস্ট সিরিজের। টেস্ট সিরিজে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক ডিন এলগার। সেরা খেলোয়াড়েরা না থাকলেও টেস্ট সিরিজেও প্রোটিয়াদের ফেবারিট মানছেন রাসেল ডমিঙ্গো। তবে নিজেদের সেরাটা দিতে পারলে এখানেও ফল পক্ষে আনা সম্ভব, সেটাও মনে করিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশ কোচ।
আজ বিসিবির পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় কোচের কথাই প্রতিধ্বনিত হলো পেসার তাসকিন আহমেদের কণ্ঠে। যেকোনো মুহূর্ত থেকে ম্যাচ জেতার বিশ্বাসটা সবার মধ্যে আছে জানিয়ে ২৬ বছর বয়সী এ পেসার বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, সবার আত্মবিশ্বাস আছে। অন্তত ম্যাচ জিততে পারি, এই বিশ্বাস সবার মধ্যে আছে। আমরা জেতার জন্যই খেলব।’
খেলায় যেকোনো ফল হতে পারে। তবে তাতে ভেঙে না পড়ে মানসিকভাবে শক্ত থাকাই মূল ব্যাপার বলে মনে করেন তাসকিন, ‘মানসিকভাবে আমাদের সংকল্পবদ্ধ ও আগ্রাসী থাকা মূল ব্যাপার। সেরাটা দিয়ে আমরা জিততে চাইব।’
একটা সময় স্পিন দিয়েই প্রতিপক্ষকে কাবু করার পরিকল্পনা সাজাত বাংলাদেশ। গত এক দেড় বছরে পরিচিত সে দৃশ্যটা বদলেছে। সে জন্য সামনের কাতারেই থাকবেন তাসকিন। গতির সঙ্গে লাইন-লেংথে ব্যাপক উন্নতি আনতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। তবে এখানে থেমে না থেকে উন্নতির ধার অব্যাহত রাখতে চান তাসকিন, ‘গত দুই বছর আমরা ফাস্ট বোলাররা কষ্ট করছি। আমাদের উন্নতি হচ্ছে, আরও উন্নতি করতে হবে। আমরা চাই, দলের সবাই যেন বিশ্বমানের বোলার হতে পারি।’
বিশ্বমানের বোলার হওয়ার সেই সামর্থ্য আছে বলে বিশ্বাস করেন তাসকিন। তিনি আরও বলেন, ‘নিজেদের সেই সামর্থ্য (বিশ্বমানের বোলার হওয়া) আমাদের আছেও। আমরা একটা বিভাগ হিসেবে কাজ করছি। কোচরাও অনেক সহায়তা করছেন। আল্লাহ যদি আমাদের সুস্থ রাখেন, ধারাবাহিকভাবে এগোতে পারি, তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু করার আশা রাখছি।’
টেস্ট ক্রিকেটে চ্যালেঞ্জটা বেশি জানিয়ে তাসকিন বলেন, ‘টেস্ট ক্রিকেট সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং সংস্করণ। টেস্টে ভালো করতে পারলে নিজের কাছেও অনেক ভালো লাগে। সবচেয়ে কঠিন সংস্করণ এটা। আমি বিশ্বমানের টেস্ট বোলার হতে চাই।’
ওয়ানডে সিরিজ জয়ের পর বাংলাদেশের সামনে এবার চ্যালেঞ্জটা টেস্ট সিরিজের। টেস্ট সিরিজে প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাস দিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকা অধিনায়ক ডিন এলগার। সেরা খেলোয়াড়েরা না থাকলেও টেস্ট সিরিজেও প্রোটিয়াদের ফেবারিট মানছেন রাসেল ডমিঙ্গো। তবে নিজেদের সেরাটা দিতে পারলে এখানেও ফল পক্ষে আনা সম্ভব, সেটাও মনে করিয়ে দিয়েছেন বাংলাদেশ কোচ।
আজ বিসিবির পাঠানো এক ভিডিও বার্তায় কোচের কথাই প্রতিধ্বনিত হলো পেসার তাসকিন আহমেদের কণ্ঠে। যেকোনো মুহূর্ত থেকে ম্যাচ জেতার বিশ্বাসটা সবার মধ্যে আছে জানিয়ে ২৬ বছর বয়সী এ পেসার বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ, সবার আত্মবিশ্বাস আছে। অন্তত ম্যাচ জিততে পারি, এই বিশ্বাস সবার মধ্যে আছে। আমরা জেতার জন্যই খেলব।’
খেলায় যেকোনো ফল হতে পারে। তবে তাতে ভেঙে না পড়ে মানসিকভাবে শক্ত থাকাই মূল ব্যাপার বলে মনে করেন তাসকিন, ‘মানসিকভাবে আমাদের সংকল্পবদ্ধ ও আগ্রাসী থাকা মূল ব্যাপার। সেরাটা দিয়ে আমরা জিততে চাইব।’
একটা সময় স্পিন দিয়েই প্রতিপক্ষকে কাবু করার পরিকল্পনা সাজাত বাংলাদেশ। গত এক দেড় বছরে পরিচিত সে দৃশ্যটা বদলেছে। সে জন্য সামনের কাতারেই থাকবেন তাসকিন। গতির সঙ্গে লাইন-লেংথে ব্যাপক উন্নতি আনতে সক্ষম হয়েছেন তিনি। তবে এখানে থেমে না থেকে উন্নতির ধার অব্যাহত রাখতে চান তাসকিন, ‘গত দুই বছর আমরা ফাস্ট বোলাররা কষ্ট করছি। আমাদের উন্নতি হচ্ছে, আরও উন্নতি করতে হবে। আমরা চাই, দলের সবাই যেন বিশ্বমানের বোলার হতে পারি।’
বিশ্বমানের বোলার হওয়ার সেই সামর্থ্য আছে বলে বিশ্বাস করেন তাসকিন। তিনি আরও বলেন, ‘নিজেদের সেই সামর্থ্য (বিশ্বমানের বোলার হওয়া) আমাদের আছেও। আমরা একটা বিভাগ হিসেবে কাজ করছি। কোচরাও অনেক সহায়তা করছেন। আল্লাহ যদি আমাদের সুস্থ রাখেন, ধারাবাহিকভাবে এগোতে পারি, তাহলে অবশ্যই ভালো কিছু করার আশা রাখছি।’
টেস্ট ক্রিকেটে চ্যালেঞ্জটা বেশি জানিয়ে তাসকিন বলেন, ‘টেস্ট ক্রিকেট সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং সংস্করণ। টেস্টে ভালো করতে পারলে নিজের কাছেও অনেক ভালো লাগে। সবচেয়ে কঠিন সংস্করণ এটা। আমি বিশ্বমানের টেস্ট বোলার হতে চাই।’
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) দ্বিতীয় রাউন্ডে লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে ব্যাটিংয়ে ধানমন্ডি স্পোর্টস ক্লাব শুরুতেই ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। ২৫ ওভারে ১০৭ রান তুলতেই ধানমন্ডি হারায় ৪ উইকেট...
৩১ মিনিট আগেআইসিসি ইভেন্টে ম্যাট হেনরি বনে যান ভারতের ‘যম’। নিউজিল্যান্ডের অন্যান্য বোলারদের চেয়ে এই পেসারকে সামলাতে হিমশিম খায় ভারত। এবার যখন চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনাল দরজায় কড়া নাড়ছে, তখন তাকে নিয়ে দোটানায় পড়েছে কিউইরা।
১ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস ট্রফি শেষ হচ্ছে ঠিকই, তবে ভারতের সমালোচনা এখনো চলছেই। পাকিস্তানে খেলতে না যাওয়ায় পুরো টুর্নামেন্টই যেন কিছুটা রং হারিয়েছে। পাকিস্তান-দুবাই করতে করতে অন্য দলগুলো ভ্রমণ ঝক্কিতে ক্লান্ত। আগামী পরশু ভারতের ফাইনালের প্রতিপক্ষ নিউজিল্যান্ডও ভ্রমণ হ্যাপায় ক্লান্ত। টুর্নামেন্টে সবচেয়ে বেশি ভ্রমণ
১ ঘণ্টা আগেফিফার সবচেয়ে বড় আয়োজন ছেলেদের ফুটবল বিশ্বকাপ। তাদের অন্য সব ইভেন্টের চেয়ে পুরুষদের বিশ্বকাপের গুরুত্ব ও আলোচনাও বেশি। পুরো বিশ্ব এক হয়ে তাকিয়ে থাকে বিশ্বকাপ দেখতে। ফিফার অন্যান্য ইভেন্টের চেয়ে ছেলেদের বিশ্বকাপের প্রাইজমানিও সবচেয়ে বেশি ছিল। তবে এবার সে রেকর্ড ভাঙতে চলেছে। কাতার বিশ্বকাপের দ্বিগুণেরও
৪ ঘণ্টা আগে