হাসনাত শোয়েব, ঢাকা
ক্রিকেট দুনিয়ায় পাপুয়া নিউগিনি (পিএনজি) একেবারে অপরিচিত কোনো নাম নয়। বড় দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে না পারলেও ক্রিকেট মঞ্চে নিয়মিত বিরতিতেই দেখা যায় ওশেনিয়া মহাদেশের প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দ্বীপরাষ্ট্রকে। ১৯৭৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করা দেশটি এবারই প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে যাচ্ছে। প্রথম পর্বের ম্যাচে ২১ অক্টোবর বাংলাদেশের বিপক্ষেও খেলবে প্রায় ৯০ লাখ জনগোষ্ঠীর দেশটি।
পাপুয়া নিউগিনির ক্রিকেটের কাঠামো গড়ে উঠেছে হানুয়াবাদা নামের একটি উপকূলীয় গ্রামকে ঘিরে, যে গ্রামকে বলা হয় সে দেশের ক্রিকেটের ‘প্রাণকেন্দ্র’। দেশটির জাতীয় দলে খেলা ৫০ শতাংশের বেশি ক্রিকেটারই এসেছেন এই গ্রাম থেকে।
লম্বা সময় স্থানীয়ভাবে ক্রিকেটের চর্চা থাকলেও ওয়ানডের মর্যাদা পেতে পাপুয়া নিউগিনিকে অপেক্ষা করতে হয় ২০১৪ সাল পর্যন্ত। এর আগের পথচলাটা অবশ্য মসৃণ ছিল না। তবে ক্রিকেটের কঠিন পথে বরাবরই দেশটিকে খেলোয়াড় জোগান দিয়ে গেছে হানুয়াবাদা গ্রাম। এই এলাকার মানুষের পাগলামি দেশটিতে ক্রিকেটের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে। হানুয়াবাদাতেই হয় দেশটির জনপ্রিয় ক্রিকেট লিগ লিকলিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
শুধু এই লিকলিক প্রতিযোগিতাই নয়, হানুয়াবাদা গ্রাম থেকে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করা ক্রিকেটাররা নিয়মিতই স্থানীয় শিশুদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলে থাকেন। প্রতিদিন বিকেলে মাঠ এবং খালি রাস্তায় জমে ওঠে ক্রিকেট ম্যাচের লড়াই। বিশ্বকাপ দলে থাকা খেলোয়াড়দের সেই মাঠ ও রাস্তায় নিয়মিতই খেলতে দেখা যায়। এই মিথস্ক্রিয়ার ভেতর দিয়ে নতুন খেলোয়াড়ও তৈরি হয়। স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দলে এই গ্রামের প্রতিনিধিত্বও থাকে বেশি। এমনকি পিএনজি জাতীয় দলের অধিনায়ক আসাদ ভালাও এ গ্রাম থেকে উঠে এসেছেন।
ছুটির দিনে গোটা হানুয়াবাদা গ্রামটাই যেন মাঠে এসে জড়ো হয়। এক পাশে সারি সারি গাছ আর অন্য পাশে সমুদ্রের জলরাশি—এর মধ্যে জমে শিশু-কিশোরদের ক্রিকেট লড়াই। এই খুদে ক্রিকেটারদের মধ্য থেকে কেউ কেউ একসময় জাতীয় দলে খেলতে শুরু করে। পিএনজিতে প্রায় ২৫ হাজার স্কুলশিক্ষার্থী আছে, যাদের ৪৮ শতাংশ মেয়ে। শুধু ছেলেদের ক্রিকেটই নয়, এই অঞ্চলের মেয়েদের ক্রিকেটও বেশ অগ্রসর।
অঞ্চলভিত্তিক ক্রিকেটের অগ্রগতি তাদের জাতীয় ক্রিকেটকেও এখন এগিয়ে নিচ্ছে।
ক্রিকেট দুনিয়ায় পাপুয়া নিউগিনি (পিএনজি) একেবারে অপরিচিত কোনো নাম নয়। বড় দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হতে না পারলেও ক্রিকেট মঞ্চে নিয়মিত বিরতিতেই দেখা যায় ওশেনিয়া মহাদেশের প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দ্বীপরাষ্ট্রকে। ১৯৭৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভ করা দেশটি এবারই প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অংশ নিতে যাচ্ছে। প্রথম পর্বের ম্যাচে ২১ অক্টোবর বাংলাদেশের বিপক্ষেও খেলবে প্রায় ৯০ লাখ জনগোষ্ঠীর দেশটি।
পাপুয়া নিউগিনির ক্রিকেটের কাঠামো গড়ে উঠেছে হানুয়াবাদা নামের একটি উপকূলীয় গ্রামকে ঘিরে, যে গ্রামকে বলা হয় সে দেশের ক্রিকেটের ‘প্রাণকেন্দ্র’। দেশটির জাতীয় দলে খেলা ৫০ শতাংশের বেশি ক্রিকেটারই এসেছেন এই গ্রাম থেকে।
লম্বা সময় স্থানীয়ভাবে ক্রিকেটের চর্চা থাকলেও ওয়ানডের মর্যাদা পেতে পাপুয়া নিউগিনিকে অপেক্ষা করতে হয় ২০১৪ সাল পর্যন্ত। এর আগের পথচলাটা অবশ্য মসৃণ ছিল না। তবে ক্রিকেটের কঠিন পথে বরাবরই দেশটিকে খেলোয়াড় জোগান দিয়ে গেছে হানুয়াবাদা গ্রাম। এই এলাকার মানুষের পাগলামি দেশটিতে ক্রিকেটের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখেছে। হানুয়াবাদাতেই হয় দেশটির জনপ্রিয় ক্রিকেট লিগ লিকলিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা।
শুধু এই লিকলিক প্রতিযোগিতাই নয়, হানুয়াবাদা গ্রাম থেকে জাতীয় দলে প্রতিনিধিত্ব করা ক্রিকেটাররা নিয়মিতই স্থানীয় শিশুদের সঙ্গে ক্রিকেট খেলে থাকেন। প্রতিদিন বিকেলে মাঠ এবং খালি রাস্তায় জমে ওঠে ক্রিকেট ম্যাচের লড়াই। বিশ্বকাপ দলে থাকা খেলোয়াড়দের সেই মাঠ ও রাস্তায় নিয়মিতই খেলতে দেখা যায়। এই মিথস্ক্রিয়ার ভেতর দিয়ে নতুন খেলোয়াড়ও তৈরি হয়। স্বাভাবিকভাবেই জাতীয় দলে এই গ্রামের প্রতিনিধিত্বও থাকে বেশি। এমনকি পিএনজি জাতীয় দলের অধিনায়ক আসাদ ভালাও এ গ্রাম থেকে উঠে এসেছেন।
ছুটির দিনে গোটা হানুয়াবাদা গ্রামটাই যেন মাঠে এসে জড়ো হয়। এক পাশে সারি সারি গাছ আর অন্য পাশে সমুদ্রের জলরাশি—এর মধ্যে জমে শিশু-কিশোরদের ক্রিকেট লড়াই। এই খুদে ক্রিকেটারদের মধ্য থেকে কেউ কেউ একসময় জাতীয় দলে খেলতে শুরু করে। পিএনজিতে প্রায় ২৫ হাজার স্কুলশিক্ষার্থী আছে, যাদের ৪৮ শতাংশ মেয়ে। শুধু ছেলেদের ক্রিকেটই নয়, এই অঞ্চলের মেয়েদের ক্রিকেটও বেশ অগ্রসর।
অঞ্চলভিত্তিক ক্রিকেটের অগ্রগতি তাদের জাতীয় ক্রিকেটকেও এখন এগিয়ে নিচ্ছে।
ঝামেলা, জটিলতা, বিতর্ক থেকে যেন বেরই হতে পারছে না ফারুক আহমেদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিপিএলের নানা বিতর্কের মধ্যে আরেক জটিলতা। প্রথম বিভাগ ক্রিকেটের ট্রফি উন্মোচন হওয়ার কথা ছিল আজ। সেটি স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে বিসিবির ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম)। পরশু থেকে শুর
১২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে ক্রিকেটের আরেক নাম যেন আবেগ। আর তা এমনই যে, আগের ম্যাচে সেঞ্চুরি করে পরের ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ায় লিটন দাসকে শুনতে হয় দুয়ো। চট্টগ্রামে ফরচুন বরিশালের বিপক্ষে ব্যাট হাতে ব্যর্থ হয়েছিলেন। পরে ফিল্ডিং করতে সীমানা দড়ির কাছাকাছি দাঁড়ালে গ্যালারি থেকে দুয়োধ্বনি দিতে থাকে দর্শকদের একাংশ।
১২ ঘণ্টা আগেসব সময় যে আক্রমণভাগের খেলোয়াড়েরা ম্যাচ জেতালেন তেমনটা নয়। দলের প্রয়োজনে ডিফেন্ডাররাও হতে পারেন ‘কান্ডারি’। আজ প্রিমিয়ার লিগে যেমন রহমতগঞ্জের বিপক্ষে সেই ভূমিকায় আবাহনীর শাকিল হোসেন। মুন্সিগঞ্জে তাঁর গোলেই গুরুত্বপূর্ণ তিন পয়েন্ট নিয়ে মাঠে ছেড়েছে মারুফুল হকের শিষ্যরা।
১৪ ঘণ্টা আগেএর চেয়ে ভালো একটা দিন আর কী হতে পারত মনফিলস-সভিতোলিনা দম্পতির জন্য! অস্ট্রেলিয়ান ওপেন আজ দুজনেই জিতেছেন। আর তাঁদের জেতাটা চলতি টুর্নামেন্টের বড় দুটি অঘটনও!
১৫ ঘণ্টা আগে