Ajker Patrika

‘কোহলির মুখের ভাষা সবচেয়ে খারাপ’

ক্রীড়া ডেস্ক
আপডেট : ১৯ আগস্ট ২০২১, ১৪: ৪২
‘কোহলির মুখের ভাষা সবচেয়ে খারাপ’

মাঠে আগ্রাসী মনোভাবের জন্য বিরাট কোহলির শুভাকাঙ্ক্ষীর অভাব নেই। তবে সেটা মাঝে মাঝে মাত্রা ছাড়িয়ে যায় কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। লর্ডস টেস্টের পর আবার আলোচনায় কোহলির আগ্রাসী মনোভাব। লর্ডস টেস্টে ভারত অধিনায়কের আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে মুখ খুলেছেন নিক কম্পটন। সাবেক এই ইংলিশ ক্রিকেটারের মতে, মাঠে কোহলির মুখের ভাষা সবচেয়ে খারাপ।

২০১২ সালে ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয়েছিল কম্পটনের। তবে ক্যারিয়ার খুব বেশি লম্বা হয়নি। ২০১৬ সালে শেষ টেস্ট খেলেছিলেন। চার বছরের ক্যারিয়ারে মোট ১৬টি টেস্ট খেলার সুযোগ পেয়েছেন এই ইংলিশ ব্যাটসম্যান। নিজের অতীত অভিজ্ঞতা থেকে লর্ডস টেস্টে কোহলির আচরণে হতাশা ঝরেছে কম্পটনের কণ্ঠে।

কম্পটনের মতে, কোহলির মুখের ভাষা সবচেয়ে খারাপলর্ডস টেস্টে ইংলিশ ক্রিকেটারদের সঙ্গে বার কয়েক তর্কে জড়াতে দেখা যায় কোহলিকে। এর মধ্যে জশ বাটলার আর জিমি অ্যান্ডারসনের সঙ্গে কোহলির তর্কে জড়ানো নিয়ে সবচেয়ে বেশি কথা হচ্ছে। পঞ্চম দিনে ইংলিশদের ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে উইকেটে আসেন বাটলার। জসপ্রীত বুমরা-শামিদের সামনে উইকেটে থিতু হতে পারছিলেন না এই ইংলিশ উইকেটকিপার–ব্যাটসম্যান। পেছন থেকে বাটলারের উদ্দেশে কোহলিকে বলতে শোনা যায়, ‘চিন্তা কোরো না, এটা সাদা বলের ক্রিকেট না।’ 

এরপর বাটলারের ক্যাচ মিস করে বসেন কোহলি। এবার কোহলি তর্কে জড়িয়ে পড়েন অ্যান্ডারসনের সঙ্গে। কোহলির এমন মনোভাবে নিজের পূর্ব অভিজ্ঞতা কম্পটন লেখেন, ‘কোহলির মুখের ভাষা সব থেকে খারাপ মনে হয়। ২০১২ সালে আমার প্রতি যে তীক্ষ্ণ বাক্য ছোড়া হয়েছে, তা ভুলব না। এ ঘটনা এটাই প্রমাণ করে—রুট, টেন্ডুলকার, উইলিয়ামসনরা কতটা মাটির মানুষ।’ 

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এক ছাতায় সব নাগরিক সেবা

‘তল্লাশির’ জন্য উসকানি দিয়েছে গুলশানের ওই বাসার সাবেক কেয়ারটেকার: প্রেস উইং

প্রধান উপদেষ্টার আরও দুই বিশেষ সহকারী নিয়োগ

তানভীর ইমামের বাড়ি ভেবে গুলশানের একটি বাসায় মধ্যরাতে শতাধিক ব্যক্তির অনুপ্রবেশ, তছনছ

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন ক্যালিফোর্নিয়ার পরিবহন বিশেষজ্ঞ

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত